মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
মোবাইল অ্যাপস ডাউনলোড করুন
নিজস্ব প্রতিবেদক: জাতীয় নির্বাচনের তফসিল বাতিলের দাবিতে ১৪১ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তার বিবৃতিকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, অসত্য ও বিভ্রান্তিকর আখ্যায়িত করে পাল্টা বিবৃতি দিয়েছেন ৩৮৫ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। তারা বলেন, বাংলাদেশকে সাংবিধানিক শূন্যতার দিকে ঠেলে দেওয়ার ষড়যন্ত্র চলছে। এব্যাপারে সবাইকে সতর্ক থাকারও আহ্বান জানানো হয়। বিবৃতিতে সাবেক মুখ্যসচিব, সচিব, আইজিপি, রাষ্ট্রদূত, উপাচার্য, গভর্নর, সেনা কর্মকর্তা, অধ্যাপক, চিকিৎসকসহ ৩৮৫ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা স্বাক্ষর করেছেন। বিবৃতিতে বলা হয়, ‘দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়েছে। কমিশন এই তফসিল ঘোষণার পূর্বে কমিশনের সব স্টেকহোল্ডারের সঙ্গে বহুবার আলোচনা করেছে এবং নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলগুলোকে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময়ের জন্য একাধিকবার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। কমিশনের এই আহবানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল অংশগ্রহণ করলেও বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও সমমনা দলগুলো কমিশনের সঙ্গে আলোচনা করেনি। এমনকি তাদেরকে কমিশন থেকে পৃথকভাবে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তারা সে আলোচনায় সাড়া দেয়নি, যা রাজনৈতিক শিষ্টাচার বহির্ভূত।’ আরও বলা হয়, ‘সরকারের পদত্যাগের জন্য আন্দোলনের নামে অগ্নিসংযোগ, সন্ত্রাস, বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতিসহ অন্যান্য বিচারকদের বাসভবনে হামলা, কর্তব্যরত পুলিশকে নির্মমভাবে হত্যা, সাংবাদিকদের ওপর হামলা, হাসপাতালসহ অন্যান্য স্থাপনায় নাশকতা করা হয়। ২০১৪ সালেও একইভাবে তারা নাশকতা চালিয়েছিল। এখনও সেই মহল তফসিল ঘোষণার পর তাকে এক তরফা নির্বাচন বলে আখ্যায়িত করে তা বাতিলের দাবি করছে। ঘোষিত তফসিল কমিশনের সঙ্গে নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলের জন্য প্রযোজ্য এবং উম্মুক্ত। তাহলে কীভাবে এই তফসিল একতরফা হয় এবং কীভাবে অবসরপ্রাপ্ত কিছু সরকারি কর্মকর্তা কমিশনের সংবিধান সম্মত তফসিলকে এক তরফা তফসিল হিসেবে আখ্যায়িত করে তা বাতিলের জন্য সুপারিশ করেন তা সর্বসাধারণের কাছে বোধগম্য নয়। এই প্রয়াস বাংলাদেশকে একটি সাংবিধানিক শূন্যতার দিকে ঠেলে দেওয়ার নামান্তর।’ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘১৪১ জনের বিবৃতিতে তত্ত্ববধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরায় প্রবর্তনের বিষয়ে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিটি’ র কথা উল্লেখ করা হয়েছে। কোনও দলের একক রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত ও দাবিকে ‘ডকট্রিন অব নেসেসিট‘ বলে চালিয়ে দেওয়া ‘একতরফ‘ বিষয়। তাছাড়া বাংলাদেশে এমন কোনও পরিস্থিতির উদ্ভব হয়নি, যাতে এর প্রয়োজন রয়েছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল তত্বাবধায়ক সরকারের ধারণাকে ২০০১ সালে ষড়যন্ত্র করে প্রাথমিকভাবে বিতর্কিত করেছে এবং ২০০৬ সালে বিবিধ পদক্ষেপের মাধ্যমে এক এগারোর সৃষ্টি করে তিন মাসের তত্বাবধায়ক সরকারকে দুই বছরের দীর্ঘ একটি অবস্থায় নিয়ে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি সৃষ্টি করেছিল। বাংলাদেশের জনগণ এই তিক্ত অভিজ্ঞতার কারণেই ২০০৮ সালের নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত নবম জাতীয় সংসদে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ আদালতের রায় বাস্তবায়নের নিমিত্ত তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করে।’ বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন কর্তৃক নির্বাচনের বিধিসম্মত তফসিল ঘোষণা করা হয়েছে-যেখানে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে নিবন্ধিত সব দলের অংশগ্রহণের উম্মুক্ত সুযোগ রয়েছে, তাকে ‘একতরফা তফসিল’ বলার কোনও অবকাশ নেই বলে মনে করেন ৩৮৫ জন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারীরা হলেন-১. কাজী রিয়াজুল হক, সভাপতি, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মচারী কল্যাণ সমিতি ও সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ।২. ড. আতিউর রহমান, সাবেক গর্ভনর, বাংলাদেশ ব্যাংক৩. কে. এইচ. মাসুদ সিদ্দিকী, সাবেক সচিব ও সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।৪. উজ্জ্বল বিকাশ দত্ত, সাবেক সচিব ও সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)।৫. মোহাম্মদ নূরুল হুদা, সাবেক আইজিপি, সচিব ও কলামিস্ট।৬. ড. হাসান মাহমুদ খন্দকার, সাবেক আইজিপি ও রাষ্ট্রদূত।৭. রাষ্ট্রদূত মো. আব্দুল হান্নান।৮. সৌরেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী, সাবেক সিনিয়র সচিব।