খুলনা ব্যুরো: খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, লাইসেন্সবিহীন কোন যানবাহন খুলনা শহরে চলতে দেওয়া হবে না। খুলনা একটি পুরাতন ঐতিহ্যবাহী জেলা। এই জেলা শহরকে সুন্দর ও তিলোত্তমা নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে। মানুষের প্রত্যাশা যানজটমুক্ত শহর। এই যানজটমুক্ত শহর গড়তে সকলের সচেতনতা ও সহযোগিতা দরকার।১৭ জানুয়ারি মঙ্গলবার সকালে নগর ভবনের জিআইজেড সম্মেলন কক্ষে খুলনার পুলিশ কমিশনার ও প্রতিনিধি দলের সাথে এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।সিটি মেয়র বলেন, যারা অবৈধভাবে ফুটপাত দখলে রেখেছেন, তাদের নিজের ইচ্ছায় ছেড়ে দিতে হবে। সরকার মাদকের বিরুদ্ধে জিরোটলারেন্স নীতি ঘোষণা করেছে। যারা মাদক ক্রয়, বিক্রয় ও সেবন করেন, সে যে দলের হউক; তাদের ছাড় দেওয়া হবে না। এই পরিকল্পনাগুলো বাস্তবায়ন করতে পারলে শহর ভালো থাকবে এবং শহরের মানুষগুলো ভালো থাকবে।সভায় অবৈধ বেবি ট্র্যাক্সি, ইজিবাইক, ব্যাটারি চালিত রিক্সা বন্ধ, যানজট নিরসন, অবৈধ প্যানা, পোস্টার, ব্যানার, ফুটপাত দখলমুক্তকরণসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করা হয়।সভায় খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ মোজাম্মেল হক, খুলনা সিটি কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা লস্কার তাজুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার সরদার রকিবুল ইসলাম, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোছা: তাসলিমা খাতুন, উপপুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মনিরা সুলতানা, কেসিসির চীফ প্ল্যানিং অফিসার আবির উল জব্বারসহ বিভিন্ন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।
১৭ জানুয়ারী ২০২৪ ০৭:০৩ এএম
খুলনা ব্যুরো: খুলনা সিটি কর্পোরেশনের (কেসিসি) মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, বই উৎসব একটি সুন্দর ও মহৎ উদ্যোগ। এই উদ্যোগের মাধ্যমে বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। শিক্ষা ছাড়া সমৃদ্ধ জাতি বিনির্মাণ সম্ভব নয়।১ জানুয়ারি সোমবার সকালে খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল ও কেসিসি উইমেন্স কলেজ প্রাঙ্গণে পাঠ্যপুস্তক উৎসবের নতুন বই বিতরণ, বার্ষিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ এবং মেধা পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।সিটি মেয়র বলেন, সবার জন্য শিক্ষার সমান সুযোগ নিশ্চিত করার লক্ষ্যে দেশে বছরের প্রথম দিনে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষার্থীদের মাঝে ২০১০ সাল থেকে এ পর্যন্ত বিনামূল্যে নতুন পাঠ্যবই বিতরণ করে আসছে বর্তমান সরকার। ২০১০ সালে প্রায় ১৯ কোটি বই শিক্ষার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয়। বর্তমানে শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন হয়েছে। সরকার আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করেছে। এর ফলে এখন শিক্ষার্থীরা নতুন কারিকুলামে হাতে-কলমে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। এজন্য শিক্ষার্থীদের কোচিং করার প্রয়োজন হবে না। নতুন কারিকুলামে আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা সুফল পাবে। শিক্ষার্থীদের যোগ্য করে গড়ে তুলতে অভিভাবকদের দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহবান জানান মেয়র।খুলনা কলেজিয়েট গার্লস স্কুল ও কেসিসি উইমেন্স কলেজের অধ্যক্ষ প্রফেসর মোঃ তৌহিদুজ্জামান অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এসময় কলেজের পরিচালনা পরিষদের সদস্য এ্যাডভোকেট জেসমিন পারভীন জলি, অভিভাবক সদস্য ডাঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, মোঃ শহিদুল ইসলাম, শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও অভিভাবকরা উপস্থিত ছিলেন।অনুষ্ঠানে মেয়র শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পাঠ্যপুস্তক তুলে দেন। এর আগে মেয়র রূপসা মাধ্যমিক ও প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীর মাঝে বই বিতরণ করেন।