নিজস্ব প্রতিবেদক: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম টিটুর সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশের (আইসিএসবি) প্রতিনিধি দল।২৩ জানুয়ারি বুধবার আইসিএসবির প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস’র নেতৃত্বে তারা প্রতিমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন।এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নেয়ার জন্য প্রতিমন্ত্রীকে ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট অভিনন্দন জানান এবং তাকে আইসিএসবির কাউন্সিল সদস্যদের সাথে পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি সদস্যদের পেশাগত উন্নয়নের জন্য আইসিএসবির বিভিন্ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রীকে অবগত করেন এবং তার পাশাপাশি ইনস্টিটিউটের ভবিষ্যত পরিকল্পনাসমূহও তুলে ধরেন। আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট কোম্পানি আইন হালনাগাদ করার বিষয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের গৃহীত উদ্যোগের বিষয়ে আলোচনা করেন। তিনি ইনস্টিটিউটের জন্য ঢাকা শহরে একটি জমির প্রয়োজনীয়তার কথা বলেন এবং আইসিএসবি’র জন্য একটি জমি বরাদ্দ করার প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার অনুরোধ করেন।বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আইসিএসবি’র প্রতিনিধি দলকে ইনস্টিটিউটের জন্য তার সর্বাত্মক সহায়তার আশ্বাস দেন।প্রতিনিধি দলের সদস্যগণ প্রতিমন্ত্রীকে তাঁর মূল্যবান সময় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ জানান এবং আশা প্রকাশ করেন যে, তাঁর সহায়তা ও নির্দেশনা ইনস্টিটিউটকে তার লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যেতে সহায়তা করবে।সৌজন্য সাক্ষাতে আইসিএসবি’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম নুরুল আলম এফসিএস, ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান এফসিএস, ট্রেজারার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এফসিএস, কাউন্সিল সদস্য অলি কামাল এফসিএস, আবুল ফজল মোহাম্মদ রুবাইয়াত, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া এফসিএস, জ্যেষ্ঠ ফেলো সদস্য মোহাম্মাদ আসাদুর রহমান এফসিএস, সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ জাকির হোসেন এবং নির্বাহী পরিচালক (অর্থ ও হিসাব) মোঃ শামিবুর রহমান এফসিএস উপস্থিত ছিলেন।
২৩ জানুয়ারী ২০২৪ ০১:৩৮ পিএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: ‘বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়াল স্ট্যান্ডার্ডস (বিএসএস): কর্পোরেট গভর্নেন্স শক্তিশালী করার অপরিহার্য অনুষঙ্গ’ শীর্ষক সিপিডি সেমিনারের আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি)। ২৭ ডিসেম্বর বুধবার রাজধানীর ঢাকা ক্লাবে এ সেমিনারের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) চেয়ারম্যান (সিনিয়র সচিব) প্রফেসর শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম। বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএসইসি’র কমিশনার ড. শেখ শামসুদ্দিন আহমেদ ও ড. মিজানুর রহমান।এতে সভাপতিত্ব করেন আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রফেশনাল ডেভেলপমেন্ট সাব কমিটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস। তিনি অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন এবং অধিবেশন পরিচালনা করেন।আইসিএসবি’র বিজ্ঞ ফেলো সদস্যগণ সিপিডিতে প্রবন্ধসমূহ উপস্থাপন করেন। এম নুরুল আলম এফসিএস উপস্থাপন করেন বিএসএস-১: পরিচালনা পর্ষদের সভা, মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া এফসিএস উপস্থাপন করেন বিএসএস-২: সাধারণ সভা এবং বিএসএস-৬: সার্কুলেশন বাই রেজুলেশন, প্রফেসর ডক্টর ফিরোজ ইকবাল ফারুকী এফসিএস বিএসএস-৩: মিনিটস, মুহাম্মদ আমিনুর রহমান এফসিএস উপস্থাপন করেন বিএসএস-৪: লভ্যাংশ এবং মোঃ নজরুল ইসলাম চৌধুরী এফসিএস উপস্থাপন করেন বিএসএস-৫: ইলেকট্রনিক মোডের মাধ্যমে মিটিং (ভার্চুয়াল বা হাইব্রিড মিটিং)।ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস তার স্বাগত বক্তব্যে সকলকে আইসিএসবির ফ্ল্যাগশিপ লার্নিং প্রোগ্রাম সিপিডিতে যোগদানের জন্য ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, এই ধরনের সিপিডি প্রোগ্রামের মাধ্যমে ইনস্টিটিউটের সদস্যগণ যুগোপযোগী জ্ঞান অর্জন করতে পারেন।