ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ক্রমেই বাড়ছে তীব্র গরম আর তাপমাত্রার পারদ। তীব্র রোদ আর গরমে ওষ্ঠাগত মানুষসহ অন্যান্য প্রাণীকুল। এতে বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের খেটে খাওয়া সাধরণ মানুষ। নষ্ট হচ্ছে ফসলের মাঠ।এ অবস্থায় বৃষ্টির আশায় ২৬ এপ্রিল শুক্রবার তপ্ত দুপুরে ইসতিসকার নামাজ আদায় করেছেন ঝিনাইদহের মুসল্লিরা। দেশের প্রায় অধিকাংশ জেলায় পানির অভাবে ফসলি জমিতে দেখা দিয়েছে নানান সমস্যা। বাড়তে বিভিন্ন ধরনের রোগ-ব্যাধীও।জুম্মার নামাজের পর সদর উপজেলার কোদালিয়া গ্রামের মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। এতে ওই এলাকার শতাধিক মুসল্লিরা অংশ নেয়। নিজেদের পাপ-পঙ্কিলতা মোচন করে বৃষ্টির জন্য কান্নায় ভেঙে পরেন আগত মুসল্লিরা। এ নামাজের ইমামতি করেন মুফতি মোকাম্মেল হোসাইন।নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় বিশেষ দোয়া-মোনাজাত করা হয়। এ সময় মুসল্লিরা কেঁদে কেঁদে মহান আল্লাহর দরবারে বৃষ্টি কামনা করেন।
২৭ এপ্রিল ২০২৪ ০৫:১১ এএম
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি: ক্রমেই বাড়ছে তীব্র গরম আর তাপমাত্রার পারদ। তীব্র রোদ আর গরমে ওষ্ঠাগত প্রাণীকুল। এতে বিপাকে পড়েছেন নিন্ম আয়ের খেটে খাওয়া মানুষ। নষ্ট হচ্ছে ফসলের মাঠ।২৬ এপ্রিল শুক্রবার দৃপ্ত দুপুরে ইস্তিস্কার নামাজ আদায় করেছেন ঝিনাইদহের মুসল্লিরা। জুম্মার নামাজের পর সদর উপজেলার কোদালিয়া গ্রামের মাঠে এ নামাজ আদায় করা হয়। এতে ওই এলাকার শতাধিক মুসল্লিরা অংশ নেয়।নামাজের ইমামতি করেন মুফতি মোকাম্মেল হোসাইন। নামাজ শেষে বৃষ্টির আশায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়। মুসল্লিরা কেঁদে কেঁদে মহান আল্লাহর দরবারে বৃষ্টি কামনা করেন।
২৬ এপ্রিল ২০২৪ ১২:৫৮ পিএম
বেতাগী (বরগুনা) প্রতিনিধি: বরগুনার বেতাগীতে তীব্র দাবদাহ থেকে রক্ষা পেতে এবং বৃষ্টির প্রত্যাশায় ইসতিসকার (সালাতুল ইসতিসকার) নামাজ আদায় করা হয়েছে। নামাজ শেষে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এ সময় সৃষ্টিকর্তার কাছে নিজেদের পাপের জন্য অনুতপ্ত ও ক্ষমা চেয়ে অঝোরে কেঁদেছেন ইমাম ও মুসল্লিরা।২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৭টায় বেতাগী পৌরশহরের কেন্দ্রীয় ঈদগাঁহ মাঠে খোলা আকাশের নিচে নামাজ আদায় করেন স্থানীয়রা। এতে উপজেলা, পৌরসভা ও ইউনিয়ন পর্যায়ের ধর্মীয় নেতা, সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, শিক্ষক-শিক্ষার্থী, সাংবাদিক, কৃষক ও দিনমজুরসহ সকল শ্রেণি-পেশার মানুষ অংশ নেন।