আলিমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থার কমিটি গঠন
নিজস্ব প্রতিবেদক: সেচ্ছাসেবী সংগঠন আলিমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থার নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। ২৭ অক্টোবর নারায়ণগঞ্জের ঈদগা মাঠস্থ জামতলা মেলা ফুড ভিলেজে অনুষ্ঠিত বার্ষিক সাধারণ সভায় এ কমিটি গঠন করা হয়।
কমিটির প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচিত হয়েছেন মাহমুদুল হাসান মাসুদ। উপদেষ্টা পরিষদের অন্য সদস্যরা হলেন- আলিমাবাদ ইউনিয়ান চেয়ারম্যান ইমরান হোসেন বাপ্পী, মো. জামাল মল্লিক, আলিমাবাদ ইসলামিয়া ফাজিল মাদ্রাসার ভাইস-প্রিন্সিপাল মাওলানা জামাল উদ্দীন, প্রফেসর মাসুদুর রহমান, পাতাবুনিয়া মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. নিজামুল হক, সহকারী প্রধান শিক্ষক জহিরুল ইসলাম, বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তা (ক্যাশ) মো. মহিউদ্দিন, মো. ইউসুফ রাড়ী, ফিরোজ আহমেদ লিয়ন, মো. আলী পান্না, তানবীর রানা, কামরুল ইসলাম ও ছালাম আহমেদ।
কার্যকরী পরিষদের সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন মো. ইমরান মুন্সী ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন মো. রাকিব হোসেন রাড়ি।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- সিনিয়র সহ সভাপতি মো. কবির দফাদার ও মো. ইমন মুন্সি, সহ সভাপতি মো. তানবির শাকিব, মো. কাউছার খাঁন, মো. মনির, মো. সাদ্দাম খাঁন ও মো. শাহাজামাল।
যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মো. নাইম ইসলাম ও মো. মাহামুদুল হাসান লিমন, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. রাকিব হাসান মুন্না, কোষাধ্যক্ষ মো. রাকিব হোসেন খাঁন, শিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক মো.রবিউল ইসলাম, ক্রিড়া সম্পাদক মো. আল আমিন খাঁন, সমাজকল্যাণ সম্পাদক মো. অপু বেপারী, দফতর সম্পাদক মো. আশরাফুল ইসলাম সুমন, প্রচার সম্পাদক মো. শাহারিয়ার ইসলাম সুজন, সহ প্রচার সম্পাদক মো. কাওছার আহমেদ সুজন, স্বাস্থ্যবিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার আলী আকবর, তথ্যবিষয়ক সম্পাদক মো. ফয়ছাল হওলাদার ও সংস্কৃতিবিষয়ক সম্পাদক মো. রুবেল হাওলাদার।
সংস্থার সভাপতি মো. ইমরান মুন্সীর সভাপতিত্বে বার্ষিক সাধারণ সভা ও কমিটি গঠন অনুষ্ঠানে কমিটির সদস্য ছাড়া আরও উপস্থিত ছিলেন মেহেন্দিগঞ্জ যুব কল্যাণ পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুল হক সোহরাব, শ্রীপুর কল্যাণ ট্রাস্টের সাধারণ সম্পাদক আরিফ মাহফুজ প্রমুখ।
সংশ্লিষ্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করা, অতিরিক্ত কর বাতিল ও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ প্রত্যাহার করাসহ জনবান্ধব বাজেটের দাবিতে মানববন্ধনের করেছে জাগ্রত বাংলাদেশ। ২০২৪-২৫ অর্থবরের বাজেট অর্থনৈতিক বৈষম্য ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেওয়ার বাজেট উল্লেখ করে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য এই বাজেট। অবিলম্বে বৈষম্যমূলক বাজেট প্রত্যাহার করে জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট চাই।এ সময় তারা অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।১১ জুন মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাগ্রত বাংলাদেশ আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এসব দাবি করা হয়।