তিনি উল্লেখ করেছেন যে চার্টার্ড সেক্রেটারিজ আইন, ২০১০ এর ধারা ১২(১) এবং চার্টার্ড সেক্রেটারি রেগুলেশনস, ২০১১ এর রেগুলেশন ৪৩-এর উপ-ধারা ১ (চ) এর বিধান অনুসারে আইসিএসবি-এর কাউন্সিল ২০১১ সালে একটি সেক্রেটারিয়াল স্ট্যান্ডার্ড বোর্ড (এসএসবি) গঠন করে। এসএসবি বাংলাদেশ এবং অন্যান্য দেশে প্রযোজ্য আইন, ব্যবসায়িক পরিবেশ এবং উন্নত সেক্রেটারিয়াল প্র্যাকটিস বিবেচনায় নিয়ে সেক্রেটারিয়াল স্ট্যান্ডার্ড প্রণয়ন করে। বিএসইসি তাদের কর্পোরেট গভর্ন্যান্স কোড, ২০১৮ এর মধ্যে ৪ টি বিএসএস-কে অন্তর্ভুক্ত করেছে। এর মাধ্যমে কর্পোরেট সুশাসনকে শক্তিশালী করার মাধ্যমে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলিতে উন্নয়ন সাধন হয়েছে।অনুষ্ঠানে আইসিএসবি’র বিপুল সংখ্যক সদস্য, সরকারি কর্মকর্তা ও বিভিন্ন ক্ষেত্রের পেশাজীবী, আমন্ত্রিত অন্যান্য অতিথিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। আলোচনা পর্বের পর একটি ইন্টারেক্টিভ সেশন অনুষ্ঠিত হয়, যেখানে প্রধান অতিথি এবং অধিবেশনের চেয়ারম্যান অংশগ্রহণকারীদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন।শেষে মোহাম্মদ আবদুল্লাহ আল মামুন এফসিএস, ট্রেজারার, আইসিএসবি প্রধান অতিথি, বিশেষ অতিথি, প্রবন্ধ উপস্থাপক, আলোচক, আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট ও সদস্যবৃন্দ এবং সকল অংশগ্রহণকারীদের ধন্যবাদ জানিয়ে অধিবেশন শেষ করেন।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ১০:৪০ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি)-এর নতুন নিবন্ধিত সদস্যদের জন্য একটি অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। ৪ ডিসেম্বর সোমবার রাজধানীর হলিডে ইন হোটেলে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।অনুষ্ঠানে ৪১ জন সদ্য নিবন্ধিত অ্যাসোসিয়েট সদস্যকে অভ্যর্থনা প্রদান করা হয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ।আইসিএসবি’র সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেনের সূচনা বক্তব্যের মাধ্যমে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের কার্যক্রম শুরু হয়। তিনি আইসিএসবি’র সংক্ষিপ্ত ইতিহাস সম্পর্কে আলোচনা করেন এবং নতুন সদস্যদের অভিনন্দন জানান।স্বাগত বক্তব্যে মেম্বারশিপ অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন কমিটির চেয়ারম্যান অলি কামাল এফসিএস প্রাইভেট সেক্টরে চার্টার্ড সেক্রেটারিদের গুরুত্ব সম্পর্কে আলোচনা করেন। তিনি বলেন যে, নতুন সদস্যদের জ্ঞান, দক্ষতা এবং সততার পরীক্ষা হবে অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশে।নতুন সদস্যদের পক্ষ হতে, তিনজন অ্যাসোসিয়েট সদস্য- মোঃ ইব্রাহিম হোসেন এসিএস, হ্যাপি দে এসিএস এবং মাহমুদুল হাসান এসিএস বক্তব্য প্রদান করেন। তারা আইসিএসবির শিক্ষক, সিনিয়র সদস্য এবং আইসিএসবির কর্মকর্তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানান। তারা বলেন যে, আইসিএসবির সর্বস্তরের সকলের সহযোগিতা ছাড়া চার্টার্ড সেক্রেটারি হওয়া কষ্টসাধ্য একটি ব্যাপার। আইসিএসবি থেকে অর্জিত জ্ঞান তাদের কর্মজীবনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।মেম্বারশিপ অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন কমিটির সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট এম নুরুল আলম এফসিএস নতুন সদস্যদের উদ্দেশে ‘পেশাগত নৈতিকতা’ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উপস্থাপন করেন। তিনি পেশাদারী আচরণবিধি, চার্টার্ড সেক্রেটারিদের নৈতিক নীতিমালা, চার্টার্ড সেক্রেটারিদের পেশাগত দায়িত্ব নিয়ে আলোচনা করেন। আইসিএসবি প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস তার বক্তব্যে বলেন, নতুন চার্টার্ড সেক্রেটারিদের জন্য এটি একটি বিশেষ দিন। এই বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণের জন্য সকলের প্রতি তিনি গভীর কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি আরও বলেন যে, এটি একটি নতুন পর্বের সূচনা, যেখানে শেখার আগ্রহ, গভীরতা এবং সুযোগ বৃদ্ধি পাবে। তিনি সদ্য নিবন্ধিত সদস্যদের এ পেশার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হওয়ার আহ্বান জানান।অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তপন কান্তি ঘোষ আইসিএসবি’র সকল নতুন সদস্যদের অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, চার্টার্ড সেক্রেটারিদের পেশাদারিত্ব, নৈতিকতা, বৈষম্যহীনতা, সহানুভূতি, আন্তর্জাতিক কমপ্লায়েন্স ইস্যু, ইএসজি, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে হবে এবং তাদের নিয়মিত কার্যক্রমে অনুশীলন করতে হবে।