রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: চট্টগ্রামের রাঙ্গুনিয়ায় ভারী বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ায় চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সার উপর গাছ ভেঙে পড়ে। এতে প্রায় এক ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে ওই সড়কে। তবে ভাগ্যক্রমে অক্ষত রয়েছেন অটোরিক্সার চালক। গাছ পড়ার কারণে দুই পাশে দীর্ঘ কয়েক কিলোমিটার সড়কজুড়ে যান তৈরি হয়, ফলে যাত্রীদের দুর্ভোগে পড়তে হয়।২ মে বৃহস্পতিবার দুপুর ২টার দিকে রাঙ্গুনিয়া উপজেলা চন্দ্রঘোনা-কদমতলী ইউনিয়নের ইউনুছিয়া মাদ্রাসা গেট এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে গাছ কেটে সড়ক থেকে অপসারণ করলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, অতিবৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়ার কারণে একটি বড় শিশু গাছের ঢাল কাপ্তাই সড়কের উপর ভেঙে পড়ে। এসময় একটি ব্যাটারিচালিত অটোরিক্সা দুমড়ে-মুচড়ে যায়। তবে ভাগ্যক্রমে গাড়ির চালক মোহাম্মদ ফারুক প্রাণে রক্ষা পান। ফলে সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।অটোরিক্সা চালক মো. ফারুক জানান, ‘রিক্সা চালিয়ে লিচুবাগান থেকে চৌধুরী গোট্টা এলাকার দিকে আসার পথে বৃষ্টির কবলে পড়ি। এসময় একটি বড় গাছের ঢাল ভেঙে আমার গাড়ির উপর পড়লে গাড়িটি দুমড়ে-মুচড়ে যায়। তবে আমি ভাগ্যক্রমে সরে যেতে সক্ষম হয়েছি।’ফায়ার সার্ভিসের রাঙ্গুনিয়া স্টেশন কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান সুমন বলেন, ‘ভারীবৃষ্টিতে ঝড়ো হাওয়ার কারণে গাছটির বড় একটি ঢাল সড়কে ভেঙে পড়ে। খবর পেয়ে আমরা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা গিয়ে প্রায় ১ ঘণ্টার চেষ্টায় সরিয়ে নিতে সক্ষম হই।’উল্লেখ্য চট্টগ্রাম-কাপ্তাই সড়কে প্রায়শই গাছ উপড়ে পড়ার ঘটনা ঘটছে। এমনকি সামান্য বাতাসেও সড়কের পাশের গাছের ডালপালা ভেঙে ঘণ্টার পর ঘণ্টা যান চলাচল বন্ধ থাকে। সড়কের পাশের শতশত মরা গাছ, অনেক গাছের গোড়ার মাটি সরে যাওয়া এবং সড়কের উপর ঝুঁকে থাকায় গাছগুলো এভাবে বার বার ভেঙে পড়ছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা। এটি সড়কে নতুন আপদ হিসাবে দেখা দিয়েছে। কিন্তু সংশ্লিষ্টদের এই নিয়ে তেমন কোনো তৎপরতা দেখা যায় না বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
১ বছর আগে
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি: তীব্র গরমে যখন সাধারণ মানুষের নাজেহাল অবস্থা তখনই পানি সংকটে পড়েছে যশোরের মণিরামপুরবাসী। গ্রীষ্মের শুরুতেই কমতে শুরু করেছে উপজেলার ভূগর্ভস্থ পানির স্তর। প্রতি বছরই গ্রীষ্ম মৌসুম শুরু হওয়ার আগে ফেব্রুয়ারি মাসের শুরু থেকেই পানির স্তর নামতে শুরু করে। ফলে অধিকাংশ পাম্প ও নলকূপে পানি মিলছে না। দূর-দূরান্ত থেকে সংগ্রহ করতে হচ্ছে দৈনন্দিন ব্যবহৃত ও সুপেয় পানি।মণিরামপুর পৌরসভাসহ উপজেলার ১৭টি ইউনিয়নে এ পানি সংকট প্রকট আকার ধারণ করেছে। এর মধ্যে মণিরামপুর পৌর এলাকায় পানির স্তর ২৮ থেকে ৩০ ফুট নিচে নেমে গেছে। এ অঞ্চলের বাসিন্দাদের অভিযোগ দিন দিন পানি সংকট গুরুতর হলেও মিলছে না স্থায়ী সমাধান। ফলে প্রতি বছরই এমন দুর্ভোগ পোহাতে হয়।