নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের জন্মদিনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমাদের চলার পথে প্রধান বাধা বর্ণচোরা বিএনপি। এ অপশক্তিকে প্রতিহত করাই আমাদের চ্যালেঞ্জ।২৩ জুন রোববার আওয়ামী লীগের ৭৫ তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে রাজধানীর ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে এ কথা বলেন দলটির সাধারণ সম্পাদক।ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশ বিরোধীরা এক ও অভিন্ন শত্রু বিএনপির নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হয়। আজ আমাদের অঙ্গীকার ও আমাদের আজ দৃঢ় শপথ এ অপশক্তিকে পরাজিত করতে হবে।আমরা আমাদের বিজয়কে সুসংহত করবো। বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ নির্মাণ করবো। এটাই আজকের দিনের শপথ। এ দিনে দেশকে নতুন ও সুন্দর করে নির্মাণের প্রত্যয় হোক সকলের।এর আগের সকাল ৭টায় আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে ধানমন্ডিতে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন দলটির সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।১৯৪৯ সালের ২৩ জুন রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এ রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ হলেও পরবর্তীতে ‘আওয়ামী লীগ’ করা হয়।১৯৫৪ সালের নির্বাচনে বিজয়ের পর ১৯৫৫ সালে অনুষ্ঠিত আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে দলের নাম থেকে মুসলিম শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। আর ‘পূর্ব পাকিস্তান’ শব্দ দুইটি বাদ পড়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় থেকে।বাংলাদেশে স্বাধীনতা ঘোষণা করার পর থেকে প্রবাসী সরকারের সব কাগজপত্রে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ নাম ব্যবহার শুরু হয়। ১৯৭০ সাল থেকে এই দলের নির্বাচনী প্রতীক নৌকা।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: আজ ২৩ জুন। আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই রচিত হয়েছে পাকিস্তানি শোষকদের বিরুদ্ধে প্রতিটি আন্দোলন-সংগ্রাম। প্রতিষ্ঠার পর থেকে টানা ৭৫ বছর ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির অগ্রভাগে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে আসছে বর্তমান ক্ষমতাসীন এ দলটি। গত সাড়ে সাত দশক ধরে আওয়ামী লীগের পথচলা ছিল গৌরবোজ্জ্বল। দীর্ঘ এই পথচলায় সংগঠনটি বাঙালি জাতির অধিকার ও গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার সংগ্রামে সব প্রতিবন্ধকতা জয় করে সফলতার মুকুটে সংযুক্ত করেছে একের পর এক পালক।১৯৪৯ সালের ২৩ জুন ঢাকার ঐতিহ্যবাহী রোজ গার্ডেনে পূর্ব পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে এই রাজনৈতিক দলের যাত্রা শুরু। কেন্দ্রীয়ভাবে নিখিল পাকিস্তান আওয়ামী মুসলিম লীগ করা হলেও পরবর্তী সময়ে অসাম্প্রদায়িক রাজনৈতিক আদর্শের অধিকতর প্রতিফলন ঘটাতে দলটির নাম ‘আওয়ামী লীগ’ করা হয়। পরে ১৯৫৫ সালে আওয়ামী মুসলিম লীগের কাউন্সিলে ‘মুসলিম’ শব্দটি বাদ দেওয়া হয়। দেশের অন্যতম প্রাচীন এ সংগঠন বাংলাদেশের স্বাধীনতা, মুক্তিযুদ্ধসহ প্রতিটি গণতান্ত্রিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়ে এ দেশের গণমানুষের সংগঠনে পরিণত হয়েছে।এই দলের প্রথম সভাপতি ছিলেন মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানী এবং সাধারণ সম্পাদক শামসুল হক। প্রতিষ্ঠার সময় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কারাগারে আটক ছিলেন। তাঁকে যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক করা হয়। পরে তিনি দলের সাধারণ সম্পাদক ও সভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে যুদ্ধ করে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে। স্বাধীনতার পরে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দলের নেতাকর্মীরা দেশ গড়ায় মনোযোগী হন। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধু সপরিবারে নিহত হওয়ার পর দলটি বড় বিপর্যয়ের মধ্যে পড়ে যায়। নানা ঘাত-প্রতিঘাত ও খণ্ড-বিখণ্ডের মধ্যে চলতে চলতে ১৯৮১ সালে আওয়ামী লীগের হাল ধরেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। তার নেতৃত্বে দীর্ঘ আন্দোলন সংগ্রামের মধ্য দিয়ে ২১ বছর পরে ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় আসে আওয়ামী লীগ। প্রধানমন্ত্রী হন শেখ হাসিনা। ২০০১ সালের নির্বাচনে পরাজিত হয়ে টানা সাত বছর সরকারবিরোধী আন্দোলনে রাজপথে ছিল দলটি। এরপর ২০০৮ সালের নির্বাচনে ভূমিধস বিজয়ের মাধ্যমে দ্বিতীয়বার ক্ষমতায় আসনে শেখ হাসিনা। এরপর ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আছে দলটি।আজ ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আওয়ামী লীগ এরই মধ্যে ১০ দফা কর্মসূচি পালন করেছে এবং ধারাবাহিকভাবে কর্মসূচি পালিত হচ্ছে। এর মধ্যে রয়েছে– রোববার সূর্য উদয় ক্ষণে কেন্দ্রীয় কার্যালয় ও দেশব্যাপী আওয়ামী লীগ দলীয় কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন। সকাল ৭টায় ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন। এছাড়াও সকাল সাড়ে ১০টায় টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে আওয়ামী লীগ কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের একটি প্রতিনিধি দল শ্রদ্ধা নিবেদন করবে।