৯. মোহাম্মদ সিরাজুল হক খান, সাবেক সচিব।১০. অপরূপ চৌধুরী, সাবেক সচিব।১১. অশোক কুমার বিশ্বাস, সাবেক সচিব।১২. ড. প্রশান্ত কুমার রায়, সাবেক সচিব।১৩. মো. নাসির উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সচিব।১৪. সুবীর কিশোর চৌধুরী, সাবেক সচিব।১৫. মো. আব্দুস সামাদ, সাবেক সিনিয়র সচিব।১৬. রাষ্ট্রদূত সোহরাব হোসেন।১৭. মোল্লা ওয়াহদুজ্জামান, সাবেক চেয়ারম্যান, বেসরকারিকরণ কমিশন।১৮. ড. কামাল আব্দুল নাসের চৌধুরী, সাবেক মুখ্য সচিব।১৯. অশোক মাধব রায়, সাবেক সচিব।২০. রাষ্ট্রদূত একেএম আতিকুর রহমান।২১. রাষ্ট্রদূত গোলাম মোহাম্মদ।২২. মোহাম্মদ শহীদুল হক, সাবেক সিনিয়র সচিব।২৩. রাষ্ট্রদূত মুন্সী ফয়েজ আহমেদ।২৪. রাষ্ট্রদূত চৌধুরী ইখতিয়ার মমিন।২৫. মো. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক মুখ্য সচিব।২৬. রাষ্ট্রদূত মাহবুব উজ জামান।২৭. ড. ইকবাল মাহমুদ, সাবেক চেয়ারম্যান, দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।২৮. ড. মোহাম্মদ সাদিক, সাবেক সচিব ও সাবেক চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন পিএসসি)।২৯. মাহবুব উদ্দিন আহমেদ, বীর বিক্রম, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার, বাংলাদেশ পুলিশ।৩০. রাষ্ট্রদূত এটিএম নজরুল ইসলাম।৩১. এম এ কাদের সরকার, সাবেক সচিব।৩২. সুনীল কান্তি বোস, সাবেক সচিব।৩৩. নাসিমা, এনডিসি, সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, বাংলাদেশ।৩৪. শ্যামল কান্তি ঘোষ, সাবেক সচিব।৩৫. মো. ফজলুল হক, সাবেক সচিব এবং সদস্য, সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)৩৬. মো. দিলওয়ার বখত, সাবেক সিনিয়র৩৭.জেসমিন আরা বেগম, সাবেক জেলা জজ এবং সাবেক সদস্য, জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।৩৮. ড. নিজাম উদ্দিন আহমেদ, স্থপতি ও লেখক।৩৯. রাষ্ট্রদূত মো. শহীদুল ইসলাম।৪০. মো. নজিবুর রহমান, সাবেক মুখ্য সচিব ও চেয়ারম্যান, ক্যাপিটাল মার্কেট ও স্ট্যাবলাইজেশন ফান্ড (সিএমএসএফ)।৪১. মিস সেলিনা আফরোজ, পিএইচডি, সাবেক সচিব।৪২. পবন চৌধুরী, সাবেক সচিব।৪৩. মো. শামসুল আরেফিন, সাবেক সিনিয়র সচিব।৪৪. ড. খন্দকার শওকত হোসাইন, সাবেক সচিব।৪৫. অধ্যাপক ড. কামরুল হাসান খান, বীর মুক্তিযোদ্ধা এবং সাবেক উপাচার্য, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)।৪৬. অধ্যাপক ড. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, সাবেক উপাচার্য, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।৪৭. অধ্যাপক ড. কনক কান্তি বড়ুয়া, সাবেক উপাচার্ধ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ)।৪৮. ড. আব্দুল মান্নান চৌধুরী, সাবেক অধ্যাপক, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়।৪৯. অধ্যাপক ড. এম এ মান্নান, সাবেক উপাচার্য, বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়।৫০. অধ্যাপক ড. রাশিদ আসকারী, সাবেক উপাচার্য, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, কুষ্টিয়া, বাংলাদেশ।৫১. ড. হারুন অর রশিদ, সাবেক উপাচার্ধ, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়।৫২ অধ্যাপক ড. ইকবাল আর্সলান, সাবেক সভাপতি, স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদ।৫৩. অধ্যাপক ড. দীন মোহাম্মদ নূরুল হক, সাবেক মহাপরিচালক, স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।৫৪. অধ্যাপক ড. বরেন চক্রবর্তী।৫৫. অধ্যাপক ড. নুজহাত চৌধুরী।৫৬. অধ্যাপক ড. মামুন-আল মাহতাব।৫৭. অধ্যাপক ডা. মাহমুদ হাসান৫৮. অধ্যাপক ডা. জুলফিকার রহমান খান৫৯. অধ্যাপক ডা. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ৬০. অধ্যাপক ডা. আনিসুল হক৬১. অধ্যাপক ডা. এম এ আমান৬২. অধ্যাপক ডা. এবিএম আবদুল্লাহ৬৩. অধ্যাপক ডা. আমজাদ হোসেন৬৪. ডা. মজিবুর রহমান ভূঞা৬৫. ডা. মো. শফিকুর রহমান৬৬. অধ্যাপক ভা. অণুপ কুমার সাহা৬৭. অধ্যাপক ডা. মিজানুর রহমান৬৮. অধ্যাপক ডা. জামাল উদ্দিন চৌধুরী৬৯. অধ্যাপক ডা. আব্দুল আজিজ৭০. একেএম শহীদুল হক, সাবেক আইজিপি৭১. মুনিরজ্জামান ভূঞা৭২. আব্দুল গণি মোল্লা৭৩. হাবিবুর রহমান শেখ৭৪. খলিলুর রহমান৭৫. গোলাম রসুল৭৬. উত্তম কুমার বড়ুয়া৭৭. চৌধুরী এহসানুল খালেক৭৮. মোমেনুল হক৭৯. ফয়সাল ইকবাল চৌধুরী৮০. অধ্যাপক মজিবুল হক৮১. মোহাম্মদ শরীফ৮২. গোলাম কিবরিয়া, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৮৩. আবু তাহের, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৮৪. একেএম শামীম চৌধুরী, সাবেক প্রধান তথ্য কর্মকর্তা।৮৫. মাহবুব আহমেদ, সাবেক সিনিয়র সচিব।৮৬. তাহরুল আলম, সাবেক সদস্য, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন।৮৭. শামসুল কিবরিয়া, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৮৮. প্রশান্ত ভূষণ বড়ুয়া, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৮৯. মেসবাহ উল আলম, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৯০. শাহজাদী আঞ্জুমান আরা, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।