মানববন্ধনে জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি আজমুল জিহাদ, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন, আইন সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাড. হায়দার রবিউল ইসলাম রবি, দফতর সম্পাদক শামসুদ্দিন সামি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদ বলেন, আমার ইতিহাস, আমার পূর্বপুরুষের ইতিহাস রক্তে লেখা ইতিহাস। ৭১ এ রণাঙ্গনে জীবন দেওয়া ইতিহাস, বৈষম্যহীন দেশ গড়ার জন্য মুক্তির ইতিহাস। আজকে আবার সময় এসেছে সেই পাকিস্তানি দোসরদের অর্থনৈতিক বৈষম্য মোকাবিলা করার।তিনি বলেন, আজকে জেলা ভিত্তিক বৈষম্য, খাত ভিত্তিক বৈষম্য, কালো টাকা সাদা করার নামে দূর্নীতিবাজ, কর খেলাপি, ঋণখেলাপিদের অনৈতিক সুযোগ দিয়ে দেশটাতে দূর্নীতির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।তিনি আরও বলেন, ভালো মানুষ দিবে ৩০% কর কিন্তু ঋণখেলাপি দিবে ১৫% কর। এমন বৈষম্য পৃথিবীতে নজিরবিহীন। এমনটা করা হয়েছে শুধু এই অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য।এ সময় তিনি জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট করতে হবে এবং অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন ভূঁইয়া বলেন, সরকার ৭ লক্ষ ৯৭ হাজার কোটি টাকার যে বাজেট দিয়েছেন, তাতে জনগণের চাওয়া পাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি। এই বাজেট কালোবাজারি, মুনাফাখোর, ঋণ খেলাপীদের পুনরায় লুটপাটের সুযোগ করে দিয়েছে। শিক্ষাখাতে ক্রমাগত বাজেট কমছে, স্বাস্থখাতের করুণ দশা সাধারণ মানুষ সরকারি স্বাস্থ্যসেবায় আস্থা হারিয়েছে। জনগণ তাদের আয়ের ৭০ শতাংশ শুধু স্বাস্থ্য সেবায় ব্যয় করছে। তাই আমরা বলতে চাই বাজেট সংশোধন করে জনমুখী বাজেট প্রণয়ন করা হোক।সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন বলেন, এই সরকার যে বাজেট দিয়েছে সেটা ব্যাংক লুটেরাদের বাজেট, টাকা পাচার কারীদের বাজেট, কালো টাকার মাফিয়াদের জন্য বাজেট। কারন এই বাজেটে এই সকল ব্যাংক ডাকাত, লুটেরা ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।মানববন্ধন থেকে নিন্মলিখিত দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো-ক. সকল ট্রেড ইউনিয়ন এবং কর্ম-পেশার এসোসিয়েশন-এর প্রতিনিধি নিয়ে ৯০০ (নয় শত) সদস্য বিশিষ্ট ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করতে হবে।খ. ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ বার্ষিক বাজেট প্রণয়নে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাবে।গ. জাতীয় পর্যায়ের যে কোন আর্থিক পলিসি বিষয়ে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাতে পারবে।ঘ. যে কোন বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা ও যৌক্তিকতার বিষয় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ এ আলোচনা করতে হবে।ঙ. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কানেকটিভিটি অর্থাৎ ট্রান্সপোর্ট ইকোনমিকে কাজে লাগিয়ে একুশ শতকের উপযোগী করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির পদাধিকারী দাবি করে কতিপয় বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তি কল্যাণ পার্টির নামে কাউন্সিল আহবান করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিব। কল্যাণ পার্টির কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মো. সিফাত উল্লাহ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পাঠানো প্রতিবাদে জানানো হয়, পার্টির গঠনতন্ত্র মোতাবেক নিয়মিত তিন বছর অন্তর অন্তর কল্যাণ পার্টির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সর্বশেষ ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক এবং মহাসচিব হন আবদুল আউয়াল মামুন।