সরজমিনে মণিরামপুর পৌরসভার মোহনপুর, তাহেরপুর, দুর্গাপুর, কামালপুরসহ বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা গেছে, এসব এলাকার বাসাবাড়ির টিউবওয়েল ও পাম্পে পানি উঠছে না। পানি শূন্যতায় অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে এসব নলকূপ ও পাম্প। ফলে এসব এলাকার বাসিন্দাদের পানি সংগ্রহ করতে হয় দূর-দূরান্তের পানির উৎস থেকে। যেখানে সামান্য পানি পাওয়া যায় সেখানে দীর্ঘ লাইন তৈরি হয়।পৌরসভার বাসিন্দাদের অভিযোগ, পৌর এলালায় সাপ্লাই পানির লাইন থাকলেও সেখানে পর্যাপ্ত পানির সরবরাহ পাওয়া যায় না। দিনের অধিকাংশ সময় সাপ্লাই পানির সরবরাহ বন্ধ থাকে। তাদের অভিযোগ, নিয়মিত কর পরিশোধ করলেও পৌরসভা কর্তৃপক্ষ কোনো স্থায়ী সমাধানের পদক্ষেপ নিচ্ছে না।ভুক্তভোগীদের মতে, আগে ২০-৩০ মিনিট মোটর চালালেই বাড়ির ছাদের ট্যাংক পূর্ণ হয়ে যেত। ১৫-২০ দিন ধরে দুই-তিন ঘণ্টা মোটর চালালেও প্রয়োজনীয় পানি মিলছে না। এভাবে চলতে গিয়ে নষ্ট হচ্ছে অনেকের বৈদ্যুতিক মোটর।শহরের তাহেরপুরের বাসিন্দা আরিফুর রহমান বলেন, বাৎসরিক পৌর কর নিয়মিত পরিশোধ করার পরও পৌরসভার বড় বড় সমস্যাগুলো কর্মকর্তারা দেখে না। এই পানি সমস্যা আজকের নয়, এটা দীর্ঘদিনের। প্রতিবছরই বিভিন্ন গণমাধ্যম আমাদের দুর্ভোগের কথা তুলে ধরে, কিন্তু স্থায়ী সমাধানে সংশ্লিষ্টদের কোনো উদ্যোগ নেই।কৃষক সেলিম উদ্দিন বলেন, শুধু হস্তচালিত টিউবওয়েলই নয়, শ্যালো মেশিনেও (গভীর নলকূপ) পানি কম উঠছে। মাঠে আগে যেখানে এক বিঘা জমি ভেজাতে ২ ঘণ্টা লাগতো, এখন সেই জমি ভেজাতে ৬ ঘণ্টা লাগছে।প্রত্যয় সমাজ উন্নয়নমূলক সংগঠনের সভাপতি তাসনিমুল হাসান প্রান্ত বলেন, অপরিকল্পিত নগরায়ণে খোলা জায়গা ও জলাধার কমে যাওয়ায় ভূ-গর্ভস্থ পানির স্তরে অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। ফলে পানির এ সংকট দেখা দিয়েছে, যা আমাদের জন্য অশনি সংকেত। এখনই সচেতন না হলে আগামীতে সমস্যা আরও মারাত্মক আকার ধারণ করবে।সাধারণত মণিরামপুর পৌরসভা এলাকায় পানির স্তর ২৫ ফুটের নিচে নামলে হস্তচালিত নলকূপ থেকে পানি ওঠে না। যদি তা ২৬ থেকে ২৮ ফুটের নিচে নেমে যায়, তাহলে বাসাবাড়িতে মোটর দিয়ে পানি তোলাও অসম্ভব হয়ে পড়ে। অথচ এই মুহূর্তে মণিরামপুর পৌর এলাকায় ভূগর্ভস্থ পানির স্তর রয়েছে ২৮ থেকে ৩০ ফুট নিচে।মনিরামপুর উপজেলা জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদফতরের সহকারী প্রকৌশলী জয়দেব কুমার দত্ত জানান, মনিরামপুর পৌরসভার ভূগর্বস্থ পানির স্তর স্থল ভাগ থেকে স্বাভাবিক সময় ২৫ ফুটের মধ্যে পানি পাওয়া যায়, কিন্তু সম্প্রতি অতিরিক্ত তাপদাহে পানির স্থর নেমে গেছে ২৮ থেকে ৩০ ফুটে নিচে, যার কারণে অনেক নলকূপে পানি উঠেছে না।
১ বছর আগে