৯১. মিজানুর রহমান, সাবেক সচিব।৯২. ড. রফিকুল ইসলাম, সাবেক নির্বাচন কমিশনার।৯৩. মো. আখতারুজ্জামান, সাবেক চেয়ারম্যান, জাতীয় গৃহায়ন কর্তৃপক্ষ।৯৪. আমজাদ হোসনে, সাবেক মহাপরিচালক, বাংলাদেশ রেলওয়ে।৯৫. অশোক কুমার মন্ডল, সাবেক মহা ব্যাবস্থাপক, টেলিকম৯৬. কবির জামান, সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক, টেলিফোন শিল্প সংস্থা।৯৭. ড. জাফর আহমদ খান, সাবেক সিনিয়র সচিব।৯৮. মমিন উল্লাহ পাটোয়ারী, বীর প্রতীক, অবসরপ্রাপ্ত সচিব৯৯. লেঃ জেনারেল মোল্লা ফজলে আকবর, এনডিসি, পিএসসি (অবং)১০০. লেঃ জেনারেল আব্দুল ওয়াদুদ, এনডিইউ, পিএসসি (অব.)১০১. লেঃ জেনারেল সাব্বির আহমেদ, এসবিপি, ওএসপি, এসজিপি, এনডিসি, পিএসসি (অব.)১০২. এয়ার ভাইস মার্শাল সাদে উদ্দিন (অব.)১০৩. মেজর জেনারেল আলাউদিন মুহাম্মদ আব্দুল ওয়াদুদ, বিপি, এনডিসি, পিএসসি (অব.)১০৪. মেজর জেনারেল শিকদার মো. সাহাবুদ্দিন (অব.)১০৫. মেজর জেনারেল মো. আব্দুর রশিদ, পিএসসি, জি (অব.)১০৬. মেজর জেনারেল নাসির উদ্দিন (অব.), এমপি১০৭. মেজর জেনারেল মো. সালাহউদ্দিন মিয়াজী, পিএসসি (অব.)১০৮. মেজর জেনারেল মোহাম্মদ তৌহিদ-উল-ইসলাম, বিএসপি, এনডিইউ, পিএসসি (অব.)১০৯. রিয়ার এডমিরাল এ কে এম আজাদ (অব.)১১০. মোহাম্মদ আওলাদ হোসেন মিয়া, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১১. মো. আবুল কাশেম হাওলাদার, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১২. এম সানাউল হক, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৩. মো. আলী ইমাম চৌধুরী, বিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা এ টি আহমেদুল হক চৌধুরী পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত আইজিপি ও সাবেক চেয়ারম্যান, পিএসসি।১১৫. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আব্দুস সাত্তার, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৬. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. নাজমুল হক, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৭. মতিউর রহমান, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৮. অমূল্য ভূষণ বড়ুয়া, অবসরপ্রাপ্ত আযাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ।১১৯. মো. মোখলেছুর রহমান, বিপিএম বোর), অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজিপি, বাংলাদেশ পুলিশ ও সাবেক সদস্য (পিএসসি)১২০. মোশারফ হোসেন, বিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজি, বাংলাদেশ পুলিশ১২১. শেখ মুহম্মদ মারুফ হাসান, বিপিএম, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল আইজি, বাংলাদেশ পুলিশ১২২. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ওয়ালিয়ার রহমান, অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ পুলিশ।১২৩. ভানু লাল দাস, অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ পুলিশ।১২৪. এস এম মাহফুজুল হক নুরুজ্জামান, বিপিএম বোর), পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ পুলিশ।১২৫. নিবাস চন্দ্র মাঝি, বিপিএম. অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ১২৬. ড. এস, এম, মনির উজ-জামান, বিপিএম, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি, বাংলাদেশ পুলিশ।১২৭. মো. সফিক উল্লাহ, অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ পুলিশ।১২৮. সৈয়দ মনিরুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল ডিআইজি, বাংলাদেশ পুলিশ১২৯. আব্দুল কাহার আকন্দ, (বিপিএম বার), পিপিএমবোর), অবসরপ্রাপ্ত ডি আই জি বাংলাদেশ পুলিশ।১৩০. মো. আছাদুজ্জামান মিয়া, সাবেক পুলিশ কমিশনার ডি এম পি।১৩১. ড. বেনজির আহমদে, সাবেক আইজিপি১৩২. ডা. আরিফুল আমিন১৩৩. মোশারফ হোসেন, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি১৩৪. জামিল আহমেদ, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি১৩৫. মালিক খসরু, সাবেক আইপি১৩৬. কবির বিন আনোয়ার, সাবেক মন্ত্রিপরিষদ সচিব১৩৭. নূরুল ইসলাম, সাবেক সচিব।১৩৮. মো. নওশের আলী, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি১৩৯. শৈবাল চৌধুরী, সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি১৪০. মাহফুজুল ইসলাম, সাবেক ডিআইপি১৪১. মো. শহিদুজ্জামান, সাবেক সচিব।১৪২. বেলায়েত হোসনে, সাবেক সচিব।১৪৩. আবুল কালাম আজাদ, সাবেক সচিব।১৪৪. ভোলানাথ দত্ত, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।১৪৫. বাসুদেব গাঙ্গুলী, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।১৪৬. সুভাষ চন্দ্র, সাবেক অতিরিক্ত সচিব।১৪৭. আনোয়ার হোসনে, সিনিয়র সচিব (অব.)।১৪৮. শুভাশীষ বোস, সাবেক সিনিয়র সচিব।১৪৯. উম্মুল হাসনা, সাবেক সচিব।১৫০. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আজহার আলী তালুকদার, সাবেক অতিরিক্ত সচিব)১৫১. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: আব্দুল হাই, কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য, অবসর সমিতি১৫২. বীর মুক্তিযোদ্ধা মো: মহাসীন আলী সরদার (বীরপ্রতীক), সাবেক উপ-সচিব১৫৩. মো. আবুল মনসুর, সাবেক সচিব!