× ই-পেপার প্রচ্ছদ বাংলাদেশ রাজনীতি দেশজুড়ে বিশ্বজুড়ে বাণিজ্য খেলা বিনোদন মতামত চাকরি ফিচার চট্টগ্রাম ভিডিও সকল বিভাগ ছবি ভিডিও লেখক আর্কাইভ কনভার্টার
Image

সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের আনন্দ দিতে শিশুস্বর্গের নানা আয়োজন


স্টাফ রিপোর্টার, পঞ্চগড়: পঞ্চগড় সদর উপজেলার রাজারপাটডাঙ্গা আশ্রয়নের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের আনন্দ দিতে খেলাধুলাসহ নানা আয়োজন করে শিশুস্বর্গ ফাউন্ডেশন।২২ মে বুধবার দিনভর ওই আশ্রয়ন প্রকল্পের মাঠে নদীর তীরে শিশুদের জন্য বিস্কুট দৌড়, ব্যাঙ লাফ, মোরগ লড়াইসহ নানা ধরনের খেলার আয়োজন করে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটির তরুণরা। বিভিন্ন গ্রুপে খেলায় অংশ নেয় শতাধিক শিক্ষার্থী।এ সময় উচ্ছ্বসিত শিশুদের সাথে আনন্দে মাতেন অভিভাবকরাও। তাদের জন্যেও মিউজিক্যাল বল খেলার আয়োজন করা হয়। খেলা শেষে দুপুরে শিশুদের জন্য খাবারের আয়োজন করে তারা। পরে খেলায় বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার হিসেবে ব্যাগসহ বিভিন্ন শিক্ষা উপকরণ তুলে দেয়া হয়।এ সময় আশ্রয়নের বাসিন্দা বীর মুক্তিযোদ্ধা খাকছার আলম, শিশুস্বর্গ পঞ্চগড়ের মেন্টর মুরাদ হাসান, প্রেসিডেন্ট আফিরুল ইসলামসহ সংগঠনের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।শিশুস্বর্গ পঞ্চগড়ের মেন্টর মুরাদ হাসান বলেন, ‘এই আশ্রয়নের শিশুরা বিভিন্নভাবে বঞ্চিত। আশ্রয়নটির তিনদিকে নদী বেষ্টিত। এখানে কোনো শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নেই। তাই তাদের লেখাপড়ায় উৎসাহ জোগাতে এবং তাদের আনন্দ দিতেই আমরা এই আয়োজন করেছি।’

১ বছর আগে

Image

দেশের প্রতিটি শিশুকে শেখ রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার


নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেছেন, রাসেল ছিল নিষ্পাপ ফুলের মত একজন শিশু। ছোটবেলা থেকেই তাঁর মানসিকতায় ছিল মেধা ও মননের সমাহার। দীপ্তময়, নির্মল, নির্ভীক ও দুর্জয় রাসেলের মন ছিল মানবিকতায় ভরা। বাংলাদেশের প্রতিটি শিশুকে শেখ রাসেলের চেতনায় গড়ে তুলতে হবে।৩১ অক্টোবর মঙ্গলবার শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের উদ্যোগে পার্লামেন্ট মেম্বার্স ক্লাব প্রাঙ্গণে আয়োজিত আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত হয়ে তিনি এসব কথা বলেন।অনুষ্ঠানের সভাপতি হিসেবে জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব কে এম আব্দুস সালাম স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকু এমপি, সংসদ উপনেতা মতিয়া চৌধুরী এমপি এবং চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, এমপি।ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালির অধিকার প্রতিষ্ঠায় দীর্ঘদিন কারা অন্তরীণ থেকেছেন। এসময় আট দশটি শিশুর মতই বাবার সান্নিধ্য পেতে চাইতো রাসেল। তাই পিতাকে দেখতে রাসেলকে কারাগারে দেখতে যেতে হতো।তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে শিশু আইন প্রণয়ন করেছিলেন, শিশুদের পূর্ণাঙ্গভাবে বিকশিত করার জন্য বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছিলেন। ১৯৮৯ সালে জাতিসংঘ শিশু অধিকার সনদ গৃহীত হবার অনেক আগে থেকে শিশুদের অধিকার নিয়ে কাজ করেছিলেন বঙ্গবন্ধু।  স্পিকার বলেন, শিশু হত্যাকে কোন কিছুর বিনিময়েই সমর্থন করা যায় না। ১৯৭৫ সালের বিভীষিকাময় সেই রাতে কোন রাজনীতির অংশ না হয়েও ঘাতকের বুলেটে কোমলমতি শিশু রাসেলকেও প্রাণ দিতে হয়েছিল। ঘাতকেরা মায়ের কাছে নিয়ে যাবার কথা বলে শিশু রাসেলকে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল।তিনি আরও বলেন, শিশুদের আনন্দঘন পরিবেশে মুক্তচিন্তা নিয়ে গড়ে তুলতে হবে। তাই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শিশুদের শিক্ষা,  স্বাস্থ্য ও পুষ্টি নিশ্চিত করে সহিংসতামুক্ত পরিবেশে নিরাপদে গড়ে তুলতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।  আজকের শিশুরাই বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।এসময় স্পিকার শেখ রাসেল স্মরণে থিম সং, শেখ রাসেলকে নিয়ে প্রামাণ্যচিত্র, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির পরিচালনায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন এবং জাতীয় সংসদ সচিবালয় ও শিশু একাডেমিকে এধরনের আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান।শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে বিশেষ দোয়া পরিচালনা করেন জাতীয় সংসদ সচিবালয় মসজিদের পেশ ইমাম মাওলানা মো: আবু রায়হান।অনুষ্ঠানে হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি, মো: আব্দুস শহীদ এমপি, বাসন্তী চাকমা এমপি, আদিবা আনজুম মিতা এমপি, নাহিদ ইজাহার খান এমপি,  সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিবৃন্দ, সংসদ সদস্যবৃন্দ, বাংলাদেশ শিশু একাডেমির চেয়ারম্যান লাকী ইনাম, শিশু শিল্পী, অভিভাবকবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দসহ জাতীয় সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

১ বছর আগে

Image

শেখ রাসেল পার্কে দিনটি ছিল ছিন্নমূল-অস্বচ্ছল শিশু-কিশোরদের


রাঙ্গুনিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি: ৯ বছরের সানজিদ ছুটির দিনে বাবার সাথে পার্কে এসেছে। এর আগে একাধিকবার পার্কে আসলেও টাকা না থাকায় ক্যাবল কারে চড়তে পারেনি। পার্কে বিনামূল্যে দুই দিনের জন্য ক্যাবল কারে চড়ার সুযোগ দেয়ার খবরে পার্কে এসে ক্যাবল কারে চড়ার সুযোগ পেল সে। ২১ অক্টোবর শনিবার বিকেলে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে সানজিদের মতো আরও শত শত অস্বচ্ছল, ছিন্নমূল শিশু-কিশোর পার্কের আকর্ষণীয় রাইড ক্যাবল কারে চড়ার আনন্দে মেতে উঠে।  রাঙ্গুনিয়ায় শেখ রাসেল অ্যাভিয়ারি অ্যান্ড ইকো পার্কে শুক্র ও শনিবার দুই দিনের জন্য সুযোগটি দেয়া হয়। বনবিভাগ পরিচালিত এই পার্কের ক্যাবল কার (রোপওয়ে) দেশের দীর্ঘতম ক্যাবল কার।পার্কের সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১৩ সালে পার্কটি উদ্বোধন করেন। ২০১৪ সালে চালু হয় ক্যাবল কার। পরে ২০২১ সালের ১৩ নভেম্বর বন্ধ হয়ে যায় ক্যাবল কার। গত মাসে নতুন রূপে চালু হওয়া ক্যাবল কার উদ্বোধন করে তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। নিয়ম অনুযায়ী পার্কে প্রবেশ ফি প্রাপ্ত বয়স্ক ২৩ টাকা ও শিশু সাড়ে ১১ টাকা করে নেয়া হয়। ক্যাবল কারে প্রাপ্তবয়স্ক ২৩০ টাকা ও শিশু  ১১৫ টাকা নেয়া হয়। পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও বনবিভাগের রাঙ্গুনিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা নাহিদ হাসান বলেন, দুই দিনে প্রায় এক হাজার অস্বচ্ছল শিশু-কিশোর ক্যাবল কারে চড়ার সুযোগ পায়। এসব শিশুদের মধ্যে এতিমখানার শিক্ষার্থীও ছিল। পার্কে তাদের সবার প্রবেশও বিনামূল্যে ছিল। এর আগে বুধবার পার্কে শেখ রাসেল দিবস উপলক্ষে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ, কেক কাটা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

