রাজবাড়ী প্রতিনিধি: টানা কয়েকদিন ধরে তীব্র তাপদাহের প্রভাবে রাজবাড়ী দৌলতদিয়া ও মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ফেরীঘাটে যাত্রী ও যানবাহন পারাপার কমেছে কয়েকগুণ।যাত্রী ও চালকরা বলছেন, খুব বেশি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাহিরে বের হচ্ছে না তারা। ফলে প্রভাব পড়েছে ফেরীঘাটে। নেই আগের মত যাত্রী ও যানবাহন। এতে করে অনেকটা কমেছে সরকারি রাজস্ব আদায়।২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার সকালে দৌলতদিয়ার লঞ্চ ও প্রতিটি ফেরিঘাটে যাত্রী ও যানবাহন পারাপারের দেখা মিলেছে এমন চিত্র।এ বিষয়ে বিআইডব্লিউটিসি'র আরিচা জোনের ডিজিএম খালেদ নেওয়া জানান, ফেরীর ট্রাফিকে ছোট-বড় মিলিয়ে মোট ১৭টি ফেরী স্বচল থাকলেও,তীব্র তাপদাহের কারণে ফেরীঘাটে যাত্রী ও যানবাহন চলাচল নেই বলেই চলে।সেইসাথে প্রচন্ড গরমে ফেরীর ইঞ্জিনে আগুন লাগার সম্ভাবনা বেড়েছে বহুগুণ। তাই ফেরীগুলো খুবই সাবধানতা অবলম্বন করে ইঞ্জিন ঠান্ডা রেখে চলাচল করছে।তবে তাপদাহের পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলে আগের মতো যাত্রী ও যানবাহন বাড়বে বলেও জানান এই কর্মকর্তা।
২৫ এপ্রিল ২০২৪ ০৪:৪৫ এএম
মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: ঈদের বাকি আর মাত্র দুই দিন। ঈদ যাত্রা শুরু হলেও যাত্রী ও যানবাহনের চাপ নেই পাটুরিয়া দৌলতদিয়া নৌপথে। ঘাটে আসার পরপরই ভোগান্তি ছাড়াই যাত্রী ও যানবাহনগুলো ফেরিতে উঠে নদী পারাপার হচ্ছে।৮ এপ্রিল সোমবার সকাল থেকে এই ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কিছুটা বাড়লেও কোন ভোগান্তি নেই বলে জানিয়েছেন ঘাট সংশ্লিষ্টরা।বিআইডব্লিউটিসি ও প্রশাসন সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালে পদ্মা সেতু চালুর আগে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার মানুষের অন্যতম প্রবেশদ্বার ছিল দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ। লাখ লাখ মানুষের যাতায়াতের এই পথে ফেরি পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকে ভোগান্তির শিকার হতেন যাত্রীরা। ঈদের সময় সেই দুর্ভোগ বেড়ে যেতো কয়েকগুণ। পদ্মা সেতু চালুর পর কমেছে ভোগান্তি। স্বস্তি ফিরেছে ঘাট দিয়ে যাতায়াতকারীদের। এখন বেশিরভাগ যানবাহন পদ্মা সেতু ব্যবহার করলেও কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ফরিদপুর ও রাজবাড়ীর বেশ কিছু পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক এই নৌপথে চলাচল করছে। সাধারণ সময়ে দেড় থেকে দুই হাজার যানবাহন পারাপার হলেও ঈদ ঘিরে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এবার ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা।বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের ডিজিএম খালেদ নেওয়াজ জানান, ঈদে ঘরমুখো যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি ১৬টি ফেরি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে পারাপার হচ্ছেন। কোনও প্রকার ভোগান্তি হচ্ছে না বলেও জানান তিনি।
০৮ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:০৩ এএম
অভি হাসান দেওয়ান, মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: ঈদযাত্রা শুরু হলেও পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌপথে যাত্রী ও যানবাহনের তেমন চাপ নেই। লঞ্চঘাটেও ভিড় নেই যাত্রীদের। ঘাটে আসার পরপরই যাত্রী ও যানবাহনগুলো ফেরিতে উঠে নদী পারাপার হচ্ছে।গত কয়েকদিনে এ নৌপথে এ চিত্র দেখা গেছে। তবে আজ ৭ এপ্রিল রোববার বিকেল থেকে এই ঘাটে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, পদ্মা সেতু চালুর আগে দক্ষিণ ও পশ্চিমাঞ্চলের প্রবেশদ্বার ছিল দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথ। ২১ জেলার লাখ লাখ মানুষের যাতায়াতের এই পথে ফেরি পারাপারের জন্য ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষায় থেকে ভোগান্তির শিকার হতেন যাত্রীরা। ঈদের সময় সেই দুর্ভোগ বেড়ে যেতো কয়েকগুণ। পদ্মা সেতু চালুর পর কমেছে ভোগান্তি; স্বস্তি ফিরেছে ঘাট দিয়ে যাতায়াতকারীদের।এখন বেশিরভাগ যানবাহন পদ্মা সেতু ব্যবহার করলেও কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, যশোর, মাগুরা, ফরিদপুর ও রাজবাড়ীর বেশ কিছু পরিবহন ও পণ্যবাহী ট্রাক এই নৌপথে চলাচল করছে। সাধারণ সময়ে দেড় থেকে দুই হাজার যানবাহন পারাপার হলেও ঈদ ঘিরে দ্বিগুণ হয়েছে। তবে এবার ভোগান্তি ছাড়াই পারাপার হচ্ছেন যাত্রীরা।বিআইডব্লিউটিসি আরিচা কার্যালয়ের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার (ডিজিএম) খালেদ নেওয়াজ জানান, ঈদে যাত্রী ও যানবাহন নির্বিঘ্নে পারাপারের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। তিনটি ঘাট প্রস্তুত আছে। পাশাপাশি ১৫টি ফেরি প্রস্তুত রাখা হয়েছে। যানবাহনের বাড়তি চাপ কমাতে ঈদের তিন দিন আগে ও পরে বন্ধ থাকবে পণ্যবাহী ট্রাক পারাপার বন্ধ থাকবে। ফলে ঘরমুখো মানুষ স্বস্তিতে পারাপার হচ্ছেন। কারও কোনও ধরনের সমস্যা হচ্ছে না।
০৭ এপ্রিল ২০২৪ ০৯:০৫ এএম