নিজস্ব প্রতিবেদক: নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন থামছেই না। এখনো ঈদের আমেজ থাকলেও কমেনি নিত্যপণ্যের দাম। চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজ ও মুরগি। প্রধান সবজি আলুর বাজারও চড়া। ২১ জুন শুক্রবার রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মালিবাগ-মধুবাগসহ বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরে এমন চিত্র দেখা গেছে।এসব বাজারে ঈদের অনেকটা আমেজ দেখা গেছে। অন্যান্য শুক্রবার সকালে এসব বাজারে ভিড় থাকলেও আজ তেমনটা চোখে পড়েনি। ঈদে রাজধানী ছেড়ে যাওয়া মানুষের একটা অংশ এখনো ঢাকায় না ফেরায় বাজারগুলোতে এখনো ভালোভাবে বেচাকেনা শুরু হয়নি।কারণ হিসেবে পাইকারি ও খুচরা বিক্রেতারা জানান, ঈদের বন্ধের মধ্যে বাজারে নিত্যপণ্যের সরবরাহ কম। এ কারণে কাঁচা মরিচসহ বেশ কিছু পণ্যের দাম বেড়েছে। কারওয়ান বাজারে দেখা যায়, দেশের মানুষের প্রধান সবজি আলু পাইকারিতে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। বাড়তি দামে বিক্রি হচ্ছে পেঁয়াজও।দাম বাড়ার তালিকায় আছে ব্রয়লার মুরগিও। ঈদের আগে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ১৭০-১৯০ টাকা বিক্রি হয়েছিল। আজ বিভিন্ন বাজারে তা ১৯০-২১০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। আর সোনালি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৩৪০ থেকে ৩৬০ টাকা কেজি। এছাড়া লেয়ার মুরগি লাল ৩০০-৩২০ দরে বিক্রি হচ্ছে। দেশি মুরগি বিক্রি হচ্ছে ৬০০ টাকার ওপরে।বাজারে সরবরাহ কম থাকায় সবচেয়ে বেশি দাম বেড়েছে কাঁচা মরিচের। সপ্তাহের ব্যবধানে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচের দাম ২০০ টাকার মতো বেড়েছে। আজ বিভিন্ন বাজারে কাঁচা মরিচ বিক্রি হচ্ছে ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা কেজি। এক সপ্তাহ আগেও কাঁচা মরিচের কেজি ছিল ২০০ থেকে ২২০ টাকা।মুরগির দাম বাড়লেও কমেছে বাদামি ডিমের দাম। ডজনপ্রতি ১০ টাকা কমেছে ডিমের দাম। কারওয়ান বাজারে প্রতি ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকা।বেগুন প্রতিকেজি বিক্রি হচ্ছে ৭০-৮০ টাকা। এছাড়া গোল বেগুন ৮০-৯০ টাকা, পটল ৫০-৬০, চিচিঙ্গা ৭০-৮০ টাকা, ঢেঁড়স ৫০-৬০ টাকা, মান ও সাইজভেদে লাউ ৬০-৮০ টাকা, ছোট সাইজের মিষ্টি কুমড়া ১০০-১২০ টাকা, জালি ৫০-৬০ টাকা, পেঁপে ৪০-৫০, কাঁচা কলা ৯০ টাকা ডজন বিক্রি হতে দেখা গেছে, যা গেল সপ্তাহে ১০-২০ টাকা কমে বিক্রি হয়েছে।এছাড়াও পাট শাকের আঁটি ১৫-২০, কলমি শাক ১০-১৫, পালং ১০-১৫ টাকা, লাউ শাক ৩০-৪০, লাল শাক ১৫ টাকা, পুঁই শাক ৩০-৪০ টাকা আঁটি বিক্রি হচ্ছে। তবে বাজারে দোকানের তুলনায় ভ্যানে কিংবা ফুটপাতের দোকানগুলোতে প্রত্যেক সবজির দাম ৫-১০ টাকা কমে বিক্রি হচ্ছে।মাছের বাজারে দেখা গেছে, ২০০ টাকার নিচে তেমন কোনো মাছ নেই। সাইজভেদে তেলাপিয়া ২০০-২৩০ ও পাঙাশ ২০০ থেকে ২২০ টাকা।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম বলেন, রফতানির পরিমাণ বাড়াতে আমদানির বিকল্প নেই। যত কম মূল্য সংযোজন হোক, এই ভ্যালু চেইনটা যদি তৈরি করতে পারলেই শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। সেখানে মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।বৃহস্পতিবার টিসিবি ভবনে অবস্থিত বাংলাদেশ ফরেন ট্রেড ইনস্টিটিউটের (বিএফটিআই) কনফারেন্স রুমে ‘বাংলাদেশের বাণিজ্য নীতি: বিবর্তন, বর্তমান অবস্থা ও ভবিষ্যৎ দিক নির্দেশনা’ শীর্ষক এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পণ্য রপ্তানির চেয়ে বেশি কর্মসংস্থানের দিকে গুরুত্ব দিচ্ছেন উল্লেখ করে বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা কত টাকার পণ্য আমদানি করলাম, কত টাকার পণ্য রপ্তানি করলাম, সেটা বড় কথা নয়। আমরা কত কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারলাম সেটি বড় কথা। আমরা যত বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি করতে পারব, তত আমাদের মূল্য সংযোজন হবে।