১৫৪. মো. নুর উর রহমান, সাবেক সচিব।১৫৫. মো. আমিনুল ইসলাম খান, সাবেক সিনিয়র সচিব।১৫৬. কামাল উদ্দিন তালুকদার, সাবেক সচিব।১৫৭. মো.মামুনুর রসিদ, সাবেক সচিব।১৫৮. মো. মুস্তাফিজুর রহমান, সাবেক সচিব।১৫৯. মো. রওনক জাহান, সাবেক সচিব।১৬০. রেজাউল হাসান, সাবেক সচিব।১৬১. জিঞ্চু রায় চৌধুরী, সাবেক সচিব (সাবেক রাষ্ট্রদূত)১৬২. নূরজাহান বেগম, সাবেক সদস্য, সরকারি কর্ম কমিশন১৬৩. শামসুল আরেফিন, সাবেক সিনিয়র সচিব।১৬৪. মিস সুরাইয়া বেগম, সাবেক সিনিয়র সচিব ও সদস্য, তথ্য কমিশন১৬৫. ইব্রাহীম হোসেন খান, সাবেক সচিব।১৬৬. মেজবাহ উল আলম, সাবেক সচিব।১৬৭. জ্যোতির্ময় দত্ত, সাবেক সচিব।১৬৮. আফরোজা খানম, সাবেক সচিব।১৬৯. হুমায়ুন খালিদ, সাবেক সচিব।১৭০. ড. লতিফ, সাবেক সদস্য, সরকারি কর্ম কমিশন১৭১. মো. আলাউদ্দিন, অতিরিক্ত সচিব১৭২. রতন পন্ডিত, সাবেক অতিরিক্ত সচিব১৭৩. প্রিয়তোষ সাহা, সাবেক অতিরিক্ত সচিব১৭৪. দেলোয়ার হোসেন (এফসিএ)১৭৫. রঞ্জিত কুমার দাস, সাবেক অতিরিক্ত সচিব১৭৬. নজরুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সচিব১৭৭. ফয়জুর রহমান চৌধুরী, সাবেক সিনিয়র সচিব১৭৮. মো. কামাল উদ্দিন আহমেদ, সাবেক সদস্য, সরকারি কর্ম কমিশন।১৭৯. ড. মো. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, এনডিসি সাবেক সিনিয়র সচিব১৮০. জিএম সালেহ উদ্দীন, সাবেক সচিব১৮১. মো. আবুল কাশেম, সাবেক সচিব।১৮২, ড. মো. বেলায়েত হোসনে, সাবেক সচিব।১৮৩. রাষ্ট্রদূত মাসুদ মান্নান১৮৪. মো. গোলাম হোসেন, সাবেক সচিব১৮৫. মো. শফিকুর রহমান পাটোয়ারী, সাবেক সচিব১৮৬. মুহাম্মদ আব্দুস সামাদ, সাবেক অতিরিক্ত সচিব১৮৭. রতন মজুমদার, সাবেক উপ প্রধান বন সংরক্ষক১৮৮. হারাধন বণিক, সাবেক উপ প্রধান বন সংরক্ষক১৮৯. মো. আকতার হোসেন, সাবেক উপ প্রধান বন সংরক্ষক১৯০. মো. ইউনুচ আলী, সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক১৯১. মো. ফারুক হোসেন, সাবেক উপ প্রধান বন সংরক্ষক১৯২. কাজী আখতার, সাবেক সচিব১৯৩. অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার এম শামীম জেড. বোসুনিয়া, পি. ইঞ্জিনিয়ার, অধ্যাপক, বুয়েট১৯৪. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ নুরুল হুদা, চেয়ারম্যান, রাজউক১৯৫. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ কবির আহমদে ভূঁইয়া, (পিডরিউডি)১৯৬. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ নুরুজ্জামান, সিই, ডিপিএইচই১৯৭. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ মতিয়ার রহমান, সিই, এলজিইডি১৯৮. ইঞ্জিনিয়ার এ.কে.এম. মনির হোসেন পাঠান, পি. ইঞ্জিনিয়ার, আরএইচডি১৯৯. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ সাইফুর রহমান২০০. মোহাম্মাদ আব্দুল মজিদ, অ্যাড. সিই, পিডব্লিউডি)২০১. ইঞ্জিনিয়ার এসকে মোহাম্মাদ মহসিন সিই, এলজিইডি২০২. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ রহমত উল্লাহ, সিই, বাউ২০৩. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ রেজাউল করিম, অ্যাড. সিই, (পিডব্লিউডি)২০৪. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ শাহাদাত হোসেন (শেলী), জিএম, তিতাস গ্যাস২০৫. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ আনোয়ার হোসেন২০৬. ইঞ্জিনিয়ার মুহাম্মদ আব্দুল হান্নান, মোহাম্মাদ, টিএসএস২০৭. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার দীপক কান্তি দাস, অধ্যাপক, বুয়েট।২০৮. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার এস এম খবিরুজ্জামান২০৯. ইঞ্জিনিয়ার প্রবীর কুমার সেন, সদস্য, বিপিডিবি২১০. ইঞ্জিনিয়ার মেসবাউর রহমান টুটুল, সিই, ডিপিডিসি২১১. ইঞ্জিনিয়ার কাজী আনোয়ার হোসনে২২. ডা..ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সাবদের আলী, অধ্যাপক, বুয়েট২১৩. ড. প্রকৌশলী মনোয়ার হোসাইন, প্রফেসের, বুয়েট২১৪. ড. ইঞ্জিনিয়ার গোলাম মোস্তফা, চেয়ারম্যান, ওয়াসা২১৫. প্রকৌশলী. খন্দকার মনজুর মোর্শেদ সিই,বি ডব্লিউ ডি বি২১৬. প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল মোক্তাধীর২১৭. প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী২১৮. প্রকৌশলী আনোয়ার হোসনে, এস আর, সেক্রেটারি২১৯. প্রকৌশলী মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম২২০. প্রকৌশলী মোহাম্মদ মাহাবুবুর রহমান২২১. বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল কাসেম, সিই, বিএডিসি২২২. ড. প্রকৌশলী মোহাম্মদ লুৎফর রহমান, পি ইঞ্জিনিয়ার, ডিজি আর আর আই২২৩. প্রকৌশলী মোহাম্মদ রমিজ উদ্দিন সরকার, সিই, ডিপিডিসি২২৪. বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল আজিম জোয়ার্দার, পি ইঞ্জিনিয়ার এডিডিএ সিএ, আর এইচ ডি২২৫. প্রকৌশলী মোহাম্মদ হারুন, ইডি, ডিপিডিসি২২৬. প্রকৌশলী, মোহাম্মদ আব্দুল মালেক সিকদার২২৭. এফ/ ০৩১৪৪ প্রকৌশলী মোহাম্মদ আইনুল হক, পি ইঞ্জিনিয়ার সিই,পিজিসিবি২২৮. প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামরুজ্জামান সিই,বি সি আই সি২২৯. প্রকৌশলী মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম মজুমদার , পি ইঞ্জিনিয়ার২৩০. প্রকৌশলী ইমু রেজাহুল হাসান, সি ই,বি ডব্লিউ ডি বি২৩১, প্রকৌশলী সৈকত আলী চৌধুরী২৩২. প্রকৌশলী মোহাম্মদ আব্দুল আওয়াল২৩৩. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মাদ আবু সাদেক, পি ইঞ্জিনিয়ার, ডিরেক্টের, বি আর আই২৩৪. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আনোয়ার হোসনে২৩৫. ইঞ্জিনিয়ার খালেদ মাহমুদ, চেয়ারম্যান, বিপিডিবি২৩৬. ইঞ্জিনিয়ার এম এম সিদ্দিকী, সিই, বিপিডিবি২৩৭. অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার এম এম শহীদুল হাসান, অধ্যাপক, বাউ২৩৮. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ ওয়ালিউল্লাহ সিকদার, সিই, ওয়াসা২৩৯. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ রফিকুল আলম২৪০. ইঞ্জিনিয়ার এ কে এম নূরুল ইসলাম২৪১. ডা. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মিজানুর রহমান২৪২. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান২৪৩. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আবদুস সোবহান, পি ইঞ্জিনিয়ার২৪৪. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার এস এম নজরুল ইসলাম, ভিসি, বুয়েট২৪৫. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার আমিনুল হক, অধ্যাপক, বুয়েট২৪৬. অধ্যাপক ড. ডা. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জয়নুল আবেদীন, অধ্যাপক, বুয়েট২৪৭.ইঞ্জিনিয়ার কাজী মোজাম্মেল হক২৪৮.ইঞ্জিনিয়ার এ.এফ.এম. আব্দুল মতিন২৪৯. বীর মুক্তিযোদ্ধা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আবদুল্লাহ পি ইঞ্জিনিয়ার, এমডি, তিতাস২৫০. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ লুৎফুর রহমান২৫১. এফ/০৮৪২৪ প্রকৌশলি মোহাম্মদ আবু তালেব, এডজি ডি ও টি২৫২. প্রকৌশলী মোহাম্মদ ওয়াহিদুর রহমান সি ই, এলজিইডি২৫৩. প্রকৌশলী মোহাম্মদ বেলায়েত হোসেন, এডিজি, বিডব্লিউডিবি২৫৪. প্রকৌশলী এ কে এম ফজলুল্লাহ, এমডি, সিটিজি, ডরিউ এসএ২৫৫. প্রকৌশলী মোহাম্মদ রেজাউল করিম খান২৫৬. প্রকৌশলী মোহাম্মদ আলী মাসুদ হায়দার, এডিডিএল সি ই, আরএইচডি২৫৭. প্রকৌশলী মোল্লা মুস্তাক আহমেদ২৫৮. প্রকৌশলী এস.এম. মোসাদেদেকুজ-জামান২৫৯. প্রকৌশলী মোহাম্মদ আবুল কাশেম২৬০. প্রকৌশলী হাবিবুল আজিজ, পিএনজি. এডিডিএল সি ই, এলজিইএফ২৬১. প্রকৌশলী মোহাম্মদ মশিহুর রহমান, ডিএমডি টি আই টি এ এস২৬২. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আজিজুল ইসলাম, সিই. বি ডব্লিউ ডি বি২৬৩. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, সিই, বিপিডিবি২৬৪. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ সিরাজুল ইসলাম২৬৫. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ নুরন্নবী প্রধান২৬৬. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আবদুর রশিদ২৬৭. অধ্যাপক ড. ইঞ্জিনিয়ার রশিদ আহমদে চৌধুরী, চুয়েট২৬৮. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান২৬৯. এয়ার ভাইস এমআরএল ইঞ্জিনিয়ার সাদে উদ্দিন আহমেদ২৭০. ইঞ্জিনিয়ার দেওয়ান সামিনা বানু, সদস্য, বিপিডিবি২৭১. ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, জে.এস২৭২. মেজর ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম২৭৩. আমিনুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত সচিব।২৭৪.ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. রকিবুর রহমান, বিপি (অব.)২৭৫. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আরিফ আহমেদ খান (অব.)২৭৬. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আনিস জামান (অব.)২৭৭. ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মো. সিরাজুল ইসলাম শিকদার, এনডিসি, পিএসসি (অব.)২৭৮. কমোডর এ ডব্লিউ চৌধুরী (অব.)২৭৯. কর্ণেল এটি এম মেজবাহ উদ্দিন সেরনিয়াবাত (অব.)২৮০. লেঃ কর্ণেল এ টি এম মহিউদ্দিন সেরনিয়াবাত (অব.)২৮১. লে. কর্ণেল আব্দুল নুর খান (অব.)২৮২. লে. কর্ণেল মির্জা হারুন অর রশিদ, বীর প্রতীক (অব.)২৮৩. লে. কর্ণেল রমজান আলী সরকার (অব.)২৮৪. গ্রুপ ক্যাপ্টেন এম ইদ্রিস আলী (অব.)২৮৫. গ্রুপ ক্যাপ্টেন কাজী মোসলেহ উদ্দিন (অব.)২৮৬. গ্রুপ ক্যাপ্টেন মো. আব্দুল গাফফার (অব.)২৮৭. গ্রুপ ক্যাপ্টেন মুহাম্মদ আলমগীর (অব.)২৮৮. লেঃ কর্ণেল কানিজ ফাতেমা (অব.)২৮৯. উইং কমান্ডার খান কবির উদ্দিন (অব.)২৯০. উইং কমান্ডার মো. হাসান মাসুদ (অব.)২৯১. স্কোয়াড্রন লীডার সদরুল আহমেদ খান (অব.)২৯২. স্কোয়াড্রন লীডার তানভীর তুলি (অব.)২৯৩. মেজর মোহসিন শিকদার (অব.)২৯৪. মেজর আতমা হালিম (অব.)২৯৫. মেজর মাসুদুল আলম (অব.)২৯৬. মেজর খন্দকার এ হাফিজ (অব.)২৯৭. মেজর মোহাম্মদ আলী সুমন (অব.)২৯৮. মেজর মো. ইউসুফ হোসেন (অব.)২৯৯. মেজর সরওয়ার ইমরান মাহমুদ (অব.)৩০০. মেজর আবুল কালাম মৃধা (অব.)