তিনি আরও উল্লেখ করেন, আমরা ২০২৬ সালের মধ্যে একটি উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে সুতরাং আমাদের রাজস্ব সংগ্রহ এবং শুল্ক নীতি সংস্কার নিয়ে কাজ করতে হবে। যদিও আমরা আরএমজি সেক্টর থেকে প্রচুর বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করি কিন্তু আমাদের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়নের জন্য আরও ৪-৫ টি নতুন বৈচিত্র্যপূর্ণ রপ্তানি খাত গড়ে তুলতে হবে। চার্টার্ড সেক্রেটারিগণ সকল কোম্পানির একজন গুরুত্বপূর্ণ কর্মকর্তা এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা টেকসইভাবে অর্জনে তাদের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে হবে।প্রধান অতিথি বক্তব্য প্রদানের পর আইসিএসবি’র নতুন সদস্যদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন। শেষে মেম্বারশিপ অ্যান্ড রেজিস্ট্রেশন কমিটির সদস্য আবুল ফজল মোহাম্মদ রুবাইয়াত এফসিএস ইন্সটিটিউটের পক্ষ থেকে প্রধান অতিথি, আইসিএসবির কাউন্সিল সদস্য ও উপস্থিত সকলের উদ্দেশ্য ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।
০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৭:৫২ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্পোরেট গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠায় উৎকর্ষতা সাধন এবং কোম্পানির সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে ৪৩ টি প্রতিষ্ঠানকে কর্পোরেট গভর্নেন্স এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করল ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি) । ১৪ অক্টোবর শনিবার রাতে রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে এই স্বীকৃতি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।আইসিএসবি’র নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী ২০২২ সালে কোম্পানিগুলোর সাফল্যের ভিত্তিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবারের আয়োজনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘প্রমোটিং গভর্নিং এক্সিলেন্স’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কর্পোরেট গভর্নেন্স কমিটি’র চেয়ারম্যান এম নুরুল আলম এফসিএসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ, এফসিএস।ডিএসই এবং সিএসই তালিকাভুক্ত ১৪টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ী ৪৩টি কোম্পানিকে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি টিপু মুন্সী। গোল্ড, সিলভার ও ব্রোঞ্জ- এই তিনটি ক্যাটাগরিতে কোম্পানিগুলোকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।জেনারেল ব্যাংকিং সেক্টরে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড সিলভার এবং ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইসলামিক ব্যাংকিং ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড সিলভার এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।নন-ব্যাংকিং ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড সিলভার এবং ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড সিলভার এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।লাইফ ইন্স্যুরেন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফার্মাসিউটিক্যালস ও কেমিক্যাল ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি সিলভার এবং রেনেটা লিমিটেড ও নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।টেক্সটাইল ও আরএমজি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে মতিন স্পিনিং মিলস পিএলসি, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল পিএলসি সিলভার এবং হুয়া ওয়েল টেক্সটাইলস (বিডি) পিএলসি ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফুড ও অ্যালায়েড ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সিলভার এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনলজি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে এডিএন টেলিকম লিমিটেড, আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড সিলভার এবং আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি, রানার অটোমোবাইলস পিএলসি সিলভার এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে আরএকে সিরামিকস বাংলাদেশ লিমিটেড, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড সিলভার এবং লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফুয়েল অ্যান্ড পাওয়ার ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড সিলভার এবং ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড ও এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।