বাগেরহাট প্রতিনিধি: সুন্দরবন উপকূলবর্তী উপজেলা শহর মোংলায় গত কয়েকদিনের তাপদাহে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে সাধারণ মানুষ। দৈনন্দিন জীবনে পড়েছে বিরূপ প্রভাব। এপ্রিল মাসজুড়ে তাপদাহের দাপট চলতে থাকবে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর। দেশের অন্যান্য এলাকায় বৃষ্টির দেখা মিললেও মোংলায় কোনো বৃষ্টিপাত হয়নি। তাপদাহের কারণে শিশু এবং বয়স্করা সবচেয়ে বেশি কাবু হয়ে পড়েছেন।২০ এপ্রিল শনিবার দুপুরে সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বাগেরহাটের মোংলা পৌর শহরের বিভিন্ন মার্কেটে দোকান খোলা থাকলেও তেমন কোনো ক্রেতা চোখে পড়েনি। যানবাহনে বেশিরভাগ অংশে দেখা যায় যাত্রী শূন্য। দিনের বেলায় প্রয়োজন ছাড়া কেউ বের হচ্ছেন না। গরমে পানিশূন্যতাসহ নানান রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। হঠাৎ গরম বেড়ে যাওয়ায় শ্রমজীবী মানুষ, বিশেষ করে ইজিবাইক ভ্যানচালকদের অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তীব্র গরমে পানিশূন্যতা কিংবা হিট স্ট্রোক হওয়ারও সম্ভাবনা দেখা দিয়েছে।এ বিষয়ে মোংলা হাজী বাহার উদ্দিন সড়কের ভ্যানচালক মো. ইলিয়াস হাওলাদারের কাছে জানান চাইলে তিনি বলেন, ঈদের পর থেকে প্রচণ্ড তাপদাহের কারণে ঠিকমতো গাড়ি চালাতে পারছি না। গরমের কারণে আয় অনেক কমে গেছে। আগে দিনে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা আয় করা যেত। এখন প্রচণ্ড গরমের কারণে সারা দিনে ২০০ টাকা আয় করা মুশকিল হয়ে পড়েছে। রাস্তায় যাত্রীর সংখ্যা খুবই কম ।মোংলা কলেজ মোড় এলাকার ঘর নির্মাণ শ্রমিক নাসিরের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রচণ্ড গরম পড়েছে, আমাদের বাচ্চা নিয়ে খুবই সমস্যায় আছি। ঘরের মধ্যে থাকা যায় না। আমার দুই সন্তান গত কয়েকদিন থেকে জ্বর-সর্দি ও কাশিতে ভুগছে। জানি না কবে বৃষ্টির দেখা মিলবে। খাবার পানির খুবই অভাব এখানে। গরমকালে পানির জন্য হাহাকার পড়ে যায়। পৌরসভা কর্তৃপক্ষ যে, যৎসামান্য পানি দেয় তাতে চারজনের পরিবারে পানির সমস্যা সমাধান হচ্ছে না। ফলে গরমে জীবন যায় যায় অবস্থা।এ বিষয়ে মোংলা আবহাওয়া অফিসের ইনচার্জ হারুন অর রশিদের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আজ ২০ এপ্রিল দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল মোংলায় ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও আগামী ২১ এপ্রিল তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি রেকর্ড হয়েছে।তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে তাপমাত্রার পরিবর্তন ঘটেছে। মোংলায় আগের মতো বড় বড় গাছ নেই, পুকুর ও খাল নেই। এসব কারণে বাতাসের সাথে আর্দ্রতা বহন করে না। সবকিছু শুস্ক হয়ে যাওয়ায় গরমের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছে।
১ বছর আগে
