হুমায়ুন আহমেদ: পরিবেশ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের উদ্যোগে এক বছরে ৬২টি অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে। অবৈধ ইটভাটার উপর ১৩টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৭০টি মামলা দায়ের করে মোট জরিমানা আদায় করা হয়েছে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ এবং নতুন করে ইটভাটা স্থাপনের ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তির ইটভাটা স্থাপন ও ব্লক ইটের ব্যবহার বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পরিবেশ অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে।পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহ বিভাগে মোট ৪৯৩টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে ৮০টি ইটভাটা বৈধ, অবশিষ্টগুলো অবৈধ। অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়মিত মামলা করা হচ্ছে।২০২৩ সালে ময়মনসিংহ বিভাগের শিল্প কারখানার পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদানের ক্ষেত্রে সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল শ্রেণির মোট ৩৮১টি আবেদনের মধ্যে ৩৪৫টি আবেদন নিষ্পন্ন করা হয়েছে। এছাড়াও পরিবেশগত ছাড়পত্র নবায়ন প্রদানের ক্ষেত্রেও মোট ৫২১টি নবায়নের আবেদনের মধ্যে ৪৬৩টি নবায়ন প্রদান করা হয়েছে।পানি দূষণ নিয়ন্ত্রণে ময়মনসিংহ বিভাগের শিল্প কারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনের জন্য ৯২টি ইটিপি স্থাপন করা হয়েছে, ৩৮টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের জিরো লিকুইড ডিসচার্জ পরিকল্পনা অনুমোদন এবং অনলাইন ইটিপি মনিটরিং এর জন্য ১৬ টি প্রতিষ্ঠানে আইপি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালে ১১টি মতবিনিময় সভা, সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আয়োজন করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস ২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ময়মনসিংহ হতে ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় পর্যন্ত এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে পলিটেকনিক গেট পর্যন্ত দুটি এলাকাকে নীরব এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, এখানে গাড়ির হর্ন ব্যবহার নিষিদ্ধ।এ দপ্তর মোবাইল কোর্ট পরচিালনার মাধ্যমে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগের উৎপাদন, ব্যবহার, বাজারজাতকরার কারণে মোট ৩২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৬৪টি মামলা দায়ের করে এবং ১ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ ৬ হাজার ৬৬২ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করা হয়। শব্দ দূষণ এর উপর ১২১টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪২৮টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ৪ লক্ষ উনিশ হাজার তিনশত টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়। বায়ু দূষণ এর উপর ২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩৫টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ২ লক্ষ তিন হাজার টাকা জরিমানা ও আদায় করা হয় এবং চিকিৎসা বর্জ্য এর উপর ১৬টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২৫টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ৩ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়।শিল্প প্রতিষ্ঠান, প্রকল্প ও ব্যক্তি কর্তৃক নদী, বায়ু, শব্দ ও জলাধার ভরাটের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ ও ক্ষতির জন্য ৫৫টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনা করে ১ কোটি ৩৭ লক্ষ ৯৩ হাজার বায়ান্ন টাকা ক্ষতিপূরণ ধার্য্য করা হয়।পত্রপত্রিকায় উত্থাপিত অভিযোগ, মোৗখিক, লিখিত, ইমেইলে প্রাপ্ত অভিযোগ শুনানি ও পরিদর্শনের মাধ্যমে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। ২০২৩ সালে মোট ৭৭টি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।পরিবেশ বিষয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ময়মনসিংহ সিটিকর্পোরেশন, শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক, ব্যবসায়ী, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও স্কুল কলেজের সাথে ১৫৩টি মতবিনিময় সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও র্যালির আয়োজন করা হয়। এছাড়া পলিথিন ও শব্দ দূষণ বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান ও লিফলেট জেলা কার্যালয়সমূহ বিভিন্ন বাজারে বিতরণের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়ছে।ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক উপসচিব দিলরুবা আহমেদ বলেন, নীতিমালা অনুসরণ করে যারা ভাটা স্থাপন করেননি আমরা তাদের লাইসেন্স দেইনি। যেসব অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে বসতিপূর্ণ এলাকা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে বা ফসলি জমিতে থাকা ভাটা আমরা ভেঙে দিচ্ছি। এই অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৫:৫৯ এএম