কাউন্সিল পরবর্তীতে গঠনতন্ত্র মোতাবেক নির্বাহী কমিটির তালিকাও নির্বাচন কমিশনে যথাসময়ে জমা দেওয়া হয়।বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, কল্যাণ পার্টির পক্ষ থেকে পার্টির নির্বাচনী প্রতীক নিয়ে ৭ জানুয়ারি কক্সবাজার-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক। এছাড়া আরও ১৪ জন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে কল্যাণ পার্টির প্রতীক নিয়ে।প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের আইনানুগ পদাধিকারী ব্যতিত অন্য কেউই একই রাজনৈতিক দলের নাম লোগো এবং মার্কা ব্যবহার করে কোনো প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, রাজনৈতিক দল ছিনতাইয়ের মতো কলংকজনক পর্যায়ে পড়ে এবং এটা বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচন সংক্রান্ত ও রাজনৈতিক দল সংক্রান্ত আইনের ও পরিপন্থি।ইতোমধ্যেই এই প্রসংগে পার্টির পক্ষ থেকে ঘটনাটির প্রতিবাদ জানিয়ে এবং এইরুপ বিতর্কিত রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিরুৎসাহিত করার জন্য নির্বাচন কমিশন, জাতীয় প্রেসক্লাব এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃপক্ষককে অবহিত করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) ১৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭ জুন শুক্রবার রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।সূচনা বক্তব্যে আইসিএসবি’র সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল সদস্যদের স্বাগত জানান।সভায় সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস। তিনি ২০২৩ সালের কাউন্সিল রিপোর্ট সভায় উপস্থাপন করেন।আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট তার বক্তব্যে ইনস্টিটিউটের ধারাবাহিক কার্যক্রম, অর্জন এবং সাফল্য তুলে ধরেন। এর মধ্যে আইসিএসবি ১০ম কর্পোরেট গভর্নেন্স এক্সিলেন্স জাতীয় পুরস্কার ২০২২, চার্টার্ড সেক্রেটারি পেশা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, সেমিনার এবং কন্টিনিউয়িং প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট (সিপিডি) প্রোগ্রাম এর আয়োজন, নতুন ওয়েবসাইট উন্মোচন, এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরপি)-এর সূচনা, বিভিন্ন সংস্থার সাথে সমঝোতা-স্মারক স্বাক্ষর করা, আফতাব নগরে জমির মামলার রায় আইসিএসবি’র অনুকূলে প্রাপ্তি, সংসদে আয়কর আইন ২০২৩ দ্বারা চার্টার্ড সেক্রেটারিজ পেশার স্বীকৃতি পাওয়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তিনি সদস্যবৃন্দকে ইনস্টিটিউটের উন্নয়নের লক্ষ্যে তাদের মূল্যবান পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।সভায় উপস্থিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্যগণ বার্ষিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং বর্তমান কাউন্সিলের অধীনে ইনস্টিটিউটের অগ্রযাত্রার প্রশংসা করেন। তারা আরও উল্লেখ করেন যে, প্রতিশ্রুত লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য এবং ইনস্টিটিউটকে একটি ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’-এ পরিণত করার মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় ও মানে নিয়ে যাওয়ার জন্য বর্তমান কাউন্সিল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।ইনস্টিটিউটের ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এফসিএস ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী সভায় পেশ করেন। পরে উপস্থিত সদস্যগণ ইনস্টিটিউটের কাউন্সিল রিপোর্ট এবং আর্থিক বিবরণী সভায় অনুমোদন করেন। ‘মেসার্স এ. কাসেম অ্যান্ড কোং, চার্টার্ড একাউন্টেন্টস’ ফার্মকে ২০২৪ সালের বহিঃ হিসাব নিরীক্ষক হিসাবে নিয়োগ প্রদান করা হয়।