নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার হাবিবুর রহমান বলেছেন, শারদীয় দূর্গা উৎসবে কোনো ধরনের নিরাপত্তা শঙ্কা নেই। নিরাপত্তার জন্য যা যা ব্যবস্থা নেওয়া দরকার সব ধরনের ব্যবস্থাই নেওয়া হয়েছে।১৯ অক্টোবর বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে রাজধানীর পুরান ঢাকায় ঢাকেশ্বরীর জাতীয় মন্দির পরিদর্শন শেষে তিনি একথা বলেন।ডিএমপি কমিশনার বলেন, ঢাকা মেট্রোপলিটন এলাকায় ২৪৮টি পূজা কেন্দ্রে শারদীয় দুর্গোৎসব পালন করা হবে। কেবল সাতটি পূজা কেন্দ্রে ছাড়া বাকি সবগুলো পূজা কেন্দ্রেই আমাদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।এসময ঢাকা মহানগর পূজা উদযাপন কমিটির সভাপতি মনীন্দ্র কুমার নাথ, সাধারণ সম্পাদক রমেন মন্ডল, ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনারসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
১৯ অক্টোবর ২০২৩ ০৬:৪৪ এএম
খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি: শরতের স্নিগ্ধ পরিবেশ জানান দিচ্ছে মহাশক্তি দেবি দূর্গার আগমনী বার্তা। হিন্দু শাস্ত্রমতে শারদীয় উৎসব উপলক্ষে দশভুজা দেবি দুর্গা স্বামীগৃহ কৈলাশ থেকে ধরনীতে আসেন ভক্তদের মঙ্গল কামনায়। কাঙ্খিত সেই স্বপ্নের সময়ের অপেক্ষায় যেনো আর তর সইছে না দেবি ভক্তদের।সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজাকে সামনে রেখে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার কারিগররা। বেশিরভাগ মন্ডপেই এখন চলছে মাটির কাজ। এরপর রং-তুলির আচরে প্রতিমাকে স্বরূপে ফুটিয়ে তুলবেন শিল্পীরা। পূজা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে উপজেলা প্রশাসন।এবার উপজেলার ৬৪টি মন্ডপে পুজা অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০ অক্টোবর মহাষষ্ঠীর মধ্যে দিয়ে শুরু হবে এবারের শারদ উৎসব। হাতে সময় কম থাকায় দিন-রাত এক করে কাজ করছেন প্রতিমা শিল্পীরা।দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি, বিশেষ করে রং-তুলি ও সাজসজ্জার দাম কিছুটা বেশি অন্যদিকে প্রতিমা তৈরির মজুরি তুলনামূলক কম। এ কারনে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রতিমা নির্মাণ কাজে সম্পৃক্ত শিল্পীরা।মন্ডপগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি নির্বিঘ্নে পূজা সম্পন্ন করতে পুলিশ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তফা হাবিবুল্লাহ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:১৩ এএম
খোকসা (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি: শরতের স্নিগ্ধ পরিবেশ জানান দিচ্ছে মহাশক্তি দেবি দূর্গার আগমনী বার্তা। হিন্দু শাস্ত্রমতে শারদীয় উৎসব উপলক্ষে দশভুজা দেবি দুর্গা স্বামীগৃহ কৈলাশ থেকে ধরনীতে আসেন ভক্তদের মঙ্গল কামনায়। কাঙ্খিত সেই স্বপ্নের সময়ের অপেক্ষায় যেনো আর তর সইছে না দেবি ভক্তদের।সনাতন ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব দূর্গাপুজাকে সামনে রেখে প্রতিমা তৈরিতে ব্যস্ত সময় পার করছেন কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার কারিগররা। বেশিরভাগ মন্ডপেই এখন চলছে মাটির কাজ। এরপর রং-তুলির আচরে প্রতিমাকে স্বরূপে ফুটিয়ে তুলবেন শিল্পীরা। পূজা নির্বিঘ্নে সম্পন্ন করতে সব ধরনের প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে উপজেলা প্রশাসন।এবার উপজেলার ৬৪টি মন্ডপে পুজা অনুষ্ঠিত হবে বলে আশা প্রকাশ করা হচ্ছে। ২০ অক্টোবর মহাষষ্ঠীর মধ্যে দিয়ে শুরু হবে এবারের শারদ উৎসব। হাতে সময় কম থাকায় দিন-রাত এক করে কাজ করছেন প্রতিমা শিল্পীরা।দ্রব্যমূল্যের দাম বৃদ্ধি, বিশেষ করে রং-তুলি ও সাজসজ্জার দাম কিছুটা বেশি অন্যদিকে প্রতিমা তৈরির মজুরি তুলনামূলক কম। এ কারনে অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রতিমা নির্মাণ কাজে সম্পৃক্ত শিল্পীরা।মন্ডপগুলোর নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি নির্বিঘ্নে পূজা সম্পন্ন করতে পুলিশ ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে বলে জানান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোস্তফা হাবিবুল্লাহ।
৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ১০:১৩ এএম