৩০১. মেজর মাসুম আহমেদ (অব.)৩০২. মেজর বারেক শিকদার (অব.)৩০৩. মেজর মো. শামস উদ্দিন (অব.)৩০৪. মেজর ওয়াসী উজ জামান (অব.)৩০৫. মেজর রায়হান মুসা (অব.)৩০৬. মেজর শেখ আজিজ (অব.)৩০৭. ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ তারিকুল আজম (অব.)৩০৮. লেফটেন্যান্ট কানিজ ফাতেমা (অব.)৩০৯. নুরুন্নবী তালুকদার, সাবেক সচিব।৩১০. ডা. মো. সিদ্দিকুর রহমান৩১১. ডা. এহসানুল কবির৩১২. ডা. কাজী শহীদুল আলম৩১৩. ডা. শাহানা রহমান৩১৪. ডা. মোজাম্মেল হক৩১৫. ডা. হাসানুর রহমান৩১৬. ডা. মো. নজরুল ইসলাম৩১৭. ডা. আবুল হাসেম খান৩১৮. ডা. জামাল উদ্দীন খলিফা৩১৯. ডা. খালেদা খানম৩২০. ডা. আব্দুল বাকী আনিস৩২১. ডা. হাবিব-ই-মিল্লাত৩২২. ডা. এ এইচ এ গোলন্দাজ৩২৩. ডা. মতিউর রহমান ভূঞা৩২৪. ডা. মুস্তফা৩২৫. ডা. একেএম রফিকুল আলম৩২৬. ডা. মাহবুব ইকবাল৩২৭. ডা. আব্দুল গণি মোল্লা৩২৮. ডা. তোজাম্মেল হোসেন৩২৯. ডা. মো. ইশতিয়াক হোসেন৩৩০. ডা. আসম জাহাঙ্গীর চৌধুরী৩৩১. ডা. সেলিম আখতার চৌধুরী৩৩২. ডা. তারেক মেহেদী পারভেজ৩৩৩. ডা. শফিকুল ইসলাম৩৩৪. ডা. মনোয়ার হোসেন তাপস৩৩৫. ডা. মাহফুজুর রহমান৩৩৬. ডা. ফরহাদ হোসেন৩৩৭. ডা. মুজিবুল হক৩৩৮. ডা. শেখ সফিউল আযম৩৩৯. ডা. মোর্শেদ আহমেদ চৌধুরী৩৪০. ডা. মইনুল হক৩৪১. ডা. রোকন উদ্দীন আহমেদ৩৪২. ডা. মহসিনুজ্জামান চৌধুরী৩৪৩. ডা. এহতেশামুল হক চৌধুরী৩৪৪. ডা. আবু সাঈদ৩৪৫. ডা. মাহবুবুর রহমান৩৪৬. ডা. সাবিবির আহমেদ খান৩৪৭. ডা. শাহেদুল ইসলাম ভূঞা৩৪৮. ডা. গুলজার হোসেন৩৪৯. ডা. মোস্তফা আলম নান্নু৩৫০. ডা. মো. মহিবুল হাসান৩৫১. ডা. আহাদ আলী৩৫২. ডা. চিন্ময় কান্তি দাস৩৫৩. ডা. বিশ্বাস আখতার হোসেন৩৫৪. ডা. আব্দুল আওয়াল৩৫৫. ডা. মো. দেলোয়ার হোসেন৩৫৬. ডা. এএফ এম আমিনুল হক রতন৩৫৭. ডা. জামাল উদ্দীন মোল্লা৩৫৮. ডা. একেএম মুনীর৩৫৯. ডা. সর্দার মো. মুস্তানজীদ৩৬০. ডা. এস এম মোখলেসুর রহমান৩৬১. ডা. একেএম আজিজুর রহমান৩৬২. ডা. এস জেড আতীক৩৬৩. ডা. শেখ শাহজাহান আলী৩৬৪. ডা. আব্দুর রউফ সরদার৩৬৫. ডা. একেএম শরীফুল ইসলাম৩৬৬. ডা. আবু ইউসুফ ফকির৩৬৭. ডা. আনম মিনহাজুর রহমান৩৬৮. ডা. আজম খান৩৬৯. ডা. মনিরুজ্জামান ভূঞা৩৭০. ডা. মোসাদ্দেক আহমেদ৩৭১. ডা. ইয়াকুব আলী মোল্লা৩৭২. ডা. একেএম নুরুন নবী লাইজু৩৭৩. ডা. আব্দুল আজিজ চৌধুরী৩৭৪. ডা. আসাদুজ্জামান খান রিন্টু৩৭৫. মিয়া লুৎফর রহমান চৌধুরী, অবসরপ্রাপ্ত এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৭৬. বীর মুক্তিযোদ্ধা এস. এম. গোলাম মোস্তফা, অবসরপ্রাপ্ত এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ৩৭৭. মো. সিরাজুল ইসলাম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৭৮. নাসির উদ্দিন খান, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত আযাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৭৯. সেতারা বেগম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮০. বীর মুক্তিযোদ্ধা মুহাম্মদ আবদুল আওয়াল পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮১. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮২. মো. ওবায়দুল হক, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮৩. মো. নজরুল ইসলাম মিয়া, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি,বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮৪. এস এম শিবলী নোমান, পিপিএম, অবসরপ্রাপ্ত অ্যাডিশনাল এসপি, বাংলাদেশ পুলিশ।৩৮৫. মো. মোফাজ্জেল হোসেন, সাবেক সচিব।
২৪ নভেম্বর ২০২৩ ১০:০২ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: আসন্ন দ্বাদশ নির্বাচনের তফসিল ‘একতরফা’ দাবি করে তা বাতিলের দাবি জানিয়েছেন ১৪১ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মকর্তা। ২২ নভেম্বর বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই দাবি জানান তারা। এছাড়া নির্বাচন কমিশন নিয়ে নানা অসংগতিমূলক ব্যাখ্যা দিয়েছেন। সংবিধান অনুযায়ী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করার বাধ্যবাধকতা থাকা সত্ত্বেও তাদের তফসিল বাতিলের বিবৃতিকে সংবিধানের অবমাননা এবং পক্ষপাতমূলক রাজনৈতিক বিবৃতি বলে মনে করছেন অনেকেই। তাই অবসরপ্রাপ্ত সরকারি এই কর্মকর্তাদের বিবৃতি ঘিরে প্রশ্ন তুলছেন অনেকেই। সুপ্রিম কোর্ট দেশের সংবিধানের প্রধান রক্ষক হলেও দেশের প্রতিটি জনগণ সংবিধানের নীতি মানতে বাধ্য। সেখানে সংবিধানকে অমান্য করে নির্বাচন নিয়ে দায়িত্বশীল জায়গা থেকে সরকারি অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের এ ধরণের পক্ষপাতিত্বমূলক রাজনৈতিক বিবৃতি নতুন করে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরির ষড়যন্ত্র বলেও ধারণা করছেন অনেকেই। বিবৃতিতে গত ১৫ নভেম্বর ঘোষিত তফসিলকে ‘একতরফা’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে, যেখানে তফসিল ঘোষণার আগে গত ৪ নভেম্বর নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে মতবিনিময় করেছেন নির্বাচন কমিশন। বিএনপিসহ নিবন্ধিত ৪৪ টি দলকে চিঠি পাঠিয়ে আমন্ত্রণ পাঠিয়েছিল নির্বাচন কমিশন। কিন্তু বিএনপি ও তার মিত্ররা সেই আমন্ত্রণ রক্ষা করেনি। তারা নির্বাচনকালীন মতবিনিময় সভাতে যোগদানও করেনি। শুধুমাত্র বিএনপি এবং তাদের মিত্রদের অনুপস্থিতির কারণে তফসিলকে এক তরফা হিসেবে উপস্থাপন সম্পূর্ণ অযৌক্তিক।