সার্ভিস ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি সিলভার এবং ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।টেলিকমিউনিকেশন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী বলেন, ‘এই পুরস্কার শুধু একটি স্মারক নয়, আমাদের দেশে কর্পোরেট শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের একটি মান। গত কয়েক দশকে আইসিএসবি কর্পোরেট গভর্নেন্সের ক্ষেত্রে একটি বিশ্বস্ত নাম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে যা সত্যিই প্রশংসনীয়।’বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজনের ফলশ্রুতিতে এখন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি সুশাসন এবং কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো বজায় রাখতে আরও যত্নশীল হচ্ছে।’আইসিএসবি আমাদের দেশে উন্নত কর্পোরেট সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দক্ষ কর্পোরেট জনশক্তি তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।অনুষ্ঠানে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন পেশাজীবী, দেশের নেতৃস্থানীয় কর্পোরেট হাউসের চেয়ারম্যান, পরিচালক, ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ইনস্টিটিউটের সদস্য এবং সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
১৫ অক্টোবর ২০২৩ ০৬:৫০ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: কর্পোরেট গভর্নেন্স প্রতিষ্ঠায় উৎকর্ষতা সাধন এবং কোম্পানির সামগ্রিক ব্যবস্থাপনায় শৃঙ্খলা, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত করার সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে ৪৩ টি প্রতিষ্ঠানকে কর্পোরেট গভর্নেন্স এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড প্রদান করল ইন্সটিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি) । ১৪ অক্টোবর শনিবার রাতে রাজধানীর রেডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে এই স্বীকৃতি প্রদান অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।আইসিএসবি’র নির্ধারিত মানদণ্ড অনুযায়ী ২০২২ সালে কোম্পানিগুলোর সাফল্যের ভিত্তিতে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়। এবারের আয়োজনের মূল প্রতিপাদ্য ছিল ‘প্রমোটিং গভর্নিং এক্সিলেন্স’। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী, এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ক্যাপিটাল মার্কেট স্ট্যাবিলাইজেশন ফান্ডের (সিএমএসএফ) চেয়ারম্যান মো. নজিবুর রহমান এবং প্রধানমন্ত্রীর সাবেক মুখ্য সচিব এবং বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন কর্পোরেট গভর্নেন্স কমিটি’র চেয়ারম্যান এম নুরুল আলম এফসিএসসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তাবৃন্দ। পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ, এফসিএস।ডিএসই এবং সিএসই তালিকাভুক্ত ১৪টি ক্যাটাগরিতে বিজয়ী ৪৩টি কোম্পানিকে ক্রেস্ট ও সার্টিফিকেট প্রদান করেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি টিপু মুন্সী। গোল্ড, সিলভার ও ব্রোঞ্জ- এই তিনটি ক্যাটাগরিতে কোম্পানিগুলোকে পুরস্কার প্রদান করা হয়।জেনারেল ব্যাংকিং সেক্টরে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড সিলভার এবং ব্র্যাক ব্যাংক লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইসলামিক ব্যাংকিং ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক লিমিটেড সিলভার এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।নন-ব্যাংকিং ফাইন্যান্সিয়াল ইন্সটিটিউশন ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে আইডিএলসি ফাইন্যান্স লিমিটেড, বাংলাদেশ ফাইন্যান্স লিমিটেড সিলভার এবং ডিবিএইচ ফাইন্যান্স পিএলসি ও ন্যাশনাল হাউজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্টস লিমিটেড যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।