তিনি বলেন, তৈরি পোশাক খাত যেসব সুবিধা পাচ্ছে, একইভাবে চামড়া ও পাটশিল্পও যেন সুবিধা পায়। এ ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী এবার দায়িত্বের পর এই নির্দেশনা দিয়েছেন। দেশের জনশক্তিকে কাজে লাগানো এবং চামড়া ও পাটশিল্পকে উন্নত করা গেলে দেশ আরও অনেক দূর এগিয়ে যাবে।আহসানুল ইসলাম বলেন, একাধিক দেশের সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব নিয়ে কাজ করা হচ্ছে। আঞ্চলিক সম্পর্ক জোরদারে কাজ করা হচ্ছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় প্রায় ২৬টি দেশের সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে কাজ করছে। বর্তমানে সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ প্রচার করা হচ্ছে কিন্তু সেভাবে সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না। বৈদেশিক বাণিজ্য চুক্তির মাধ্যমে চেষ্টা করতে হবে। চলতি বছর লজিস্টিক পলিসি চালু করা হয়েছে। এটাকে কীভাবে বৈশ্বিকভাবে লাভবান হওয়া যায় তা নিয়ে কাজ করা হচ্ছে।তিনি আরও বলেন, একসময় আমাদের চা ও পাট ছাড়া কোনো রপ্তানিযোগ্য পণ্য ছিল না। সে জায়গা থেকে উত্তরণ করা হয়েছে। ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে এখন স্মার্ট বাংলাদেশের কথা বলা হচ্ছে। স্মার্ট বাংলাদেশের বাণিজ্যের জন্য ইলেকট্রনিকস পণ্য একটি বড় খাত হতে পারে। এটি শুধু অভ্যন্তরীণ চাহিদা পূরণের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানিরও একটি বড় সম্ভাবনাময় খাত হতে পারে।বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশনের চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) ড. আহমেদ মুনিরুছ সালেহীনের সভাপতিত্বে সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) চেয়ারম্যান আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিম, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মোহাং সেলিম উদ্দিন ও ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মাহবুব আলম। অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের চেয়ারম্যান ড. জাইদি সাত্তার। এর ওপর আলোচনা করেন বিএফটিআই এর সিইও ড. জাফর উদ্দিন, বিল্ডের সিইও ফৈরদৌস আরা বেগম ও ফেডারেশন অব চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এফবিসিসিআই) উপদেষ্টা মনজুর আহমেদ।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করা, অতিরিক্ত কর বাতিল ও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ প্রত্যাহার করাসহ জনবান্ধব বাজেটের দাবিতে মানববন্ধনের করেছে জাগ্রত বাংলাদেশ। ২০২৪-২৫ অর্থবরের বাজেট অর্থনৈতিক বৈষম্য ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেওয়ার বাজেট উল্লেখ করে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য এই বাজেট। অবিলম্বে বৈষম্যমূলক বাজেট প্রত্যাহার করে জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট চাই।এ সময় তারা অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।১১ জুন মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাগ্রত বাংলাদেশ আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এসব দাবি করা হয়।মানববন্ধনে জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি আজমুল জিহাদ, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন, আইন সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাড. হায়দার রবিউল ইসলাম রবি, দফতর সম্পাদক শামসুদ্দিন সামি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদ বলেন, আমার ইতিহাস, আমার পূর্বপুরুষের ইতিহাস রক্তে লেখা ইতিহাস। ৭১ এ রণাঙ্গনে জীবন দেওয়া ইতিহাস, বৈষম্যহীন দেশ গড়ার জন্য মুক্তির ইতিহাস। আজকে আবার সময় এসেছে সেই পাকিস্তানি দোসরদের অর্থনৈতিক বৈষম্য মোকাবিলা করার।তিনি বলেন, আজকে জেলা ভিত্তিক বৈষম্য, খাত ভিত্তিক বৈষম্য, কালো টাকা সাদা করার নামে দূর্নীতিবাজ, কর খেলাপি, ঋণখেলাপিদের অনৈতিক সুযোগ দিয়ে দেশটাতে দূর্নীতির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।