চট্টগ্রাম প্রতিনিধি: ‘লুডু কিং’ নামের মোবাইল অ্যাপ ব্যবহার করে বাজি ধরে জুয়া খেলার সময় ৮ জুয়াড়িকে আটক করেছে বায়েজিদ বোস্তামী থানা পুলিশ।৩১ মার্চ রোববার ভোররাতে নগরীর চালিতাতলী পুরাতন বোর্ড অফিস এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।আটকরা হলেন মো. মানিক (৩২), মো. সাইফুল (৩৮), মো. এমদাদ হোসেন চৌধুরী মুন্না (৩০), মো. করিম (৪৯), মো. ইকবাল (৫৮), মো. নাছের (৩৮), মো. ওহিদুল্লাহ (৫৫) এবং মো. করিম (৩৬)।বায়েজিদ বোস্তামী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) সনজয় কুমার সিনহা বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে লুডো কিং অ্যাপসের মাধ্যমে বাজি ধরে জুয়া খেলার সময় ৮ জনকে আটক করা হয়েছে।এসময় একটি ট্যাবসহ জুয়া খেলার উপকরণ ও নগদ তিন হাজার তিনশ’ টাকা জব্দ করা হয়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে সিএমপি অধ্যাদেশ ৯৪ ধারায় বিজ্ঞ আদালতে প্রসিকিউশন দাখিল করা হয়েছে বলেও জানান ওসি।
০১ এপ্রিল ২০২৪ ০১:৪৩ এএম
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি: যশোরের মনিরামপুরে অনলাইন ক্যাসিনো বা জুয়া খেলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযানের সময় অপরাধের প্রধান আলামত হিসেবে পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।১ মার্চ শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।গ্রেফতাররা হলো- নাজিউর রহমান (২৮), সিরাজুল ইসলাম (৩৯), শফিকুল ইসলাম (৩৯), তরিকুল ইসলাম (২৬) ও কামরুজ্জামান (৩৭)।এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নেহালপুর ও মনোহরপুর এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় মনিরামপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা মনোহরপুর সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ও নেহালপুর কাড়িবাড়ি মোড় নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।গ্রেফতাররা অনলাইন জুয়ার সাব-এজেন্ট হিসেবে কাজ করত বলে জানা গেছে।
০২ মার্চ ২০২৪ ১১:৫৬ এএম
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি: যশোরের মনিরামপুরে অনলাইন ক্যাসিনো বা জুয়া খেলার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে পাঁচজনকে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। অভিযানের সময় অপরাধের প্রধান আলামত হিসেবে পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।১ মার্চ শুক্রবার দুপুরে তাদেরকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।গ্রেফতাররা হলো- নাজিউর রহমান (২৮), সিরাজুল ইসলাম (৩৯), শফিকুল ইসলাম (৩৯), তরিকুল ইসলাম (২৬) ও কামরুজ্জামান (৩৭)।এর আগে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় উপজেলার নেহালপুর ও মনোহরপুর এলাকার বিভিন্ন স্থান থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়। এ ঘটনায় মনিরামপুর থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।বিষয়টি নিশ্চিত করে জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) উপ-পরিদর্শক (এসআই) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে উপজেলা মনোহরপুর সরকারপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সামনে ও নেহালপুর কাড়িবাড়ি মোড় নামক স্থানে অভিযান চালিয়ে পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।গ্রেফতাররা অনলাইন জুয়ার সাব-এজেন্ট হিসেবে কাজ করত বলে জানা গেছে।
০২ মার্চ ২০২৪ ১১:৫৬ এএম
খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: দেশের আনাচে-কানাচে ছড়িয়ে পড়েছে অনলাইন জুয়া। অতি লোভে পড়ে জুয়ার ফাঁদে পা দিয়ে সর্বস্ব হারাচ্ছে সাধারণ মানুষ। এক ধরনের কৌতূহল থেকে তরুণ প্রজন্ম আকৃষ্ট হচ্ছে বিভিন্ন জুয়ার সাইটে। আর এসব সাইট থেকে যুব সমাজকে রক্ষা করতে চলছে প্রতিনিয়তই অভিযান।১৪ ফেব্রুয়ারি বুধবার দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আংগারপাড়া বাংলাবাজার ও সুবর্ণখুলী মুশাহার পাড়া এলাকায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মো. তাজ উদ্দীন ও থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাহারুল ইসলামের নেতৃত্বে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে তাদের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।দণ্ড পাওয়া ব্যক্তিরা হলেন, খানসামা উপজেলার ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের আনোয়ার হোসেন, হাচানুর ইসলাম, ঝগড়ু পাড়ার গালিব ইসলাম, আংগারপাড়ার সুবর্ণখুলী মুসাহারপাড়ার উজ্জ্বল ভুঁইয়া ও সৈয়দপুর গোলাহাট এলাকার সুমন ইসলাম। এ সময় তাদের কাছ থেকে ৫টি মোবাইল ও ৮৪টি সিম কার্ড জব্দ করা হয়। অনলাইন জুয়ায় জড়িত থাকার দায়ে প্রকাশ্য জুয়া আইন-১৮৬৭ সালের ৪ ধারা অনুযায়ী প্রত্যেককে ১ মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করা হয়।খানসামা থানার ওসি মোজাহারুল ইসলাম বলেন, ‘ভ্রাম্যমাণ আদালতে সাজা প্রদানের পর আটক পাঁচজনকে গ্রেফতার দেখিয়ে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে। মাদক ও জুয়া প্রতিরোধে থানা পুলিশ সজাগ রয়েছে।’ইউএনও মো. তাজ উদ্দিন বলেন, ‘জুয়া ও মাদক সামাজিক ব্যাধি। সমাজকে ব্যাধিমুক্ত করতে এই ধরনের অভিযান অব্যাহত থাকবে। মাদক ও জুয়ামুক্ত খানসামা উপজেলা গড়তে সবার সচেতনতা ও সহযোগিতা প্রয়োজন।’
১৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৪:০৮ এএম