হুমায়ুন আহমেদ: পরিবেশ অধিদপ্তর ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের উদ্যোগে এক বছরে ৬২টি অবৈধ ইটভাটার কার্যক্রম বন্ধ করা হয়েছে। অবৈধ ইটভাটার উপর ১৩টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৭০টি মামলা দায়ের করে মোট জরিমানা আদায় করা হয়েছে ২ কোটি ৬০ লাখ টাকা। বায়ুদূষণ নিয়ন্ত্রণে অবৈধ ইটভাটা বন্ধ এবং নতুন করে ইটভাটা স্থাপনের ক্ষেত্রে উন্নত প্রযুক্তির ইটভাটা স্থাপন ও ব্লক ইটের ব্যবহার বৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পরিবেশ অধিদপ্তর কাজ করে যাচ্ছে।পরিবেশ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যালয়ের সূত্রে জানা যায়, ময়মনসিংহ বিভাগে মোট ৪৯৩টি ইটভাটা রয়েছে। এর মধ্যে ৮০টি ইটভাটা বৈধ, অবশিষ্টগুলো অবৈধ। অবৈধ ইটভাটাগুলো বন্ধে নিয়মিত ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা ও স্পেশাল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে নিয়মিত মামলা করা হচ্ছে।২০২৩ সালে ময়মনসিংহ বিভাগের শিল্প কারখানার পরিবেশগত ছাড়পত্র প্রদানের ক্ষেত্রে সবুজ, হলুদ, কমলা ও লাল শ্রেণির মোট ৩৮১টি আবেদনের মধ্যে ৩৪৫টি আবেদন নিষ্পন্ন করা হয়েছে। এছাড়াও পরিবেশগত ছাড়পত্র নবায়ন প্রদানের ক্ষেত্রেও মোট ৫২১টি নবায়নের আবেদনের মধ্যে ৪৬৩টি নবায়ন প্রদান করা হয়েছে।পানি দূষণ নিয়ন্ত্রণে ময়মনসিংহ বিভাগের শিল্প কারখানায় তরল বর্জ্য পরিশোধনের জন্য ৯২টি ইটিপি স্থাপন করা হয়েছে, ৩৮টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের জিরো লিকুইড ডিসচার্জ পরিকল্পনা অনুমোদন এবং অনলাইন ইটিপি মনিটরিং এর জন্য ১৬ টি প্রতিষ্ঠানে আইপি ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে।শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে ২০২৩ সালে ১১টি মতবিনিময় সভা, সেমিনার ও ওয়ার্কশপ আয়োজন করা হয়েছে এবং আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস ২০২৩ উদযাপন করা হয়েছে। চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত ময়মনসিংহ হতে ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয় পর্যন্ত এবং ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল হতে পলিটেকনিক গেট পর্যন্ত দুটি এলাকাকে নীরব এলাকা হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে, এখানে গাড়ির হর্ন ব্যবহার নিষিদ্ধ।এ দপ্তর মোবাইল কোর্ট পরচিালনার মাধ্যমে নিষিদ্ধ ঘোষিত পলিথিন শপিং ব্যাগের উৎপাদন, ব্যবহার, বাজারজাতকরার কারণে মোট ৩২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৬৪টি মামলা দায়ের করে এবং ১ লক্ষ ৬৯ হাজার টাকা জরিমানা আদায়সহ ৬ হাজার ৬৬২ কেজি নিষিদ্ধ পলিথিন জব্দ করা হয়। শব্দ দূষণ এর উপর ১২১টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৪২৮টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ৪ লক্ষ উনিশ হাজার তিনশত টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়। বায়ু দূষণ এর উপর ২২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ৩৫টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ২ লক্ষ তিন হাজার টাকা জরিমানা ও আদায় করা হয় এবং চিকিৎসা বর্জ্য এর উপর ১৬টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ২৫টি মামলা দায়ের করা হয় এবং ৩ লক্ষ ৯৪ হাজার টাকা জরিমানাও আদায় করা হয়।শিল্প প্রতিষ্ঠান, প্রকল্প ও ব্যক্তি কর্তৃক নদী, বায়ু, শব্দ ও জলাধার ভরাটের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ ও ক্ষতির জন্য ৫৫টি শিল্প প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রম পরিচালনা করে ১ কোটি ৩৭ লক্ষ ৯৩ হাজার বায়ান্ন টাকা ক্ষতিপূরণ ধার্য্য করা হয়।পত্রপত্রিকায় উত্থাপিত অভিযোগ, মোৗখিক, লিখিত, ইমেইলে প্রাপ্ত অভিযোগ শুনানি ও পরিদর্শনের মাধ্যমে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পরিবেশ দূষণ সংক্রান্ত অভিযোগের তদন্ত নিষ্পত্তি করা হচ্ছে। ২০২৩ সালে মোট ৭৭টি অভিযোগ নিষ্পত্তি করা হয়েছে।পরিবেশ বিষয়ে গণসচেতনতা সৃষ্টির জন্য ময়মনসিংহ সিটিকর্পোরেশন, শিল্প প্রতিষ্ঠানের মালিক, ব্যবসায়ী, গণ্যমান্য ব্যক্তি ও স্কুল কলেজের সাথে ১৫৩টি মতবিনিময় সভা, সেমিনার, ওয়ার্কশপ ও র্যালির আয়োজন করা হয়। এছাড়া পলিথিন ও শব্দ দূষণ বিরোধী বিভিন্ন শ্লোগান ও লিফলেট জেলা কার্যালয়সমূহ বিভিন্ন বাজারে বিতরণের মাধ্যমে জনসচেতনতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টা অব্যাহত রয়ছে।ময়মনসিংহ বিভাগীয় পরিবেশ অধিদপ্তরের পরিচালক উপসচিব দিলরুবা আহমেদ বলেন, নীতিমালা অনুসরণ করে যারা ভাটা স্থাপন করেননি আমরা তাদের লাইসেন্স দেইনি। যেসব অবৈধ ইটভাটার বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বিশেষ করে বসতিপূর্ণ এলাকা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পাশে বা ফসলি জমিতে থাকা ভাটা আমরা ভেঙে দিচ্ছি। এই অভিযান চলমান থাকবে বলেও জানান তিনি।