এবছর খুলনা জেলার মাধ্যমিক ও ইবতেদায়ি স্তরের পাঁচশত ৪৫টি স্কুলের প্রায় দুই লাখ ৬০ হাজার নয়শত ৬৩ শিক্ষার্থীর মাঝে ৩০ লাখ ৮৬ হাজার ছয়শত ৪৫টি নতুন বই এবং প্রাথমিক স্তরের এক হাজার পাঁচশত ৭৬টি বিদ্যালয়ের দুই লাখ ১৪ হাজার একশত ৩১ জন শিক্ষার্থীর মাঝে ১০ লাখ ১৬ হাজার ছয়শত ৩৭টি নতুন বই বিতরণ করা হবে। এছাড়া প্রাক-প্রাথমিক স্তরের এক হাজার পাঁচশত ৬৮টি বিদ্যালয়ের ৩৯ হাজার সাতশত ৩৫ জন শিক্ষার্থীর মাঝে নতুন বই বিতরণ করা হবে।এদিকে খুলনা জেলা পর্যায়ে শিক্ষার্থীদের মাঝে বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে নতুন পাঠ্যপুস্তক বিতরণ উৎসব সোমবার সকালে জিলা স্কুল মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন খুলনার বিভাগীয় কমিশনার মোঃ হেলাল মাহমুদ শরীফ।প্রধান অতিথি তাঁর বক্তৃতায় বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ শুরু হয়। বাংলাদেশ একমাত্র দেশ, যেখানে বছরের প্রথম দিনে বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের হাতে বই তুলে দেয়া হচ্ছে। এবছরও এর কোন ব্যত্যয় হয়নি। এ কার্যক্রম সারা পৃথিবীতে প্রশংসিত হয়েছে। বই উৎসবের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মধ্যে জ্ঞান ও বুদ্ধিবৃত্তির বিকাশ ঘটছে। এই বই কিন্তু বিনামূল্যে নয়। এটা সরকার কর্তৃক রাষ্ট্রীয় উপহার। এই উপহার গ্রহণ করে রাষ্ট্র গঠনের কাজে লাগাতে হবে।তিনি আরও বলেন, বর্তমান সরকার শিক্ষাবান্ধব। শিক্ষার মান উন্নয়নে প্রধানমন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। নতুন কারিকুলামের মাধ্যমে শিক্ষাব্যবস্থার পরিবর্তন হয়েছে। এর ফলে শিক্ষাব্যবস্থার মান উন্নয়ন ঘটবে বলে আশা করা যায়। যার সুফল আগামী প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা ভোগ করবে।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মোঃ মোজাম্মেল হক, জেলা প্রশাসক খন্দকার ইয়াসির আরেফীন, পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাঈদুর রহমান এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা খুলনা অঞ্চলের উপপরিচালক খোঃ রুহুল আমিন। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা শিক্ষা অফিসার ফারহানা নাজ। অনুষ্ঠানে বিভাগীয় কমিশনার শিক্ষার্থীদের হাতে নতুন পাঠ্যপুস্তক তুলে দেন।
০১ জানুয়ারী ২০২৪ ১২:১৪ পিএম
রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি: খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। ঘাতকরা সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামালকেও নির্মমভাবে হত্যা করেছিলো। ঘাতকরা নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো বাংলার ইতিহাসকে। কিন্ত তাদের সেই পরিকল্পনা সেদিন সফল হয়নি। তারা জানেনা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তার আর্দশকেই কখনও হত্যা করা যায় না।তিনি বলেন, বাঙালি জাতি এখনও বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে ধারণ করে বলেই প্রতিটা বাঙালির হ্নদয় বঙ্গবন্ধু জড়িয়ে আছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন বাজি রেখে যেমন বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে যাচ্ছেন, তেমনি বঙ্গবন্ধু হত্যা, যুদ্ধাপরাধীর মঞ্চে যারা ছিলেন, তাদের বিচার করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন।স্বনির্ভর বাংলাদেশ বির্নিমানে, ধর্ম নিরপেক্ষতা, বাকস্বাধীনতা ও উন্নয়নেরধারা অব্যাহত রাখতে আগামীতেও শেখ হাসিনার সরকার ছাড়া বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪ টায় উপজেলার হুড়কা ইউনিয়নের ঝলমলিয়া শহীদ মিনার চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্ট সকল শহীদদের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান তপন কুমার গোলদারের সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আব্দুর রউফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নূরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনে আরা মিলি, বাইনতলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ফকির আবদুল্লাহ, রামপাল সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরাফাত রহমান কোচি, হুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য পবিত্র পাড়ে প্রমুখ।অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন হুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিচিত্র বীর্য পাড়ে।এর আগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণে মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। শেষে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের শহীদদের রুহের মাগফিরত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া করা হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেও। শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও বিপুল সংখ্যক আওয়ামী সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩ ০৬:০৭ এএম
রামপাল (বাগেরহাট) প্রতিনিধি: খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ধানমন্ডির বাসভবনে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করা হয়। ঘাতকরা সেদিন শুধু বঙ্গবন্ধুকেই হত্যা করেনি, বঙ্গবন্ধুর সহধর্মিণী বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব, বঙ্গবন্ধুর সন্তান শেখ কামাল, শেখ জামাল ও শিশু শেখ রাসেলসহ পুত্রবধূ সুলতানা কামাল ও রোজি জামালকেও নির্মমভাবে হত্যা করেছিলো। ঘাতকরা নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিলো বাংলার ইতিহাসকে। কিন্ত তাদের সেই পরিকল্পনা সেদিন সফল হয়নি। তারা জানেনা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করলেও তার আর্দশকেই কখনও হত্যা করা যায় না।তিনি বলেন, বাঙালি জাতি এখনও বঙ্গবন্ধুর আর্দশকে ধারণ করে বলেই প্রতিটা বাঙালির হ্নদয় বঙ্গবন্ধু জড়িয়ে আছে। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা নিজের জীবন বাজি রেখে যেমন বাংলাদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তন করে যাচ্ছেন, তেমনি বঙ্গবন্ধু হত্যা, যুদ্ধাপরাধীর মঞ্চে যারা ছিলেন, তাদের বিচার করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছেন।স্বনির্ভর বাংলাদেশ বির্নিমানে, ধর্ম নিরপেক্ষতা, বাকস্বাধীনতা ও উন্নয়নেরধারা অব্যাহত রাখতে আগামীতেও শেখ হাসিনার সরকার ছাড়া বিকল্প নেই বলেও মন্তব্য করেন মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক।মঙ্গলবার বিকেল সাড়ে ৪ টায় উপজেলার হুড়কা ইউনিয়নের ঝলমলিয়া শহীদ মিনার চত্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিবসহ ১৫ আগস্ট সকল শহীদদের শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও ইউনিয়ন চেয়ারম্যান তপন কুমার গোলদারের সভাপতিত্বে এসময় আরও বক্তব্য রাখেন বাগেরহাট জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোল্লা আব্দুর রউফ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ মোয়াজ্জেম হোসেন, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান নূরুল হক লিপন, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান হোসনে আরা মিলি, বাইনতলা ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ফকির আবদুল্লাহ, রামপাল সদর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরাফাত রহমান কোচি, হুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক ও ইউপি সদস্য পবিত্র পাড়ে প্রমুখ।অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন হুড়কা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বিচিত্র বীর্য পাড়ে।এর আগে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণে মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়। শেষে বঙ্গবন্ধুসহ তাঁর পরিবারের শহীদদের রুহের মাগফিরত কামনা করে বিশেষ দোয়া মোনাজাত অনুষ্ঠিত হয়। দোয়া করা হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্থতা ও দীর্ঘায়ু কামনা করেও। শোকসভা ও দোয়া মাহফিলে আওয়ামী লীগসহ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মী ও বিপুল সংখ্যক আওয়ামী সমর্থকরা উপস্থিত ছিলেন।