সভায় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম নুরুল আলম এফসিএস, ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান এফসিএস, কাউন্সিল সদস্যগণ, ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঋণ খেলাপি, অর্থ পাচারকারী, অর্থনৈতিক দুঃশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে জাগ্রত বাংলাদেশ (জে বিডি)। মানববন্ধন থেকে ঋণ খেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ ও অর্থনৈতিক সুশাসন নিশ্চিত করাসহ বেশকিছু দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।১ জুন শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন দলের সভাপতি আজমুল জিহাদ।মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাগ্রত বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রোমান কবির, জাগ্রত আইনজীবী বাংলাদেশের আহ্বায়ক অ্যাড. আনোয়ার হোসেন, জাগ্রত শ্রমিক বাংলাদেশের আহ্বায়ক রুবেল হোসেনসহ ঢাকা মহানগর উত্তর, দক্ষিণ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদ বলেন, ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি, অর্থ পাচারকারীদের তালিকা অবিলম্বে জনসম্মুখে প্রকাশ করে তাদেরকে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে।তিনি বলেন, এরা পাকিস্তান ও ব্রিটিশদের উত্তরসূরী। এরা যুদ্ধাপরাধীদের দোসর, এরা রাবণের বংশধর। এদেরকে জনসম্মুখে চিহ্নিত করতে হবে। একটা অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সকল পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে হবে। খেলাপি ঋণ ও খেলাপি কর অর্থ উত্তোলন করতে হবে।মানববন্ধনে ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে জনতাকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দাঁড়াবার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া। তিনি বলেন, দেশের মুষ্টিমেয় কিছু ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের হাতে জনগণ জিম্মি। তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। অবিলম্বে জনগণের জানমালে ও তাদের অধিকার জনগণের হাতে ন্যস্ত করতে হবে। বক্তারা বলেন, দেশের জনগণের ব্যাংকে রাখা অর্থ লোপাট করে বিদেশে লক্ষ লক্ষ টাকা পাচার করা হচ্ছে। আমার দেশের অসহায় জনগণের উপর মাথাপিছু ঋণের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু যে সব ঋণখেলাপিরা ঋণের টাকা ফেরত না দিয়ে বিদেশে পাচার করে বেগমপাড়া করছেন তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা সেভাবে নিতে পারছে না। অর্থনৈতিক দু:শাসন ও অনিয়ম দুর্নীতি আজ নিয়মে পরিণত হয়েছে।
আলিমাবাদ সমাজ কল্যাণ সংস্থার কমিটি গঠন
সংশ্লিষ্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করা, অতিরিক্ত কর বাতিল ও কালো টাকা সাদা করার সুযোগ প্রত্যাহার করাসহ জনবান্ধব বাজেটের দাবিতে মানববন্ধনের করেছে জাগ্রত বাংলাদেশ। ২০২৪-২৫ অর্থবরের বাজেট অর্থনৈতিক বৈষম্য ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেওয়ার বাজেট উল্লেখ করে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বলেছেন, অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য এই বাজেট। অবিলম্বে বৈষম্যমূলক বাজেট প্রত্যাহার করে জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট চাই।এ সময় তারা অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।