১ বছর আগে

Image

আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে: প্রধানমন্ত্রী


নিজস্ব প্রতিবেদক: আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আজ আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ করেছি। আগামী দিনে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ করব। আজকের শিশু-কিশোররাই আগামীর স্মার্ট বাংলাদেশ চালাবে। আমি সে ভাবে তোমাদের গড়ে তুলতে চাই।১৮ অক্টোবর বুধবার রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে  ‘শেখ রাসেল দিবস ২০২৩’ উদযাপন ও শেখ রাসেল পদক প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।আজ থেকে ১৪ বছর আগের বাংলাদেশ কেমন ছিল? প্রশ্ন রেখে শেখ হাসিনা বলেন,  ‌’৯৬ সালে সরকারে এসে ডিজিটাল সিস্টেমের ব্যবস্থা করেছি, ইন্টারনেটের ব্যবস্থা করেছি। ২০০৯-এর পর থেকে আজ পর্যন্ত ডিজিটাল বাংলাদেশ আমরা গড়ে তুলেছি। আমরা শান্তি চাই, আমরা দেশের উন্নতি চাই। আমরা চাই আমাদের শিশুরা আরও উন্নত হবে।তিনি বলেন, আমাদের শিশুরা লেখাপড়া শিখবে। এখানে অনেক শিশুরা রয়েছে, তোমরা গুরুজনের কথা মেনে চলবে, বাবা-মায়ের কথা মেনে চলবে। তোমরা লেখাপড়া শিখবে। একটা কথা মনে রাখবে, ধনসম্পদ কিছু থাকবে না, শুধু শিক্ষাটা থাকবে। শিক্ষাটাই মূল শক্তি।প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ছেলে-মেয়েদের ছোটবেলা থেকে একটা কথাই শিখিয়েছি, টাকা-পয়সা, সম্পদ আমরা কিছুই রেখে দিতে পারব না, তোমাদের লেখাপড়া শিখতে হবে, তারা বিশ্বের বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি নিয়েছে।  তিনি আরও বলেন, আমাদের শিশুরা কিন্তু তাড়াতাড়ি শেখে। আমরা বৃদ্ধরা শিখতে গেলে কোথায় বোতাম টিপতে হবে সেটা নিয়ে চিন্তা করতে হয়, আর ওরা কিন্তু ভেতর থেকে শিখে ফেলে।যুদ্ধ ও অস্ত্রের প্রতিযোগিতা বন্ধ করে অস্ত্র বানানোর টাকা বিশ্বের উন্নয়নে ব্যয় করার জন্য বিশ্বনেতাদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে সরকারপ্রধান বলেন, আজ বিশ্বে একের পর এক যুদ্ধ। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এখন আবার প্যালেস্টাইনের ওপর আক্রমণ করছে ইসরাইল। দুই পক্ষেরই শিশু নিহত হয়েছে। গতকাল দেখলাম হাসপাতালে আক্রমণ হয়েছে। সেখানেও শিশু মারা গেছে। আমি বিশ্বনেতাদের বলবো, এই যুদ্ধ বন্ধ করুন। অস্ত্রের প্রতিযোগিতা বন্ধ করেন।

১ বছর আগে

আগামী বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিশুদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার

আগামী বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় শিশুদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে হবে: স্পিকার

০২ অক্টোবর ২০২৩ ১১:৫২ এএম