২৩ আগস্ট ২০২৩ ০৬:০৭ এএম
বাবুল আকতার, খুলনা ব্যুরো: খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি বাংলাদেশ। বিশ্বে যেভাবে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, তা নদীমাতৃক এই দেশের জন্যও আশঙ্কাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনে যে ক্ষতি হচ্ছে, তরুণদের অংশগ্রহণে তা কমিয়ে আনা সম্ভব। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় তরুণদের আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।১২ আগস্ট শনিবার সকাল ১১টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে এনভোলিড লিমিটেডের উদ্যোগে ক্লাইমেট পার্লামেন্ট-বাংলাদেশ, দ্য আর্থ এবং টুওয়ার্ডস সাসটেইনেবিলিটির যৌথ আয়োজনে ‘এনভোফ্রেম: টেকসই ভবিষ্যতের জন্য জলবায়ু সমস্যার সমাধান’ শীর্ষক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, তরুণরা এখন অনেক বেশি সচেতন। জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নেতৃত্বের মাধ্যমে একটি সবুজ-শান্ত-শীতল বিশ্ব প্রত্যাশা করে তরুণ সমাজ। আগামীর পৃথিবী হবে তারুণ্যের। এজন্য তরুণদের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে জানাতে হবে। যাতে আগামীতে তারা এর প্রভাব মোকাবেলায় নিজেরাই উদ্যোগী হতে পারে।তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে বিশ্বমঞ্চে প্রথম কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতির দিকগুলো তুলে ধরেন। ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে তহবিল দেওয়ার ব্যাপারেও তিনি মত দেন।কেসিসি মেয়র বলেন, পরিবেশের এই বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি হুমকিতে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে এটা স্বাভাবিক। তবে সুন্দরবন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মায়ের মতো আমাদের সবসময় রক্ষা করে আসছে। না হলে এ অঞ্চল আরও বেশি ক্ষতির মুখে পড়তো। তিনি বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে আঘাত হানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে নানা দিক তুলে ধরেন।তিনি আরও বলেন, রূপসা ও ভৈরব নদী খনন না করলে খুলনা নগরীকে জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করা কঠিন। আমি খুলনাকে পরিবেশসম্মত সুন্দর নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এজন্য যা যা করণীয় তাই করবো। যতটাই কঠিন হোক তা বাস্তবায়ন করা হবে।মেয়র খালেক বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে খুলনার রাস্তা ও ড্রেনের অনেক কাজ শেষ হবে। তখন সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন খুলনা অনেকটাই দৃশ্যমান হবে। সিটি মেয়র পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বেশি বেশি বৃক্ষ রোপণের প্রতিও গুরুত্বারোপ করেন।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি বলেন, সারা বিশ্ব আজ যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে সোচ্চার হচ্ছে। নারীরা যেমনি সমাজে একটি রোল প্লে করে, তেমনি যুবকরাও সমাজ-পরিবেশ পরির্তনে গুরুত্বপূর্ণ রোল প্লে করে। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে এগিয়ে যেতে হবে।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো ক্ষতির মুখে। অথচ তহবিল ঠিক মতো আসে না। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে যুব সমাজকে কাজ করতে হবে। এর প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষা করতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।সভাপতির বক্তব্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন বাস্তবতা। প্রতিটি সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে। কিন্তু আমরা এর গতি বাড়িয়ে দিয়েছি। পরিবেশ রক্ষায় আমাদের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। তার পেছনে কাজ করছে মানুষের চাহিদা। এজন্য পরিবেশকে বাঁচাতে আমাদের বিলাসিতা পরিত্যাগ করতে হবে।