জেনারেল ইন্স্যুরেন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে সিটি জেনারেল ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড, গ্রীন ডেল্টা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড সিলভার এবং পিপলস ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।লাইফ ইন্স্যুরেন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড এবং প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফার্মাসিউটিক্যালস ও কেমিক্যাল ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড, স্কয়ার ফার্মাসিউটিক্যালস পিএলসি সিলভার এবং রেনেটা লিমিটেড ও নাভানা ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।টেক্সটাইল ও আরএমজি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে মতিন স্পিনিং মিলস পিএলসি, প্যারামাউন্ট টেক্সটাইল পিএলসি সিলভার এবং হুয়া ওয়েল টেক্সটাইলস (বিডি) পিএলসি ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফুড ও অ্যালায়েড ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইউনিলিভার কনজ্যুমার কেয়ার লিমিটেড, গোল্ডেন হার্ভেস্ট এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড সিলভার এবং অলিম্পিক ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনলজি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে এডিএন টেলিকম লিমিটেড, আমরা টেকনোলজিস লিমিটেড সিলভার এবং আইটি কনসালটেন্টস লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ওয়ালটন হাই-টেক ইন্ডাস্ট্রিজ পিএলসি, রানার অটোমোবাইলস পিএলসি সিলভার এবং সিঙ্গার বাংলাদেশ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ম্যানুফ্যাকচারিং ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে আরএকে সিরামিকস বাংলাদেশ লিমিটেড, ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড সিলভার এবং লাফার্জহোলসিম বাংলাদেশ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।ফুয়েল অ্যান্ড পাওয়ার ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইউনাইটেড পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড, লিন্ডে বাংলাদেশ লিমিটেড সিলভার এবং ডোরিন পাওয়ার জেনারেশন অ্যান্ড সিস্টেমস লিমিটেড ও এমজেএল বাংলাদেশ পিএলসি যৌথভাবে ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।সার্ভিস ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে ইস্টার্ন হাউজিং লিমিটেড, ইউনিক হোটেল অ্যান্ড রিসোর্টস পিএলসি সিলভার এবং ইনডেক্স এগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড ব্রোঞ্জ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।টেলিকমিউনিকেশন্স ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে রবি আজিয়াটা লিমিটেড এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি লিমিটেড সিলভার অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে।অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী বলেন, ‘এই পুরস্কার শুধু একটি স্মারক নয়, আমাদের দেশে কর্পোরেট শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের একটি মান। গত কয়েক দশকে আইসিএসবি কর্পোরেট গভর্নেন্সের ক্ষেত্রে একটি বিশ্বস্ত নাম হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে যা সত্যিই প্রশংসনীয়।’বিজয়ীদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ‘এ ধরনের আয়োজনের ফলশ্রুতিতে এখন পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত কোম্পানিগুলি সুশাসন এবং কমপ্লায়েন্সের বিষয়গুলো বজায় রাখতে আরও যত্নশীল হচ্ছে।’আইসিএসবি আমাদের দেশে উন্নত কর্পোরেট সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে দক্ষ কর্পোরেট জনশক্তি তৈরিতে কাজ করে যাচ্ছে বলে মন্তব্য করেন মন্ত্রী।অনুষ্ঠানে গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন পেশাজীবী, দেশের নেতৃস্থানীয় কর্পোরেট হাউসের চেয়ারম্যান, পরিচালক, ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা, ইনস্টিটিউটের সদস্য এবং সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন।