১১ জুন মঙ্গলবার সকালে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাগ্রত বাংলাদেশ আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে এসব দাবি করা হয়।মানববন্ধনে জাগ্রত বাংলাদেশের সভাপতি আজমুল জিহাদ, সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন, আইন সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাড. হায়দার রবিউল ইসলাম রবি, দফতর সম্পাদক শামসুদ্দিন সামি প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদ বলেন, আমার ইতিহাস, আমার পূর্বপুরুষের ইতিহাস রক্তে লেখা ইতিহাস। ৭১ এ রণাঙ্গনে জীবন দেওয়া ইতিহাস, বৈষম্যহীন দেশ গড়ার জন্য মুক্তির ইতিহাস। আজকে আবার সময় এসেছে সেই পাকিস্তানি দোসরদের অর্থনৈতিক বৈষম্য মোকাবিলা করার।তিনি বলেন, আজকে জেলা ভিত্তিক বৈষম্য, খাত ভিত্তিক বৈষম্য, কালো টাকা সাদা করার নামে দূর্নীতিবাজ, কর খেলাপি, ঋণখেলাপিদের অনৈতিক সুযোগ দিয়ে দেশটাতে দূর্নীতির লাইসেন্স দেওয়া হয়েছে।তিনি আরও বলেন, ভালো মানুষ দিবে ৩০% কর কিন্তু ঋণখেলাপি দিবে ১৫% কর। এমন বৈষম্য পৃথিবীতে নজিরবিহীন। এমনটা করা হয়েছে শুধু এই অবৈধ ভোট চোর সরকারকে ক্ষমতায় টিকিয়ে রাখার জন্য।এ সময় তিনি জনগণের জন্য জনবান্ধব বাজেট করতে হবে এবং অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সমগ্র বাংলাদেশের অর্থনীতিকে স্বচ্ছ জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার দাবি করেন।সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক নুরুল আমিন ভূঁইয়া বলেন, সরকার ৭ লক্ষ ৯৭ হাজার কোটি টাকার যে বাজেট দিয়েছেন, তাতে জনগণের চাওয়া পাওয়ার প্রতিফলন ঘটেনি। এই বাজেট কালোবাজারি, মুনাফাখোর, ঋণ খেলাপীদের পুনরায় লুটপাটের সুযোগ করে দিয়েছে। শিক্ষাখাতে ক্রমাগত বাজেট কমছে, স্বাস্থখাতের করুণ দশা সাধারণ মানুষ সরকারি স্বাস্থ্যসেবায় আস্থা হারিয়েছে। জনগণ তাদের আয়ের ৭০ শতাংশ শুধু স্বাস্থ্য সেবায় ব্যয় করছে। তাই আমরা বলতে চাই বাজেট সংশোধন করে জনমুখী বাজেট প্রণয়ন করা হোক।সংগঠনের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন বলেন, এই সরকার যে বাজেট দিয়েছে সেটা ব্যাংক লুটেরাদের বাজেট, টাকা পাচার কারীদের বাজেট, কালো টাকার মাফিয়াদের জন্য বাজেট। কারন এই বাজেটে এই সকল ব্যাংক ডাকাত, লুটেরা ও কালো টাকার মাফিয়াদের সুবিধা দেয়া ছাড়া আর কিছুই নেই।মানববন্ধন থেকে নিন্মলিখিত দাবি তুলে ধরা হয়। দাবিগুলো হলো-ক. সকল ট্রেড ইউনিয়ন এবং কর্ম-পেশার এসোসিয়েশন-এর প্রতিনিধি নিয়ে ৯০০ (নয় শত) সদস্য বিশিষ্ট ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন করতে হবে।খ. ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ বার্ষিক বাজেট প্রণয়নে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাবে।গ. জাতীয় পর্যায়ের যে কোন আর্থিক পলিসি বিষয়ে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাতে পারবে।ঘ. যে কোন বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা ও যৌক্তিকতার বিষয় ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ এ আলোচনা করতে হবে।ঙ. বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে কানেকটিভিটি অর্থাৎ ট্রান্সপোর্ট ইকোনমিকে কাজে লাগিয়ে একুশ শতকের উপযোগী করে তোলার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: নিবন্ধিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির পদাধিকারী দাবি করে কতিপয় বিতর্কিত রাজনৈতিক ব্যক্তি কল্যাণ পার্টির নামে কাউন্সিল আহবান করার প্রতিবাদ জানিয়েছেন বাংলাদেশ কল্যাণ পার্টির চেয়ারম্যান ও মহাসচিব। কল্যাণ পার্টির কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক মো. সিফাত উল্লাহ স্বাক্ষরিত এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে পাঠানো প্রতিবাদে জানানো হয়, পার্টির গঠনতন্ত্র মোতাবেক নিয়মিত তিন বছর অন্তর অন্তর কল্যাণ পার্টির কাউন্সিল অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। সর্বশেষ ২০২২ সালের ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত কাউন্সিলে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত হন মেজর জেনারেল (অব.) সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম বীর প্রতীক এবং মহাসচিব হন আবদুল আউয়াল মামুন।কাউন্সিল পরবর্তীতে গঠনতন্ত্র মোতাবেক নির্বাহী কমিটির তালিকাও নির্বাচন কমিশনে যথাসময়ে জমা দেওয়া হয়।বিজ্ঞপ্তিতে আরও উল্লেখ করা হয়, কল্যাণ পার্টির পক্ষ থেকে পার্টির নির্বাচনী প্রতীক নিয়ে ৭ জানুয়ারি কক্সবাজার-১ আসন থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন পার্টির চেয়ারম্যান সৈয়দ মুহাম্মদ ইবরাহিম, বীর প্রতীক। এছাড়া আরও ১৪ জন দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে কল্যাণ পার্টির প্রতীক নিয়ে।প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের আইনানুগ পদাধিকারী ব্যতিত অন্য কেউই একই রাজনৈতিক দলের নাম লোগো এবং মার্কা ব্যবহার করে কোনো প্রকার রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, রাজনৈতিক দল ছিনতাইয়ের মতো কলংকজনক পর্যায়ে পড়ে এবং এটা বাংলাদেশে বিদ্যমান নির্বাচন সংক্রান্ত ও রাজনৈতিক দল সংক্রান্ত আইনের ও পরিপন্থি।ইতোমধ্যেই এই প্রসংগে পার্টির পক্ষ থেকে ঘটনাটির প্রতিবাদ জানিয়ে এবং এইরুপ বিতর্কিত রাজনৈতিক কর্মকান্ড নিরুৎসাহিত করার জন্য নির্বাচন কমিশন, জাতীয় প্রেসক্লাব এবং ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ কর্তৃপক্ষককে অবহিত করা হয়েছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) ১৪তম বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৭ জুন শুক্রবার রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেনের গ্র্যান্ড বলরুমে এই এজিএম অনুষ্ঠিত হয়।সূচনা বক্তব্যে আইসিএসবি’র সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন অনুষ্ঠানে উপস্থিত সকল সদস্যদের স্বাগত জানান।সভায় সভাপতিত্ব করেন ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস। তিনি ২০২৩ সালের কাউন্সিল রিপোর্ট সভায় উপস্থাপন করেন।আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট তার বক্তব্যে ইনস্টিটিউটের ধারাবাহিক কার্যক্রম, অর্জন এবং সাফল্য তুলে ধরেন। এর মধ্যে আইসিএসবি ১০ম কর্পোরেট গভর্নেন্স এক্সিলেন্স জাতীয় পুরস্কার ২০২২, চার্টার্ড সেক্রেটারি পেশা সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন প্রশিক্ষণ, সেমিনার এবং কন্টিনিউয়িং প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট (সিপিডি) প্রোগ্রাম এর আয়োজন, নতুন ওয়েবসাইট উন্মোচন, এন্টারপ্রাইজ রিসোর্স প্ল্যানিং (ইআরপি)-এর সূচনা, বিভিন্ন সংস্থার সাথে সমঝোতা-স্মারক স্বাক্ষর করা, আফতাব নগরে জমির মামলার রায় আইসিএসবি’র অনুকূলে প্রাপ্তি, সংসদে আয়কর আইন ২০২৩ দ্বারা চার্টার্ড সেক্রেটারিজ পেশার স্বীকৃতি পাওয়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। তিনি সদস্যবৃন্দকে ইনস্টিটিউটের উন্নয়নের লক্ষ্যে তাদের মূল্যবান পরামর্শ ও সার্বিক সহযোগিতা প্রদানের জন্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।