তিনি বলেন, ভৌগলিক দিক বিবেচনায় বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় হবেই। ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনের পাশাপাশি দ্বীপ অঞ্চলেও বনায়ন হচ্ছে, যা আমাদের বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করছে। এখন আমাদের পরিবেশের এই বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। তিনি এই প্রতিযোগিতায় উপস্থাপিত আইডিয়াগুলোর যাতে বাস্তবিক প্রতিফলন ঘটে, সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস, সয়েল ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর মো. সানাউল ইসলাম, ডিভেলপমেন্ট স্টাডিজ ডিসিপ্লিনের প্রধান আসমা উল হুসনা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন টুওয়ার্ডস সাসটেইনেবিলিটিরর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক নুসরাত জাহান জুহি। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক মোহসীন উল হাকিম, দ্য আর্থ’র মামুন মিয়া। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাদিয়া রশ্নি সূচনা।বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বমোট ৩৬টি দল এ প্রতিযোগিতায় আইডিয়া জমা দেয়। চূড়ান্ত রাউন্ডে নির্বাচিত পাঁচটি দল তাদের সমাধান ধারণা উপস্থাপন করে। তাদের মধ্য থেকে তিনটি দলকে চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানার্স আপ ও দ্বিতীয় রানার্স আপের পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন ৫০ হাজার টাকা, প্রথম রানার্স আপ ৩০ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয় রানার্স আপ হিসেবে গ্রহণ করে ২০ হাজার টাকা। অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভাগের ২২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
১২ আগস্ট ২০২৩ ০২:২৬ পিএম
বাবুল আকতার, খুলনা ব্যুরো: খুলনা সিটি করপোরেশনের (কেসিসি) মেয়র আলহাজ্ব তালুকদার আব্দুল খালেক বলেছেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি বাংলাদেশ। বিশ্বে যেভাবে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে, তা নদীমাতৃক এই দেশের জন্যও আশঙ্কাজনক। জলবায়ু পরিবর্তনে যে ক্ষতি হচ্ছে, তরুণদের অংশগ্রহণে তা কমিয়ে আনা সম্ভব। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় তরুণদের আরও জোরালো ভূমিকা রাখতে হবে।১২ আগস্ট শনিবার সকাল ১১টায় খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু একাডেমিক ভবনের সাংবাদিক লিয়াকত আলী মিলনায়তনে এনভোলিড লিমিটেডের উদ্যোগে ক্লাইমেট পার্লামেন্ট-বাংলাদেশ, দ্য আর্থ এবং টুওয়ার্ডস সাসটেইনেবিলিটির যৌথ আয়োজনে ‘এনভোফ্রেম: টেকসই ভবিষ্যতের জন্য জলবায়ু সমস্যার সমাধান’ শীর্ষক প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, তরুণরা এখন অনেক বেশি সচেতন। জলবায়ু পরিবর্তন রোধে নেতৃত্বের মাধ্যমে একটি সবুজ-শান্ত-শীতল বিশ্ব প্রত্যাশা করে তরুণ সমাজ। আগামীর পৃথিবী হবে তারুণ্যের। এজন্য তরুণদের জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে জানাতে হবে। যাতে আগামীতে তারা এর প্রভাব মোকাবেলায় নিজেরাই উদ্যোগী হতে পারে।তিনি বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সম্পর্কে বিশ্বমঞ্চে প্রথম কথা বলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বিশ্ব নেতৃবৃন্দের কাছে জলবায়ু পরিবর্তনের ক্ষতির দিকগুলো তুলে ধরেন। ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোকে তহবিল দেওয়ার ব্যাপারেও তিনি মত দেন।কেসিসি মেয়র বলেন, পরিবেশের এই বিরূপ প্রতিক্রিয়ার কারণে সবচেয়ে বেশি হুমকিতে বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল। এখানে প্রাকৃতিক দুর্যোগ আসবে এটা স্বাভাবিক। তবে সুন্দরবন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে মায়ের মতো আমাদের সবসময় রক্ষা করে আসছে। না হলে এ অঞ্চল আরও বেশি ক্ষতির মুখে পড়তো। তিনি বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ে আঘাত হানা প্রাকৃতিক দুর্যোগ সম্পর্কে নানা দিক তুলে ধরেন।