বিশেষজ্ঞদের মতে, বিবৃতিতে বিরোধীদের মুক্তির আহ্বান জানিয়ে পক্ষান্তরে সন্ত্রাসের মদদদাতাদের মুক্তির আহ্বান জানানো হয়েছে বিবৃতিতে। কারণ গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির নেতা কর্মীদের সহিংসতার ঘটনা দেখেছে পুরো বিশ্ব। একজন পুলিশ সদস্যকে পিটিয়ে হত্যা, শতাধিক পুলিশ সদস্যকে আহত করা, প্রধান বিচারপতির বাসভবনে হামলা, যানবাহন ভাংচুর-অগ্নিসংযোগ, সংবাদিকদের উপর আক্রমণ,পুলিশ হাসপাতালে অগ্নিসংযোগের মতো বর্বর সহিংসতা ঘটিয়েছে বিএনপি নেতাকর্মীরা।বিবৃতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার অধীনে নির্বাচনের আহ্বান জানিয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা, কিন্তু সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থায় ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই।বিবৃতিদাতারা উল্লেখ করেন, ১৯৯৬ সালে জাতীয় ঐকমত্যের ভিত্তিতে মীমাংসিত ও নন্দিত নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ২০১১ সালে বাতিল করে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন আয়োজনের সুযোগ সৃষ্টি করেছে আওয়ামী লীগ।মুলত একথা বলে অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা বিভ্রান্তির সৃষ্টি করছেন। ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের নামে মুলত সামরিক শাসনের তিক্ত অভিজ্ঞতা পেয়েছে দেশের সাধারণ মানুষ। পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থাকে বিতর্কিত করেছে বিএনপি আমলের জোট সরকার। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার পদে দলীয় ব্যক্তিকে বসানোর জন্য সকল নিয়মনীতিকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছিল বিএনপি। ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা বিএনপিপন্থী রাষ্ট্রপতি ইয়াজউদ্দীন আহমেদের সাহায্যে ১ কোটি ২০ লাখ ভুয়া ভোটার তৈরি করেছিল বিএনপি। যার ফলে দেশে বিদেশে এ ধরণের নির্বাচনী ব্যবস্থা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা তৈরি হয়, পাশাপাশি পৃথিবীর আর কোন গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রেই এ ধরণের সরকারব্যবস্থার রীতি চালু নেই।বিবৃতিতে ২০১৪ ও ২০১৮ সালে নির্বাচনের আগের রাতে ভোট হয়েছে বলে দাবি করা হয়। ‘রাতের ভোট’ মুলত বিএনপি – জামায়াতের সর্বত্র ছড়ানো প্রোপাগান্ডা এবং আজ পর্যন্ত কোন দালিলিক কিংবা তথ্য প্রযুক্তি নির্ভর তথ্য প্রমাণ কেউ সামনে আনতে পারেনি। বিএনপি- জামায়াতের সুরেই শিক্ষকরা কথা বলছেন বলে মনে করেন সুপ্রিম কোর্টের সাবেক বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক। তিনি বলেন, ‘সংবিধান অনুযায়ী ২৯ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচন করা বাধ্যতামূলক। এটা করতেই হবে। তফসিল চাইলে বিল্মবিত করতে পারে। কিন্তু নির্বাচন করতেই করতে হবে। এর কোন বিকল্প নাই। যারা এসব দাবি করছে তারা না জেনেই করছে। আমার কাছে মনে হয় এর মধ্যে কোন দুরভিসন্ধি আছে। আমার মনে হয় তারা বিএনপি-জামায়াতের পক্ষেই কথা বলছে।’তিনি আরও বলেন, ‘বিএনপি – জামায়াতেরও তো একই দাবি, তারা নির্বাচন চায় না। তারা দেশে অরাজকতা চায়। দেশে একটি নৈরাজ্যমূলক পরিস্থিতি তারা তৈরি করতে চায়। ১/১১-এর সময় সংবিধান অবমাননা যেটা করা হয়েছিল একবার সেটাই আবার তারা করতে চাচ্ছে। সেই ধরনের পরিস্থিতি যারা চায় তারাই এসব করছে। যারা বিবৃতি দিয়েছে তারা বিএনপি- জামায়াতের সুরেই কথা বলছেন। তারা চায় ১/১১-এর সময় বেআইনি ভাবে যা করা হয়েছিল তারই পুনরাবৃত্তি হোক। অসাংবিধানিক একটি সরকারকে তারা ক্ষমতায় আনতে চায়, সংবিধান উড়ে যাক এটাই তারা চায়।’ বিবৃতিতে কর্মকর্তারা বলেন, সরকার সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। অথচ নিঃশর্ত সংলাপের কথা শুরু থেকেই আওয়ামীলীগ জানিয়ে আসছিল। অথচ বিএনপি সরকারের পদত্যাগের দাবিতে সংলাপে না যেতে অনড় ছিল। সেসময় বিএনপি সরকারের পদত্যাগ, তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থার অধীনে নির্বাচনসহ নানা শর্ত দিয়ে সংলাপের পথ বন্ধ করে দেয়।পরবর্তীতে তফসিল ঘোষণার পর সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, সংলাপের সময় শেষ হয়ে গেছে, এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিয়ে ব্যস্ত সরকার,তাই পিছনে ফিরে সংলাপের আর কোন সময় সরকারের হাতে নেই। অর্থাৎ সংলাপের প্রস্তাব নাকচ করেনি সরকার, বরং সংলাপ প্রশ্নে টাইমড আউট হয়েছে বিএনপি।
২৩ নভেম্বর ২০২৩ ০৩:৩২ পিএম