সভায় উপস্থিত উল্লেখযোগ্য সংখ্যক সদস্যগণ বার্ষিক প্রতিবেদনের উপর আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন এবং বর্তমান কাউন্সিলের অধীনে ইনস্টিটিউটের অগ্রযাত্রার প্রশংসা করেন। তারা আরও উল্লেখ করেন যে, প্রতিশ্রুত লক্ষ্যসমূহ অর্জনের জন্য এবং ইনস্টিটিউটকে একটি ‘সেন্টার অব এক্সিলেন্স’-এ পরিণত করার মাধ্যমে নতুন উচ্চতায় ও মানে নিয়ে যাওয়ার জন্য বর্তমান কাউন্সিল নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে।ইনস্টিটিউটের ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এফসিএস ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর সমাপ্ত অর্থ বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক বিবরণী সভায় পেশ করেন। পরে উপস্থিত সদস্যগণ ইনস্টিটিউটের কাউন্সিল রিপোর্ট এবং আর্থিক বিবরণী সভায় অনুমোদন করেন। ‘মেসার্স এ. কাসেম অ্যান্ড কোং, চার্টার্ড একাউন্টেন্টস’ ফার্মকে ২০২৪ সালের বহিঃ হিসাব নিরীক্ষক হিসাবে নিয়োগ প্রদান করা হয়।সভায় সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম নুরুল আলম এফসিএস, ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান এফসিএস, কাউন্সিল সদস্যগণ, ফেলো ও অ্যাসোসিয়েট সদস্যগণ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঋণ খেলাপি, অর্থ পাচারকারী, অর্থনৈতিক দুঃশাসন ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে জাগ্রত বাংলাদেশ (জে বিডি)। মানববন্ধন থেকে ঋণ খেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের তালিকা প্রকাশ ও অর্থনৈতিক সুশাসন নিশ্চিত করাসহ বেশকিছু দাবি তুলে ধরেন সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।১ জুন শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন দলের সভাপতি আজমুল জিহাদ।মানববন্ধনে আরও উপস্থিত ছিলেন, জাগ্রত বাংলাদেশের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া, সাংগঠনিক সম্পাদক মহিউদ্দিন মামুন, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাড. এবিএম জোবায়ের, সাংস্কৃতিক সম্পাদক রোমান কবির, জাগ্রত আইনজীবী বাংলাদেশের আহ্বায়ক অ্যাড. আনোয়ার হোসেন, জাগ্রত শ্রমিক বাংলাদেশের আহ্বায়ক রুবেল হোসেনসহ ঢাকা মহানগর উত্তর, দক্ষিণ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা। মানববন্ধনে সংগঠনের সভাপতি আজমুল জিহাদ বলেন, ঋণ খেলাপি, কর খেলাপি, অর্থ পাচারকারীদের তালিকা অবিলম্বে জনসম্মুখে প্রকাশ করে তাদেরকে সামাজিকভাবে বয়কট করতে হবে।তিনি বলেন, এরা পাকিস্তান ও ব্রিটিশদের উত্তরসূরী। এরা যুদ্ধাপরাধীদের দোসর, এরা রাবণের বংশধর। এদেরকে জনসম্মুখে চিহ্নিত করতে হবে। একটা অর্থনৈতিক কাউন্সিল করে সকল পাচার করা অর্থ ফেরত আনতে হবে। খেলাপি ঋণ ও খেলাপি কর অর্থ উত্তোলন করতে হবে।মানববন্ধনে ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের বিরুদ্ধে জনতাকে সঙ্গে নিয়ে রুখে দাঁড়াবার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক অ্যাড. নূরুল আমিন ভূঁইয়া। তিনি বলেন, দেশের মুষ্টিমেয় কিছু ঋণখেলাপি ও অর্থপাচারকারীদের হাতে জনগণ জিম্মি। তাদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। অবিলম্বে জনগণের জানমালে ও তাদের অধিকার জনগণের হাতে ন্যস্ত করতে হবে। বক্তারা বলেন, দেশের জনগণের ব্যাংকে রাখা অর্থ লোপাট করে বিদেশে লক্ষ লক্ষ টাকা পাচার করা হচ্ছে। আমার দেশের অসহায় জনগণের উপর মাথাপিছু ঋণের বোঝা চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু যে সব ঋণখেলাপিরা ঋণের টাকা ফেরত না দিয়ে বিদেশে পাচার করে বেগমপাড়া করছেন তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসন কোনো ব্যবস্থা সেভাবে নিতে পারছে না। অর্থনৈতিক দু:শাসন ও অনিয়ম দুর্নীতি আজ নিয়মে পরিণত হয়েছে।
মন্তব্য করুন