এদিকে, প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বিকেল ৩টায় জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতীয় সংগীত পরিবেশন, বেলুন ও পায়রা উড়িয়ে কর্মসূচির উদ্বোধন করা হবে। এরপর বিকেল সাড়ে ৩টায় আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করবেন।আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের দলের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন, আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ কেন্দ্রীয় কর্মসূচির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ কর্মসূচি গ্রহণের পাশাপাশি বিভিন্ন উপযোগী কর্মসূচির মাধ্যমে জাঁকজমক পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনের জন্য আওয়ামী লীগ, সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের জেলা/মহানগর, উপজেলা/থানা, পৌর/ইউনিয়ন ও ওয়ার্ড শাখাসহ সর্বস্তরের নেতাকর্মী-সমর্থকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। এখন দলের অসমাপ্ত কাজ করা ও সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদী শক্তিকে পরাজিত করে অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠন এবং দলের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনাই আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান লক্ষ্য। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসহ চলমান উন্নয়ন প্রকল্প সুসম্পন্ন করার চেষ্টা চলছে।২২ জুন শনিবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বার্তা হলো- নতুন প্রজন্ম ও নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন। আমাদের রাজনীতি মানুষের জন্য, মানুষের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ছিল, আছে ও থাকবে।তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সকলে প্রস্তুত রয়েছে। শুক্রবার থেকে উৎসবের আমেজ শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন- বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বশ্রেষ্ঠ এ অর্জন, দেশের স্বাধীনতা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জন এ দেশের উন্নয়ন। দেশের স্বাধীনতা ও সর্বোচ্চ উন্নয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এসেছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জাতির সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন হচ্ছে- দেশের স্বাধীনতা ও সর্বোচ্চ উন্নয়ন। এই দুটিই এসেছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। আমরা বিজয়কে এখনো সুসংহত করতে পারিনি, সাম্প্রদায়িকতা এখনো বিজয়ের প্রধান অন্তরায়। ৭৫ বছরের আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ সাম্প্রদায়িক শক্তি।তিনি আরও বলেন, দেশকে দুর্নীতিগ্রস্থ প্রমাণ করার জন্য ও দেশের রাজনীতিবিদদের ব্যর্থ প্রমাণ করার জন্য একটি মহল ওয়ান ইলেভেনের মতো পরিকল্পিতভাবে পাঁয়তারা করছে।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম ও এসএম কামাল হোসেন, সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, আমরা রাজনীতি করি মানুষের জন্য। আমরা মানুষের সঙ্গে আছি, ভবিষ্যতেও থাকবো। এখন দলের অসমাপ্ত কাজ করা ও সাম্প্রদায়িক জঙ্গিবাদী শক্তিকে পরাজিত করে অসাম্প্রদায়িক দেশ গঠন এবং দলের নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন ও মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আনাই আওয়ামী লীগ সরকারের প্রধান লক্ষ্য। রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ও পায়রা সমুদ্রবন্দরসহ চলমান উন্নয়ন প্রকল্প সুসম্পন্ন করার চেষ্টা চলছে।২২ জুন শনিবার রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর সমাবেশস্থল পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।ওবায়দুল কাদের বলেন, আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বার্তা হলো- নতুন প্রজন্ম ও নির্বাচনী ইশতেহার বাস্তবায়ন। আমাদের রাজনীতি মানুষের জন্য, মানুষের সঙ্গে আওয়ামী লীগ ছিল, আছে ও থাকবে।তিনি বলেন, আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত সকলে প্রস্তুত রয়েছে। শুক্রবার থেকে উৎসবের আমেজ শুরু হয়েছে। আওয়ামী লীগের হাত ধরেই বাঙালি জাতির সর্বশ্রেষ্ঠ অর্জন- বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে সর্বশ্রেষ্ঠ এ অর্জন, দেশের স্বাধীনতা। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে অর্জন এ দেশের উন্নয়ন। দেশের স্বাধীনতা ও সর্বোচ্চ উন্নয়ন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে এসেছে জানিয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, জাতির সবচেয়ে বড় দুটি অর্জন হচ্ছে- দেশের স্বাধীনতা ও সর্বোচ্চ উন্নয়ন। এই দুটিই এসেছে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে। আমরা বিজয়কে এখনো সুসংহত করতে পারিনি, সাম্প্রদায়িকতা এখনো বিজয়ের প্রধান অন্তরায়। ৭৫ বছরের আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ সাম্প্রদায়িক শক্তি।তিনি আরও বলেন, দেশকে দুর্নীতিগ্রস্থ প্রমাণ করার জন্য ও দেশের রাজনীতিবিদদের ব্যর্থ প্রমাণ করার জন্য একটি মহল ওয়ান ইলেভেনের মতো পরিকল্পিতভাবে পাঁয়তারা করছে।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক বিএম মোজাম্মেল হক, মির্জা আজম ও এসএম কামাল হোসেন, সংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অসীম কুমার উকিল, দফতর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া প্রমুখ।
১ বছর আগে