তিনি আরও বলেন, রূপসা ও ভৈরব নদী খনন না করলে খুলনা নগরীকে জলাবদ্ধতা থেকে মুক্ত করা কঠিন। আমি খুলনাকে পরিবেশসম্মত সুন্দর নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে চাই। এজন্য যা যা করণীয় তাই করবো। যতটাই কঠিন হোক তা বাস্তবায়ন করা হবে।মেয়র খালেক বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে খুলনার রাস্তা ও ড্রেনের অনেক কাজ শেষ হবে। তখন সুন্দর ও পরিচ্ছন্ন খুলনা অনেকটাই দৃশ্যমান হবে। সিটি মেয়র পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় বেশি বেশি বৃক্ষ রোপণের প্রতিও গুরুত্বারোপ করেন।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে সাতক্ষীরা-২ আসনের সংসদ সদস্য বীর মুক্তিযোদ্ধা মীর মোস্তাক আহমেদ রবি বলেন, সারা বিশ্ব আজ যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে সোচ্চার হচ্ছে। নারীরা যেমনি সমাজে একটি রোল প্লে করে, তেমনি যুবকরাও সমাজ-পরিবেশ পরির্তনে গুরুত্বপূর্ণ রোল প্লে করে। এজন্য জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলায় আমাদের যুব সমাজকে সম্পৃক্ত করে এগিয়ে যেতে হবে।বিশেষ অতিথির বক্তব্যে কুষ্টিয়া-৪ আসনের সংসদ সদস্য সেলিম আলতাফ জর্জ বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আমাদের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলো ক্ষতির মুখে। অথচ তহবিল ঠিক মতো আসে না। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে যুব সমাজকে কাজ করতে হবে। এর প্রভাব থেকে দেশকে রক্ষা করতে সচেতনতা বৃদ্ধি করতে হবে।সভাপতির বক্তব্যে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মাহমুদ হোসেন বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন বাস্তবতা। প্রতিটি সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন হচ্ছে। কিন্তু আমরা এর গতি বাড়িয়ে দিয়েছি। পরিবেশ রক্ষায় আমাদের সদিচ্ছার অভাব রয়েছে। তার পেছনে কাজ করছে মানুষের চাহিদা। এজন্য পরিবেশকে বাঁচাতে আমাদের বিলাসিতা পরিত্যাগ করতে হবে।তিনি বলেন, ভৌগলিক দিক বিবেচনায় বাংলাদেশে ঘূর্ণিঝড় হবেই। ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনের পাশাপাশি দ্বীপ অঞ্চলেও বনায়ন হচ্ছে, যা আমাদের বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ থেকে রক্ষা করছে। এখন আমাদের পরিবেশের এই বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সাথে খাপ খাইয়ে নিতে হবে। তিনি এই প্রতিযোগিতায় উপস্থাপিত আইডিয়াগুলোর যাতে বাস্তবিক প্রতিফলন ঘটে, সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের প্রতি আহ্বান জানান।অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরও বক্তব্য রাখেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর খান গোলাম কুদ্দুস, সয়েল ওয়াটার এন্ড এনভায়রনমেন্ট ডিসিপ্লিনের প্রধান প্রফেসর মো. সানাউল ইসলাম, ডিভেলপমেন্ট স্টাডিজ ডিসিপ্লিনের প্রধান আসমা উল হুসনা। স্বাগত বক্তব্য রাখেন টুওয়ার্ডস সাসটেইনেবিলিটিরর প্রতিষ্ঠাতা ও নির্বাহী পরিচালক নুসরাত জাহান জুহি। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন যমুনা টেলিভিশনের সাংবাদিক মোহসীন উল হাকিম, দ্য আর্থ’র মামুন মিয়া। অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন সাদিয়া রশ্নি সূচনা।বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বমোট ৩৬টি দল এ প্রতিযোগিতায় আইডিয়া জমা দেয়। চূড়ান্ত রাউন্ডে নির্বাচিত পাঁচটি দল তাদের সমাধান ধারণা উপস্থাপন করে। তাদের মধ্য থেকে তিনটি দলকে চ্যাম্পিয়ন, প্রথম রানার্স আপ ও দ্বিতীয় রানার্স আপের পুরস্কার প্রদান করা হয়। পুরস্কার হিসেবে চ্যাম্পিয়ন ৫০ হাজার টাকা, প্রথম রানার্স আপ ৩০ হাজার টাকা এবং দ্বিতীয় রানার্স আপ হিসেবে গ্রহণ করে ২০ হাজার টাকা। অনুষ্ঠানে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিভাগের ২২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করেন।
১২ আগস্ট ২০২৩ ০২:২৬ পিএম