পাবনা প্রতিনিধি: সদা হাস্যোজ্জ্বল শান্ত স্বভাবের মানুষ মাইক্রোবাস চালক জুয়েলের দু’টি কিডনিই অকেজো হয়ে গেছে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, অনন্ত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা গেলে বেঁচে যেতে পারে এই মানুষটি।এদিকে বাঁচতে চেয়ে সকলের প্রতি সহযোগিতা কামনা করেছেন জুয়েল।পাবনার চক ছাতিয়ানী গোরস্থান পাড়ার আব্দুল খালেকের ছেলে জুয়েল এখন বিশেষ চিকিৎসার মাধ্যমে বেঁচে আছে। রক্তের ডায়ালাইসিস করার মাধ্যমে জীবন ধারণ করতে হচ্ছে তার।পাবনা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়ালাইসিস সেন্টারের মেডিকেল অফিসার ডা মোঃ তৌহিদুল ইসলাম তুহিন জানিয়েছেন, ঢাকার জাতীয় কিডনি হাসপাতালে পরীক্ষার মাধ্যমে ও পরবর্তিতে আরও পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায়, তার দুটি কিডনি অকেজো হয়ে গেছে। মানে কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে। এখন নিয়মিত ডায়ালাইসিস করে বেঁচে থাকতে হবে অথবা কারও একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে তার। বেঁচে থাকার সাধ থাকলেও দরিদ্র পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম দুই সন্তানের পিতা, বৃদ্ধ বাবা-মাসহ জীবন যাপনে এই চিকিৎসার খরচ চালানো অসম্ভব হয়ে পরেছে তার জন্য।এ বিষয়ে জানতে চাইলে জুয়েল বলেন, একজন কিডনি দিতে চাইছেন। কিন্তু এতেও ৮ লাখ টাকা ডাক্তার খরচসহ প্রায় ১২ লাখ টাকা লাগবে। এই বিশাল খরচ একজনের জন্য অসম্ভব হলেও এই সমাজের বিত্তবানদের কাছে অতি নগন্য।পাবনাসহ দেশের দানশীল শিল্পপতি ব্যক্তিবর্গ এগিয়ে আসলেই বেঁচে যেতে পারে তরতাজা এক যুবক সাথে তার উপার্জনে চলা মানুষগুলো।
০৬ মার্চ ২০২৪ ১২:৪৪ পিএম
পাবনা প্রতিনিধি: সদা হাস্যোজ্জ্বল শান্ত স্বভাবের মানুষ মাইক্রোবাস চালক জুয়েলের দু’টি কিডনিই অকেজো হয়ে গেছে। ডাক্তাররা জানিয়েছেন, অনন্ত একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করা গেলে বেঁচে যেতে পারে এই মানুষটি।এদিকে বাঁচতে চেয়ে সকলের প্রতি সহযোগিতা কামনা করেছেন জুয়েল।পাবনার চক ছাতিয়ানী গোরস্থান পাড়ার আব্দুল খালেকের ছেলে জুয়েল এখন বিশেষ চিকিৎসার মাধ্যমে বেঁচে আছে। রক্তের ডায়ালাইসিস করার মাধ্যমে জীবন ধারণ করতে হচ্ছে তার।পাবনা হাসপাতাল অ্যান্ড ডায়ালাইসিস সেন্টারের মেডিকেল অফিসার ডা মোঃ তৌহিদুল ইসলাম তুহিন জানিয়েছেন, ঢাকার জাতীয় কিডনি হাসপাতালে পরীক্ষার মাধ্যমে ও পরবর্তিতে আরও পরীক্ষার মাধ্যমে বোঝা যায়, তার দুটি কিডনি অকেজো হয়ে গেছে। মানে কার্যক্ষমতা নষ্ট হয়ে গেছে। এখন নিয়মিত ডায়ালাইসিস করে বেঁচে থাকতে হবে অথবা কারও একটি কিডনি প্রতিস্থাপন করতে হবে তার। বেঁচে থাকার সাধ থাকলেও দরিদ্র পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম দুই সন্তানের পিতা, বৃদ্ধ বাবা-মাসহ জীবন যাপনে এই চিকিৎসার খরচ চালানো অসম্ভব হয়ে পরেছে তার জন্য।এ বিষয়ে জানতে চাইলে জুয়েল বলেন, একজন কিডনি দিতে চাইছেন। কিন্তু এতেও ৮ লাখ টাকা ডাক্তার খরচসহ প্রায় ১২ লাখ টাকা লাগবে। এই বিশাল খরচ একজনের জন্য অসম্ভব হলেও এই সমাজের বিত্তবানদের কাছে অতি নগন্য।পাবনাসহ দেশের দানশীল শিল্পপতি ব্যক্তিবর্গ এগিয়ে আসলেই বেঁচে যেতে পারে তরতাজা এক যুবক সাথে তার উপার্জনে চলা মানুষগুলো।
০৬ মার্চ ২০২৪ ১২:৪৪ পিএম