তিনি আরও বলেন, ভালো মানুষ দিবে ৩০% কর কিন্তু ঋণখেলাপি দিবে ১৫% কর। এমন বৈষম্য পৃথিবীতে নজিরবিহীন। এমনটা করা হয়েছে শুধু এই অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য।এ সময় তিনি জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট করতে হবে এবং অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন ভূঁইয়া বলেন, সরকার ৭ লক্ষ ৯৭ হাজার কোটি টাকার যে বাজেট দিয়েছেন, তাতে জনগণের চাওয়া পাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি। এই বাজেট কালোবাজারি, মুনাফাখোর, ঋণ খেলাপীদের পুনরায় লুটপাটের সুযোগ করে দিয়েছে। শিক্ষাখাতে ক্রমাগত বাজেট কমছে, স্বাস্থখাতের করুণ দশা সাধারণ মানুষ সরকারি স্বাস্থ্যসেবায় আস্থা হারিয়েছে। জনগণ তাদের আয়ের ৭০ শতাংশ শুধু স্বাস্থ্য সেবায় ব্যয় করছে। তাই আমরা বলতে চাই বাজেট সংশোধন করে জনমুখী বাজেট প্রণয়ন করা হোক।সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন বলেন, এই সরকার যে বাজেট দিয়েছে সেটা ব্যাংক লুটেরাদের বাজেট, টাকা পাচার কারীদের বাজেট, কালো টাকার মাফিয়াদের জন্য বাজেট। কারন এই বাজেটে এই সকল ব্যাংক ডাকাত, লুটেরা ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।মানববন্ধন থেকে নিন্মলিখিত দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো-ক. সকল ট্রেড ইউনিয়ন এবং কর্ম-পেশার এসোসিয়েশন-এর প্রতিনিধি নিয়ে ৯০০ (নয় শত) সদস্য বিশিষ্ট ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করতে হবে।খ. ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ বার্ষিক বাজেট প্রণয়নে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাবে।গ. জাতীয় পর্যায়ের যে কোন আর্থিক পলিসি বিষয়ে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাতে পারবে।ঘ. যে কোন বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা ও যৌক্তিকতার বিষয় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ এ আলোচনা করতে হবে।ঙ. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কানেকটিভিটি অর্থাৎ ট্রান্সপোর্ট ইকোনমিকে কাজে লাগিয়ে একুশ শতকের উপযোগী করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় সংসদে প্রস্তাবিত নতুন বাজেটকে জনবান্ধব, যৌক্তিক, বাস্তবসম্মত ও শতভাগ বাস্তবায়নযোগ্য বলে মন্তব্য করেছেন ডিবিসি চ্যানেলের পরিচালক, স্টাইলিশ গার্মেন্টসের চেয়ারম্যান ও ব্যবসায়ী নেতা মো. সালাউদ্দিন চৌধুরী।৬ জুন বৃহস্পতিবার রাতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট নিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এসব কথা বলেন। নিত্য পণ্যের দাম ও মূল্যস্ফীতি কমাতে এবং অর্থনৈতিক সংকট কাটাতে বাজেটকে যুগোপযোগী বলেও মন্তব্য করেন তিনি।সালাউদ্দিন চৌধুরী বলেন, করোনা উত্তর সময়ে ব্যবসায়ীরা অনেক ধরনের সমস্যা পড়ছে। ব্যবসার এ সংকটময় সময়ে দেশের অর্থনীতি ঠিক রাখতে শিল্প ও বাণিজ্যে ছাড় অব্যাহত রাখতেও সরকারে দৃষ্টি আকর্ষণ করেন তিনি।উল্লেখ্য, অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আগামী ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করেছেন। ৬ জুন বৃহস্পতিবার তিনি জাতীয় সংসদের তৃতীয় অধিবেশনে প্রস্তাবিত এ বাজেট উপস্থাপন করেন।বাজেটের আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা, যা মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ১৪.২ শতাংশ এবং চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের চেয়ে চার দশমিক ছয় শতাংশ। এটি দেশের ৫৩তম, আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকারের ২৫তম ও অর্থমন্ত্রীর প্রথম বাজেট।বাজেটে রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা থাকছে ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা। বাকি ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেয়ার লক্ষ্যমাত্রা থাকবে। ২ লাখ ৬৫ হাজার কোটি টাকার বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) ইতোমধ্যে অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
১ বছর আগে