তানোর (রাজশাহী) প্রতিনিধি: রাজশাহীর তানোর উপজেলা কোল্ড স্টোরেজের সামনে দুর্বিষহ যানযটে চরম দুর্ভোগে পড়ছেন তানোর রাজশাহী সড়কের যাত্রীবাহী বাস, ট্রাক, অটো, সিএনজি মটরসাইকেল চালকরা।কোল্ড স্টোরেজ কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও শৃঙ্খলার অভাবেই এই যানযটের সৃষ্টি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন চলাচলকারী এসব যানবাহনের চালক ও যাত্রীরা।তারা বলছেন, কোল্ড স্টোরেজ কর্তৃপক্ষ আলুর ট্রাক ও ট্রলি ভেতরে না নিয়ে মেইন সড়কের উপর ঘণ্টা পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রাখছেন। ফলে, দীর্ঘসময় ধরে তানোর-রাজশাহী সড়কের জিওল মোড়ের দক্ষিণের রাস্তা থেকে কাশেম বাজার হয়ে কালিগঞ্জ এবং কালিগঞ্জ থেকে চান্দুড়িয়া মোড় পর্যন্ত দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।এলাকাবাসী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, কাশেম বাজার পেট্রোল পাম্পের সামনে এ.এম কোল্ডস্টোর, কালিগঞ্জ মদিনা কোল্ডস্টোর এবং তামান্না কোল্ডস্টোর কর্তৃপক্ষ যদি রাস্তার ওই আলুর ট্রাক ও ট্রলিগুলো শৃঙ্খলার জন্য কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবী রাখতেন তাহলে এ ধরনের যানজট তৈরি হতো না।আলু বিক্রেতা কৃষকরা বলেন, অন্য কোনো বছর আলু নিয়ে কোল্ডস্টোরে এসে এমন দুর্ভোগের শিকার হতে হয়নি। কিন্তু এবছর কোল্ডস্টোরে শ্রমিকের সংখ্যা তুলনামূলকভাবে কম হওয়ায় আলু বোঝাই ট্রাক ও ট্রলি নিয়ে ঘণ্টা পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে। এ কারণেই রাস্তায় যানযটের সৃষ্টি হচ্ছে।রাজশাহীগামী যাত্রীবাহী এক বাস চালক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, স্টোর কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও শৃঙ্খলার অভাবে এমন দুর্বিষহ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে।রাজশাহী জেলা ও বিভাগীয় দলিল লেখক সমিতির সভাপতি মইদুল ইসলাম বলেন, ১৪ মার্চ বৃহস্পতিবার বিকালে তানোর যাওয়ার পথে বিকাল ৪টার দিকে কাশেম বাজার এ.এম কোল্ডস্টোরের সামনে দীর্ঘ যানযটের কবলে পড়ি। ১ ঘণ্টার বেশি সময় ধরে অপেক্ষার পর সেখান থেকে হেঁটে তারপর মটরসাইকেল যোগে আমার সহকর্মী তানোর দলিল লেখক সমিতির সভাপতি ফাইজুল ইসলামের জানাজায় উপস্থিত হয়েছিলাম। সেখানে কোল্ডস্টোর কর্তৃপক্ষ যদি কয়েকজন সেচ্ছাসেবী রাখতেন তাহলে এ ধরনের যানজটের সৃষ্টি হতো না।তিনি আরও বলেন, কোল্ড স্টোরেজ কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা ও শৃঙ্খলার অভাবে দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন জনসাধারণ। তিনি প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ কামনা করে জনগনের দুর্ভোগ লাঘবের জন্য অনুরোধ জানান।এ বিষয়ে এ.এম কোল্ডস্টোর ম্যানেজার জালাল উদ্দীন ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, অন্য বছরগুলোতে প্রতিদিন ১২ থেকে ১৫ হাজার বস্তা আলু নিয়ে কৃষক স্টোরে আসতেন। কিন্তু এ বছর প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ হাজার বস্তা আলু নিয়ে কৃষকরা স্টোরে আসছেন। এ কারণে আলু কোল্ড স্টোরে ঢোকাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে। তিনি কৃষকদের স্বার্থে সকলকে ধৈর্য্য ধরার আহবান জানান।তানোর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আব্দুর রহিম বলেন, যানজটের খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠিয়ে নিরসনের জন্য কাজ করা হচ্ছে।
১ বছর আগে