০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৫:৫৯ এএম
সৈয়দপুর (নীলফামারী) প্রতিনিধি: নীলফামারীর সৈয়দপুরে অবৈধ ২টি ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করে ১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে।১৮ ডিসেম্বর সোমবার পরিবেশ অধিদফতর নীলফামারী জেলা কার্যালয় ও জেলা প্রশাসনের যৌথ উদ্যোগে এ অভিযান চালানো হয়।সৈয়দপুর উপজেলার কামারপুকুর আইসঢাল এলাকায় মো. লাবু সরকারের মালিকানাধীন মেসার্স এ বি ব্রিকস এবং কুজিপুকুরে মো. আব্দুল রাজ্জাক রাজুর মালিকানাধীন মেসার্স এম এইচ ই ব্রিকস নামক ইটভাটায় অভিযান পরিচালনা করা হয়।এ সময় ২ ইটভাটার মালিককে অনুমোদন বিহীন কৃষি জমি হতে মাটি সংগ্রহ করে ইটভাটা পরিচালনার দায়ে ইট প্রস্তুত ও ভাটা স্থাপন (নিয়ন্ত্রণ) আইনে ১ লক্ষ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। অনুমোদন ব্যতিত ইটভাটায় মাটি সংগ্রহপূর্বক ইটভাটা পরিচালনা না করার জন্য সতর্ক করা হয়।অভিযানে নেতৃত্ব দেন নীলফামারীর সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট সোহেলী নোশীন প্রত্যাশা।প্রসিকিউটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন জেলা পরিবেশ অধিদফতরের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন। অভিযানে সহযোগিতা করেন পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের একদল সদস্য।
১৯ ডিসেম্বর ২০২৩ ০৬:৫৬ এএম
নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে শব্দদূষণ বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে জব্দ করা হয় বেশ কিছু গাড়ির হাইড্রোলিক হর্ণ। ১১ অক্টোবর বুধবার এ অভিযান পরিচালনা করে নীলফামারী পরিবেশ অধিদপ্তর।নীলফামারী জেলা কার্যালয় কর্তৃক শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় জেলার কালিতলা নামক স্থানে চালানো হয় এ অভিযান।এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহারকারী যানবাহনের বিরুদ্ধে শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা অনুযায়ী ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা হয়।ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজোয়ান ইফতেকার। প্রসিকিউটর হিসেবে ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন।জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন বলেন, অভিযানে নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার করায় ১টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ১ হাজার টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করাসহ ২টি নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ জব্দ করে ধ্বংস করা হয়। এছাড়া নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার না করার জন্য বিভিন্ন যানবাহনের চালকগণকে সতর্ক করাসহ লিফলেট বিতরণ ও স্টিকার লাগানো হয়।পরিবেশ অধিদপ্তর, নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
১২ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:৪২ এএম
নীলফামারী প্রতিনিধি: নীলফামারীতে পরিবেশ অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে শব্দদূষণ বিরোধী অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। অভিযানে জব্দ করা হয় বেশ কিছু গাড়ির হাইড্রোলিক হর্ণ। ১১ অক্টোবর বুধবার এ অভিযান পরিচালনা করে নীলফামারী পরিবেশ অধিদপ্তর।নীলফামারী জেলা কার্যালয় কর্তৃক শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে সমন্বিত ও অংশীদারিত্বমূলক প্রকল্পের আওতায় জেলার কালিতলা নামক স্থানে চালানো হয় এ অভিযান।এ সময় নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহারকারী যানবাহনের বিরুদ্ধে শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) বিধিমালা অনুযায়ী ভ্রাম্যমাণ অভিযান পরিচালনা করা হয়।ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন নীলফামারী জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. রেজোয়ান ইফতেকার। প্রসিকিউটর হিসেবে ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন।জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক কমল কুমার বর্মন বলেন, অভিযানে নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার করায় ১টি যানবাহনের বিরুদ্ধে ১ হাজার টাকা জরিমানা ধার্যপূর্বক আদায় করাসহ ২টি নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ জব্দ করে ধ্বংস করা হয়। এছাড়া নিষিদ্ধ ঘোষিত হাইড্রোলিক হর্ণ ব্যবহার না করার জন্য বিভিন্ন যানবাহনের চালকগণকে সতর্ক করাসহ লিফলেট বিতরণ ও স্টিকার লাগানো হয়।পরিবেশ অধিদপ্তর, নীলফামারী জেলা কার্যালয়ের পক্ষ থেকে এ ধরনের অভিযান চলমান থাকবে বলে জানান তিনি।
১২ অক্টোবর ২০২৩ ০৯:৪২ এএম