নিজস্ব প্রতিবেদক: সাম্প্রতিক সময়ে প্রকাশিত সংবাদে দুর্নীতির অভিযোগ ওঠায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ তার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে বক্তব্য দিয়েছেন।২০ এপ্রিল শনিবার ‘আমার কিছু কথা’ শিরোনামে এক ভিডিও বার্তায় সম্প্রতি তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ প্রসঙ্গে কথা বলেছেন পুলিশের সাবেক এই কর্মকর্তা।পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বেনজীর আহমেদ বলেছেন, আমার পরিবার ও আমার নামে অসত্য প্রকাশিত হয়েছে। তিলকে তাল বানিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।তিনি বলেন, এই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এই অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোন আগ্রহ দেখায়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিক বন্ধুগণের প্রতি আমি এবং আমার পরিবারের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।বেনজীর আহমেদ বলেন, আমার এবং পরিবারের ঢাকা ও ঢাকার বাহিরের সম্পত্তির তথ্য সম্পূর্ণ মিথ্যা। বেতন ভাতার হিসাব কাল্পনিক এবং ভুল। গোপালগঞ্জের পারিবারিক কৃষি খামারের ভূমির পরিমাণ যা উল্লেখ করা হয়েছে তা সঠিক নয়। জমির সকল তথ্য ট্যাক্স ফাইলে উল্লেখ আছে। এছাড়া আমার পরিবারের সদস্যদের জাতীয় পরিচয় পত্রসহ বেশ কিছু তথ্য প্রকাশ করা হয়েছে। যা আমাকে মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।তিনি জানান, সম্প্রতি পত্রিকায় আমি এবং আমার পরিবারের বিরুদ্ধে কিছু খুবই আপত্তিজনক, মানহানিকর, অসত্য এবং বিকৃত সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেই সংবাদের সূত্র ধরে অন্যান্য কতিপয় আউটলেট একই রকমের সংবাদ পুনরাবৃত্তি ক্রমে পরিবেশন করেছে। তবে দেশের মূলধারার প্রিন্ট এবং মিডিয়া এই অসত্য, মানহানিকর এবং বিকৃত সংবাদ পরিবেশনে কোন আগ্রহ দেখায়নি। এজন্য মূলধারার গণমাধ্যমগুলোর সাংবাদিক বন্ধুগণের প্রতি আমি এবং আমার পরিবারের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।সাবেক আইজিপি বলেন, আমার অবসর গ্রহণের প্রায় দুই বছর পরে আকস্মিকভাবে আমার পরিবারের বিরুদ্ধে এই ধরণের একটি সংবাদ কেন পরিবেশন হল আমি সচেতন ভাবেই সেই আলোচনায় যাব না। তবে এর কারণ রাজধানীর সব সাংবাদিক ও সচেতন মহলের মুখে মুখে।এরপর তিনি নিজের বিভিন্ন অর্জনের কথা জানিয়ে বলেন, যেহেতু আমি পাবলিকের টাকায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছি, প্রায় ৩৫ বছর রাষ্ট্রের বেতনভুক্ত কর্মচারী হিসেবে কর্তব্য পালন করেছি, সেহেতু ব্যক্তিগত দায়বদ্ধতার অবস্থান থেকে প্রকাশিত সংবাদের প্রেক্ষিতে সত্য তুলে ধরার তাগিদ অনুভব করেছি। সেই সঙ্গে এই সংবাদের কারণে যারা ব্যথিত হয়েছেন তাদের প্রতি সম্মান রেখে প্রকৃত সত্য ও তথ্য প্রকাশের মাধ্যমে তাদেরকে আশ্বস্ত এবং তাদের বিশ্বাসের জায়গাটা সুদৃঢ় করতে চাই।তিনি বলেন, আমরা প্রকাশিত দুই কিস্তির সংবাদের পুঙ্খানুপুঙ্খ পর্যালোচনা করেছি। এতে সব মিলিয়ে ৪৫টি তথ্য, অভিযোগ এবং অপমানজনক বক্তব্য রয়েছে। তার মধ্যে ২৪টি তথ্য বা অভিযোগ সম্পূর্ণ মিথ্যা এবং কল্পনাপ্রসূত। দুইটি বিষয়কে সাত বার পুনরাবৃত্তি করা হয়েছে এবং দুইটি তথ্যকে ভুল প্রেক্ষাপটে বিকৃতভাবে পরিবেশন করা হয়েছে। বাকি দশটি তথ্যকে ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে, শুধু তিলকে তাল নয়, তালগাছের ঝাড় সমেত বানয়ে ভুলভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে।সম্প্রতি প্রকাশিত এক জাতীয় দৈনিকের দাবি, পুলিশের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিপি) ও র্যাবের সাবেক মহাপরিচালক বেনজীর আহমেদের বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের খোঁজ মিলেছে। এরপর থেকেই বেশ আলোচনায় পুলিশের সাবেক এই আইজিপি।জাতীয় ওই দৈনিকে ‘বেনজীরের ঘরে আলাদীনের চেরাগ’ শিরোনামে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করে যেখানে তার নানা অর্থ সম্পদের বিবরণ তুলে ধরা হয়। বেনজীরের বিপুল সম্পদের মধ্যে রয়েছে গোপালগঞ্জের সাহাপুর ইউনিয়নে সাভানা ইকো রিসোর্ট নামের এক অভিজাত ও দৃষ্টিনন্দন পর্যটনকেন্দ্র। এছাড়াও তার স্ত্রী ও দুই মেয়ের নামে দেশের বিভিন্ন এলাকায় অন্তত ছয়টি কোম্পানির খোঁজ পাওয়া গেছে। পাঁচটি প্রতিষ্ঠানে বিনিয়োগের পরিমাণ ৫০০ কোটি টাকার বেশি হতে পারে।প্রতিবেদনে আরও দাবি করা হয়, ঢাকার অভিজাত এলাকাগুলোতে বেনজীর আহমেদের দামি ফ্ল্যাট, বাড়ি আর ঢাকার কাছের এলাকায় বিঘার পর বিঘা জমি রয়েছে। দুই মেয়ের নামে বেস্ট হোল্ডিংস ও পাঁচতারা হোটেল লা মেরিডিয়ানের রয়েছে দুই লাখ শেয়ার। পূর্বাচলে রয়েছে ৪০ কাঠার সুবিশাল জায়গাজুড়ে ডুপ্লেক্স বাড়ি, যার আনুমানিক মূল্য কমপক্ষে ৪৫ কোটি টাকা। একই এলাকায় আছে ২২ কোটি টাকা মূল্যের আরও ১০ বিঘা জমি।অথচ গত ৩৪ বছর সাত মাসের দীর্ঘ চাকরিজীবনে বেনজীর আহমেদ বেতন-ভাতা বাবদ মোট আয় এক কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার ২০০ টাকার মতো হওয়ার কথা।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাষ্ট্রসহ বিশ্বের ১২টি দেশের বাজার থেকে বাংলাদেশের কারখানায় তৈরি হওয়া নানা ব্র্যান্ডের পোশাক তুলে নেওয়া হচ্ছে বলে একটি জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে। তবে এই সংবাদ ‘ভুল’ উল্লেখ করে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, ‘এমন ভুল সংবাদের জন্য সেই পত্রিকার কাছে জবাবদিহিতা চাওয়া হবে।’৫ নভেম্বর রোববার সচিবালয়ে নিজ দফতরে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তথ্যমন্ত্রী একথা বলেন।এসময় বিএনপির অবরোধ কর্মসূচি নিয়েও কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিএনপির কর্মসূচি ঘোষণা, আর নিষিদ্ধ সংগঠনের কর্মসূচি ঘোষণার মধ্যে কোনও পার্থক্য নাই। তারা তালেবান, ইসরায়েল স্টাইলে হামলা চালাচ্ছে। তারা এখন অনলাইনে কর্মসূচি দিচ্ছে।’তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি শুধু সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড করেই ক্ষান্ত নয়, তারা গুজবও রাটাচ্ছে। যারা বিদেশে বসে এসব গুজব ছড়াচ্ছে, তাদের সেই দেশেই আইনের আওতায় আনা হবে। সেইসব দেশে বাংলাদেশের হাইকমিশনের সাথে যোগাযোগ করছে সরকার। একইসঙ্গে সেই দেশের বাঙালি কমিউনিটিও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে।’সম্প্রতি গ্রেফতার বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের মুক্তির জন্য যেই বিশিষ্ট ব্যক্তিরা বিবৃতি দিয়েছেন, তারা বিএনপিপন্থি বলেও মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী। যে কেউ রাজনৈতিক কর্মসূচি পালন করতে পারে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কিন্তু এরা (বিএনপি) অবরোধের নামে মানুষের জানমালের উপর হামলা চালাচ্ছে। এখন ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় হামলা করছে, একইরকমভাবে বিএনপি-জামায়াত হামলা চালাচ্ছে।’