মৌলভীবাজার প্রতিনিধি: দলীয় সরকারের অধীনে একতরফা তফসিল ঘোষণার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার নেতাকর্মীরা।১৬ নভেম্বর বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রেসক্লাব সামনে বিক্ষোভ মিছিল শেষে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ইসলামী আনন্দোলনের জেলা সেক্রেটারি মাওলানা জিয়াউর রহমান নকিব ও সহকারী প্রশিক্ষণ মাওলানা নুরুউদ্দিনসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।এসময় বক্তারা অবিলম্বে ‘অবৈধ তফসিল ঘোষণা’ এবং ‘একতরফা নির্বাচন’ বাদ দিয়ে সকল দলের অংশগ্রহণের নির্বাচন করার আহ্বান জানান।
১৬ নভেম্বর ২০২৩ ০২:০৩ পিএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের তফসিলকে স্বাগত জানিয়ে রাজধানীর উত্তরাতে আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ করেছে ঢাকা-১৮ আসনের আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।তফসিল ঘোষণার পর পরই ১৫ নভেম্বর বুধবার সন্ধ্যায় সংসদ সদস্য হাবিব হাসানের নেতৃত্বে এই আনন্দ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার দিকে উত্তরা আজমপুর থেকে ঢাকা-১৮ আসনের আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের প্রত্যেক থানা কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক এবং ওয়ার্ড কাউন্সিলরদের সাথে নিয়ে হাবিব হাসান এই মিছিল বের করেন।উত্তরার বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মিছিলটি আব্দুল্লাহপুর হয়ে আমির কমপ্লেক্সের সামনে গিয়ে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশে ঢাকা-১৮ আসনের সংসদ সদস্য ও ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ হাবিব হাসান বলেন, বিএনপির কাজ হলো দেশে অরাজকতা করা। জনগণ উন্নয়নের পক্ষে। আগামী নির্বাচনে জনগণ নৌকা প্রতীককে আবারও বিজয়ী করবে।তিনি বলেন, নৌকা উন্নয়নের প্রতীক। তফসিল ঘোষণা করার জন্য নির্বাচন কমিশনকে অভিনন্দন ও ধন্যবাদ জানাই। পাশাপাশি নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপি–জামায়াত সারাদেশে যে অরাজকতা করছে, তা নিন্দনীয়। ঢাকা শহরে বিএনপি-জামায়াতের নৈরাজ্য, আগুন সন্ত্রাস ও নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র আমরা প্রতিহত করব। যতদিন না নৌকার বিজয় হচ্ছে, ততদিন আমরা রাজপথে থাকবো। ইনশাআল্লাহ, আমরা বিজয় নিয়েই ঘরে ফিরবো।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন উত্তরা দক্ষিণ থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট মনিরুল ইসলাম, বিমানবন্দর থানা আওয়ামী লীগ সভাপতি শাহজাহান আলী মন্ডল, দক্ষিণ খান থানা সভাপতি মাহবুব আলম এবং ঢাকা-১৮ আসনের অন্তর্গত বিভিন্ন ওয়ার্ডের কাউন্সিলরসহ আওয়ামী লীগ ও অংগ সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।
১৬ নভেম্বর ২০২৩ ০৯:৪৬ এএম
রংপুর ব্যুরো: তফসিল ঘোষণা ও বিএনপির অবরোধকে কেন্দ্র করে সব ধরনের নাশকতা মূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের অংশ হিসেবে রংপুর মহানগরীতে বিশেষ মহড়া প্রদর্শন করছে মেট্রোপলিটন পুলিশ।১৫ নভেম্বর বুধবার সকালে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে এই বিশেষ মহড়া শুরু করে সংস্থাটি।মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেনের নেতৃত্বে ২০টি গাড়ি, সাজোয়া ট্যাংক, রায়ট কাট সাইরেন বাজিয়ে নগরীর ১৬ কিলোমিটার এলাকা মহড়া দেয়। একই সাথে বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পসহ স্থাপনাগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।মহড়ার আগে এক ব্রিফিংয়ে আবু মারুফ হোসেন জানান, নির্বাচনকে সামনে রেখে যেকোনো ধরনের অপতৎপরতা ও নাশকতার বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি জানান দিতেই এই মহড়া। এরই মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৬৫ জন বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে নাশকতার ওয়ারেন্ট এবং নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে। এরমধ্যে ৮টি মামলা করার কথাও জানান তিনি।
১৫ নভেম্বর ২০২৩ ১১:৩৮ এএম
রংপুর ব্যুরো: তফসিল ঘোষণা ও বিএনপির অবরোধকে কেন্দ্র করে সব ধরনের নাশকতা মূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের অংশ হিসেবে রংপুর মহানগরীতে বিশেষ মহড়া প্রদর্শন করছে মেট্রোপলিটন পুলিশ।১৫ নভেম্বর বুধবার সকালে নগরীর শাপলা চত্বর থেকে এই বিশেষ মহড়া শুরু করে সংস্থাটি।মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-পুলিশ কমিশনার (অপরাধ) আবু মারুফ হোসেনের নেতৃত্বে ২০টি গাড়ি, সাজোয়া ট্যাংক, রায়ট কাট সাইরেন বাজিয়ে নগরীর ১৬ কিলোমিটার এলাকা মহড়া দেয়। একই সাথে বিভিন্ন পেট্রোল পাম্পসহ স্থাপনাগুলোতে অভিযান চালাচ্ছে পুলিশ।মহড়ার আগে এক ব্রিফিংয়ে আবু মারুফ হোসেন জানান, নির্বাচনকে সামনে রেখে যেকোনো ধরনের অপতৎপরতা ও নাশকতার বিরুদ্ধে আমাদের জিরো টলারেন্স নীতি জানান দিতেই এই মহড়া। এরই মধ্যে গত ২৮ অক্টোবর থেকে ৬৫ জন বিএনপি-জামায়াতের নেতাকর্মীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে নাশকতার ওয়ারেন্ট এবং নাশকতা সৃষ্টির পরিকল্পনার সুনির্দিষ্ট তথ্য রয়েছে। এরমধ্যে ৮টি মামলা করার কথাও জানান তিনি।
১৫ নভেম্বর ২০২৩ ১১:৩৮ এএম