আয়োজকরা জানান, আল্লাহর শরণাপন্ন হলে তিনি বিপদ-আপদ, দুঃখ-কষ্ট, বালা-মুসিবত অবশ্যই দূর করে দেন। দুনিয়ায় আল্লাহর অজস্র কুদরত ও নিদর্শনের মধ্যে এটি এক বিশেষ নিদর্শন। বৃষ্টি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা করে ও জমির উর্বরতা বৃদ্ধি করে। বৃষ্টি আল্লাহর খাস রহমতের নিদর্শন। তাই এর আশায় ইসতিসকার নামাজ অনুষ্ঠিত হয়।বৃষ্টি প্রার্থনা করে বিশেষ এই সালাতের ইমামতি ও মোনাজাত পরিচালনা করেন বরগুনার গুদীকাটা মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ হযরত মাওলানা মো. ইয়াকুব। এ সময় তিনি দেশবাসী ও বিশ্ববাসীর পাপের ক্ষমা প্রার্থনা করে দোয়া পরিচালনা করেন।এ সময় উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. ফারুক আহমদ, বেতাগী ছালেহিয়া আলিম মাদ্রাসার অধ্যক্ষ আব্দুল মোতালেব, বেতাগী মডেল মসজিদের ইমাম ও খতিব হাফেজ মাওলানা মো. আতিকুর রহমান, বেতাগী উপজেলা পরিষদ জামে মসজিদের ইমাম খতিব মাওলানা প্রভাষক আ. হাই নেছারি, উপজেলার কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের ইমাম ও খতিব মাওলানা জিয়াউল হক, সুশাসনের জন্য নাগরিক উপজেলা কমিটির সভাপতি সাইদুল ইসলাম মন্টু, নাগরিক ফোরামের সভাপতি লায়ন শামীম সিকদার ও জনকল্যাণ সংগঠনের সভাপতি শাহাদাত হোসেন মুন্নাসহ সর্বস্তরের মানুষ অংশ নিয়ে নামাজ আদায় করেন।
২৫ এপ্রিল ২০২৪ ০৫:৩৮ এএম
নলডাঙ্গা (নাটোর) প্রতিনিধি: তীব্র তাপদাহ, সাথে কড়া রোদ আর অসহ্য গরমে অতিষ্ট হয়ে উঠেছেন সাধারণ মানুষ। অনাবৃষ্টিতে নষ্ট হচ্ছে আম, লিচু ও ফসল। তীব্র এই গরম থেকে পরিত্রাণের জন্য আল্লাহর কাছে ক্ষমা চেয়ে নাটোরের নলডাঙ্গায় সালাতুল ইসতিসকা অর্থাৎ বৃষ্টির জন্য নামাজ আদায় করা হয়েছে।২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৬টায় পৌরসভার সোনাপাতিল মহিলা কলেজ মাঠে খোলা আকাশের নিচে এ নামাজ আদায় করেন এলাকাবাসী।সালাতুল ইসতিসকার ইমামতি করেন উপজেলার বিপ্রবেলঘরিয়া কেন্দ্রীয় ঈদ গাহ মাঠ গোরস্থান দারুন কোরআন নুরানী হাফেজিয়া মাদ্রাসা লিল্লাহ বোডিংয়ের প্রধান শিক্ষক মো. আমিরুল ইসলাম।নামাজ শেষে অনাবৃষ্টি ও প্রচণ্ড খরা থেকে রেহাই পেতে মহান আল্লাহর কাছে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। এতে দোয়া ও মোনাজাত করেন নলডাঙ্গা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদের সাবেক পেশ ইমাম ডা. ফজলুর রহমান।এ সময় মোনাজাতে মুসল্লিরা অঝোরে চোখের পানি ছেড়ে আল্লাহর দরবারে কান্নাকটি করেন এবং তওবা ও ক্ষমা প্রার্থনা করেন। নামাজ ও দোয়ায় ছাত্র, যুবকসহ আশপাশের শত শত ধর্মপ্রাণ মুসলমান অংশগ্রহণ করেন।
২৫ এপ্রিল ২০২৪ ০৫:২৫ এএম