বিএনপি গাজায় হামলা-বর্বরতা নিয়ে এখন পর্যন্ত একটি শব্দও উচ্চারণ করেনি বলেও অভিযোগ করেন তথ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘বিএনপি এখন আর রাজনৈতিক দল নাই, তারা সন্ত্রাসী দল হিসেবে পরিচিত হয়ে গেছে। এই সন্ত্রাসী দলকে আইনের আওতায় আনতে সরকার বদ্ধপরিকর।’
১ বছর আগে
বিশেষ প্রতিনিধি: ১৯৭৫ সালের সালের মত আরেকটি কালো অধ্যায়ের জন্ম দিতে চায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। এ জন্য দলটি তাদের নেতাকর্মীদের সহিংস হতে আহবান জানানোর পাশাপাশি দলের সশস্ত্র ক্যাডারদের একত্রিত করার চেষ্টা করছে। যার মধ্য দিয়ে তারা বাংলাদেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে সরিয়ে দিতে বহুমুখী পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করতে চায়। এমন ইঙ্গিত দিয়ে গত বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে ইনভেস্টিং ডটকম নামে একটি সংবাদমাধ্যম। তাতে তারা গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের আশঙ্কার কথা তুলে ধরেছে। প্রতিবেদনটিতে গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গত কয়েক মাসে বিএনপির বেশ কয়েকজন নেতা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে উৎখাত করতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্টের পুনরাবৃত্তির কথা বিভিন্ন সভা-সমাবেশে প্রকাশ্যে বলে আসছেন এবং হুমকি দিচ্ছেন। এতে আরো বলা হয়, বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির একাধিক শীর্ষ নেতা প্রায়ই দলীয় কর্মীদের রাজপথে নেমে জোর করে ক্ষমতা দখলের আহ্বান জানাচ্ছেন। প্রতিবেদনে বলা হয়, গোয়েন্দা কর্মকর্তারা বলেছেন, 'আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে আক্রমণ বা শপিং মলে গ্রেনেড হামলা চালানো বা পূজা প্যান্ডেলগুলো বিএনপি ক্যাডারদের সম্ভাব্য লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।' এর আগে একইভাবে হামলা চালানো হয়েছিলো ২০০১ সালের জাতীয সংসদ নির্বাচনের পর। ২০০১ সাল থেকে ২০০৬ পর্যন্ত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর অমানবিক হামলার সাক্ষী হয়েছিল বাংলাদেশ। প্রতিবেদনে বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রদূতের কথা উল্লখ করে বলা হয়, ওই রাষ্ট্রদূত 'সহিংস রাজনীতির প্রতীক'। বিএনপি নেতা তারেক রহমান ও জঙ্গিদের সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তোলার ক্ষেত্রে তার সুনাম রয়েছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ইন্ডিয়া টুডেকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকারে ভারতের প্রতিরক্ষা গোয়েন্দা সংস্থার অবসরপ্রাপ্ত ডেপুটি ডিরেক্টর জেনারেল, মেজর জেনারেল গগনজিৎ সিং বলেন, ২০০৪ সালে এপ্রিলে যে ১০ ট্রাক অস্ত্রের একটি বিশাল চালান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বন্দরে জব্দ করা হয়েছিল, সেগুলো ইউনাইটেড লিবারেশন ফ্রন্ট অফ আসাম এবং ভারতের উত্তর-পূর্বে আরও কয়েকটি বিদ্রোহী গোষ্ঠীর জন্য নেওয়া হচ্ছিল। মূলত ভারত ও বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করাই ছিল উদ্দেশ্য। গগনজিৎ সিং আরও বলেন, তৎকালীন বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামীর জোট সরকারের মাধ্যমে এই অস্ত্র সরবরাহ করা হয়েছিলো। প্রতিবেদনে আরও উল্লেখ করা হয়, তারেকের আরেক অনুগত লুৎফুজ্জামান বাবর, যিনি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন, জঙ্গিদের সঙ্গে সম্পর্ক থাকার অভিযোগে তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হয়েছে এবং তিনি এখন দণ্ডপ্রাপ্ত। ইনভেস্টিং ডটকম তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, ২০০৭ সালের জুন মাসে পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্ক(আইজিপি) নুর মোহাম্মদ এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তারেক রহমান ভয়ঙ্কর জঙ্গি বাংলা ভাইয়ের প্রতি তার সমর্থনও প্রকাশ করেছিলেন। 'লুৎফুজ্জামান বাবর কখনই জঙ্গি সংগঠনকে নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করেননি। প্রকৃতপক্ষে, তিনি উত্তরের জেলাগুলিতে চরমপন্থী বাংলা ভাইয়ের নেতৃত্বে জেএমবি নামে একটি সশস্ত্র জঙ্গি গোষ্ঠীকে সংগঠিত করার জন্য সমস্ত পুলিশ এবং প্রশাসনকে ব্যবহার করেছিলেন।' গোয়েন্দা সূত্রের বরাত দিয়ে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৮ অক্টোবর দেশের রাস্তায় অগ্নিসংযোগের মত সহিংস পরিস্থিতি তৈরি করার আরেকটি সম্ভাব্য পরিকল্পনা করছে বিএনপি ও তার সহযোগি সংগঠনগুলো। ঠিক ২০০৬ সালে যেভাবে বিএনপি-জামায়াতের কর্মীরা আগ্নেয়াস্ত্র এবং লাঠিসোঁটা নিয়ে, রাজধানীর রাস্তায় আওয়ামী লীগ কর্মীদের উপর হামলা চালায় সেরকম কিছু শঙ্কার কথা উল্লেখ আছে প্রতিবেদনে। ওই হামলায় বেশ কয়েকজন প্রাণ হারায়। সম্প্রতি আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আমিনুল ইসলাম বলেছেন, বিএনপিতে অনেক নেতাই এখন দলীয় নেতৃত্বের বিরুদ্ধে প্রকাশ্য বিদ্রোহ করছেন। এর অন্যতম কারণ " বিএনপিতে তারেকের অনুগতরা রাজপথে সহিংসতা ছড়িয়ে দেওয়ার দিকে মনোনিবেশ করেছে।" ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র (ডিসি মিডিয়া) ফারুক হুসেন আইএএনএসকে বলেন, 'শহরের মানুষকে নিরাপদে রাখা আমাদের কাজ। আমরা জননিরাপত্তা বিঘ্নিত করার কোন প্রচেষ্টা সফল হতে দিব না।' আন্দোলনের মাধ্যমে সরকার উৎখাতের এক বছরব্যাপী বিএনপির প্রচারণা জনসমর্থন অর্জনে স্পষ্টতই ব্যর্থ হয়েছে বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।
১ বছর আগে
নিজস্ব প্রতিবেদক: রাজধানীর রমনা মডেল থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে দায়ের করা মামলায় জামিন পেয়েছেন প্রথম আলোর সাংবাদিক শামসুজ্জামান। বিশ হাজার টাকা মুচলেকায় জামিন মঞ্জুর করেছেন আদালত।৩ এপ্রিল সোমবার ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান নূরের আদালত এ আদেশ দেন।গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন আসামী পক্ষের আইনজীবী প্রশান্ত কুমার কর্মকার।এর আগে, সকালে আদালতে এ জামিন আবেদন করেন তার আইনজীবী। শুনানি শেষে আদালত তার জামিন মঞ্জুর করেন।এর আগে গত ৩০ মার্চ শামসুজ্জামানকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করা হয়। এর প্রেক্ষিতে আসামী পক্ষের করা জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন আদালত।
২ বছর আগে