১৫ অক্টোবর ২০২৩ ০৬:৫০ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকায় যৌথভাবে ‘সিএস পেশাদারদের জন্য বর্ধিত কাজের পরিধি’ বিষয়ক দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণের আয়োজন করেছে ইনস্টিটিউট অব চার্টার্ড সেক্রেটারিজ অব বাংলাদেশ (আইসিএসবি) এবং দি ইনস্টিটিউট অব কোম্পানি সেক্রেটারিজ অব ইন্ডিয়া (আইসিএসআই)।১৫ থেকে ১৬ সেপ্টেম্বর রাজধানী ঢাকার হলিডে ইন হোটেলে এ প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত হয়। দেশ-বিদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক অংশগ্রহণকারী প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেন।শুক্রবার দুই দিনব্যাপী আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণের উদ্বোধনী অধিবেশনে আইসিএসবি’র সচিব ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জাকির হোসেন অতিথিদের মঞ্চে আমন্ত্রণ জানান ও পরিচয় করিয়ে দেন। তিনি প্রশিক্ষণে অংশগ্রহণের জন্য সকলকে ধন্যবাদ জানান।আন্তর্জাতিক প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস এবং প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইসিএসআইয়ের প্রেসিডেন্ট সিএস মানীশ গুপ্ত।এসময় আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদ উল্লাহ এফসিএস বলেন, এই প্রশিক্ষণটি আইসিএসবি ও আইসিএসআইয়ের সহযোগিতার ক্ষেত্র প্রসারিত করবে। আগামী দিনে উভয় দেশের কোম্পানি সেক্রেটারিদের উন্নয়নে এ ধরনের প্রশিক্ষণ কার্যক্রম অব্যাহত থাকবে।প্রধান অতিথি সিএস মানীশ গুপ্ত এই অনুষ্ঠান আয়োজনের জন্য আইসিএসবিকে ধন্যবাদ জানান৷ তিনি সিএস পেশাদারদের জন্য কাজের বর্ধিত পরিধি সম্পর্কে আলোচনা করেন। তিনি আইসিএসবি’র সাথে পেশাদার দক্ষতার সহায়তা বিনিময় অব্যাহত রাখার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। গুপ্ত আইসিএসবি’র সদস্যদের আইসিএসআইয়ের আসন্ন জাতীয় সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ জানান। তিনি সিএস পেশার উন্নয়নের জন্য এশিয়ার দেশগুলোর মধ্যে ফোরাম তৈরির ব্যাপারে গুরুত্ব আরোপ করেন।প্রশিক্ষণ সমন্বয়কারী এম নুরুল আলম এফসিএস এবং আইসিএসবি’র সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট বলেন, চার্টার্ড সেক্রেটারি প্রফেশনালরা তাদের পেশাদার কোর্স পাঠ্যক্রম থেকে দক্ষতা অর্জন করার মাধ্যমে এম অ্যান্ড এ প্রক্রিয়া এবং ডিউ ডিলিজেন্স রিপোর্টিংয়ের জন্য কোম্পানিগুলিকে আরও ভালভাবে সহযোগিতা করতে পারে। ডিজিটাল অগ্রগতি, এফডিআইকে উৎসাহিত করা এবং ব্যবসার পরিবেশ ভালো করার জন্য আনা পরিবর্তনগুলিকে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য কোম্পানি আইন, ১৯৯৪-কে নতুন আইন দিয়ে প্রতিস্থাপন করা প্রয়োজন। আরএমজি এবং পাবলিক সেক্টরসহ সমস্ত কোম্পানির জন্য সেক্রেটারিয়াল অডিট প্রবর্তন সুশাসন প্রতিষ্ঠা এবং ব্যবসায়িক ব্যর্থতা প্রতিরোধের ক্ষেত্রে সহায়তা করবে। দুই দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ সেশনের রিসোর্স পার্সন, মডারেটর এবং প্যানেলিস্টদের মধ্যে ছিলেন সিএস আশিস মোহন, সিএস মনোজ কুমার পূর্বে, সিএস রূপাঞ্জনা দে, সিএস রঞ্জিত পান্ডে, সিএস সিএমএ ডক্টর কৌশিক ব্যানার্জি, এস আবদুর রশিদ এফসিএস, ব্যারিস্টার জহরত আদিব চৌধুরী, ব্যারিস্টার কাজী এরশাদুল আলম, মোহাম্মদ শাহেদ আলম, সিএস মলয় কুমার গুপ্ত, অপূর্ব কান্তি দাস, ড. আব্দুল মান্নান সিকদার, সিএমএ ভি. মুরালি এবং সিএমএ রাজেন্দ্র সিং ভাটি, হোসেন সাদাত এফসিএস, প্রফেসর ডক্টর ফিরোজ ইকবাল ফারুকী এফসিএস, প্রফেসর সিএস সুব্রত কুমার রায় এবং সিএস কৌশিক মুখার্জি।প্রশিক্ষণে করপোরেট গভর্নেন্স, এনভারনমেন্টাল, সোশ্যাল এবং গভর্নেন্স (ইএসজি), করপোরেট সোশ্যাল রেসপনসিবিলিটি (সিএসআর), কোম্পানি ল’, সেক্রেটারিয়াল অডিট, মার্জারস অ্যান্ড অ্যাকুইজিশন (এম অ্যান্ড এ), ডিউ ডিলিজেন্স রিপোর্টিং, ইনকাম ট্যাক্স আইন, মূল্য সংযোজন কর এবং পণ্য ও পরিষেবা কর (জিএসটি) মতো বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়। আইসিএসবি’র প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ আসাদুল্লাহ এফসিএস এবং আইসিএসআইয়ের প্রেসিডেন্ট সিএস মানীশ গুপ্ত অংশগ্রহণকারীদের হাতে সনদপত্র তুলে দেন। অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিএসবি’র কাউন্সিল মেম্বার এবং ইনস্টিটিউটের সদস্যবৃন্দ।শেষে আইসিএসবি’র ভাইস প্রেসিডেন্ট এ.কে.এম. মুশফিকুর রহমান এফসিএস ইনস্টিটিউটের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জ্ঞাপনের মাধ্যমে প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সমাপ্তি ঘোষণা করেন।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:০৩ এএম