ক্রীড়া প্রতিবেদক: জাতীয় দলের জন্য ব্যাটিং কোচ, পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট এবং স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ চেয়ে মঙ্গলবার বিজ্ঞাপন দিয়েছে বিসিবি। তবে স্পিন কোচের জন্য কোনো বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়নি। অথচ জাতীয় দলের কোচিং স্টাফে এই পদটা এখন খালি!সাবেক স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথের ২০২১ সালের নভেম্বরে দায়িত্ব নেওয়া দুই বছরের চুক্তি শেষ হয়ে গেছে গত বছরের নভেম্বরে। সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজের প্রথম টেস্টের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেন হেরাথ। তবে শ্রীলঙ্কার সাবেক বাঁহাতি স্পিনার তখনই জানিয়েছিলেন বাংলাদেশে আবারও আসার সম্ভাবনার কথা। পরে একই কথা বলেছেন এক সাক্ষাৎকারেও।বিদেশ সফরে স্পিন কোচের প্রয়োজন হয় না বলেই নতুন স্পিন কোচকে শুধু জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে চায় না বিসিবি। জাতীয় দল বিদেশ সফরে গেলে স্পিন কোচ দেশেই কাজ করবেন অন্যান্য দলের স্পিনারদের সঙ্গে।বিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, স্পিন কোচ হিসেবে রঙ্গনা হেরাথকেই নতুন করে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে প্রস্তাবের শর্তে পরিবর্তন আছে। নতুন করে বাংলাদেশে এলেও এবার তাঁর পরিচয় জাতীয় দলের স্পিন কোচ হবে না। বিসিবির স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করতে হবে জাতীয় দলের বাইরেও। এ ছাড়া চুক্তির মেয়াদ বছরব্যাপী না হয়ে হবে দিনভিত্তিক। বিসিবির নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, বিভিন্ন দলের সঙ্গে বছরে ২০০ দিন কাজ করতে হবে স্পিন কোচকে।প্রথম পছন্দ বলেই স্পিন কোচ হিসেবে হেরাথকে আগে প্রস্তাব দিয়েছে বিসিবি। তিনি তাতে রাজি হলে ভালো, না হলে স্পিন কোচ খোঁজা হবে নতুন করে। তবে যিনিই স্পিন কোচ হোন না কেন, শর্ত একই থাকবে, চুক্তি হবে বছরে ২০০ দিনের জন্য এবং কাজ করতে হবে সব দলের স্পিনারদের সঙ্গে।দিন ভিত্তিতে স্পিন কোচ নেওয়ার সিদ্ধান্তের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিসিবির এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘অনেক সময় দেখা যায়, বিদেশ সফরে আমাদের দলে একজনমাত্র স্পিনার থাকে। এখন একজন স্পিনারের জন্য দলের সঙ্গে একজন স্পিন কোচ রাখাটা যৌক্তিক নয়। সাকিবের মতো স্পিনার হলে তো কোচই লাগে না।’জাতীয় দল বিদেশ সফরে গেলে স্পিন কোচ দেশেই কাজ করবেন অন্যান্য দলের স্পিনারদের সঙ্গে। ‘জাতীয় দলের জন্য আলাদা স্পিন কোচ না নিয়ে আমরা এমনভাবে কাউকে নিতে চাই যেন তাঁর সার্ভিস অন্যান্য দলের স্পিনাররাও পায়। হতে পারে সেটা হাই পারফরম্যান্স বিভাগ, বয়সভিত্তিক দল কিংবা মেয়েদের দলের স্পিনাররাও। আবার যখন প্রয়োজন হবে, জাতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করবেন তিনি’—বলেছেন বিসিবির ওই কর্মকর্তা।
০৫ জানুয়ারী ২০২৪ ০৬:০১ এএম
ক্রীড়া প্রতিবেদক: জাতীয় দলের জন্য ব্যাটিং কোচ, পারফরম্যান্স অ্যানালিস্ট এবং স্ট্রেংথ অ্যান্ড কন্ডিশনিং কোচ চেয়ে মঙ্গলবার বিজ্ঞাপন দিয়েছে বিসিবি। তবে স্পিন কোচের জন্য কোনো বিজ্ঞাপন দেওয়া হয়নি। অথচ জাতীয় দলের কোচিং স্টাফে এই পদটা এখন খালি!সাবেক স্পিন কোচ রঙ্গনা হেরাথের ২০২১ সালের নভেম্বরে দায়িত্ব নেওয়া দুই বছরের চুক্তি শেষ হয়ে গেছে গত বছরের নভেম্বরে। সিলেটে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সর্বশেষ সিরিজের প্রথম টেস্টের মধ্যেই আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেন হেরাথ। তবে শ্রীলঙ্কার সাবেক বাঁহাতি স্পিনার তখনই জানিয়েছিলেন বাংলাদেশে আবারও আসার সম্ভাবনার কথা। পরে একই কথা বলেছেন এক সাক্ষাৎকারেও।বিদেশ সফরে স্পিন কোচের প্রয়োজন হয় না বলেই নতুন স্পিন কোচকে শুধু জাতীয় দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত রাখতে চায় না বিসিবি। জাতীয় দল বিদেশ সফরে গেলে স্পিন কোচ দেশেই কাজ করবেন অন্যান্য দলের স্পিনারদের সঙ্গে।বিসিবির একটি সূত্র জানিয়েছে, স্পিন কোচ হিসেবে রঙ্গনা হেরাথকেই নতুন করে প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। তবে প্রস্তাবের শর্তে পরিবর্তন আছে। নতুন করে বাংলাদেশে এলেও এবার তাঁর পরিচয় জাতীয় দলের স্পিন কোচ হবে না। বিসিবির স্পিন কোচ হিসেবে কাজ করতে হবে জাতীয় দলের বাইরেও। এ ছাড়া চুক্তির মেয়াদ বছরব্যাপী না হয়ে হবে দিনভিত্তিক। বিসিবির নতুন প্রস্তাব অনুযায়ী, বিভিন্ন দলের সঙ্গে বছরে ২০০ দিন কাজ করতে হবে স্পিন কোচকে।প্রথম পছন্দ বলেই স্পিন কোচ হিসেবে হেরাথকে আগে প্রস্তাব দিয়েছে বিসিবি। তিনি তাতে রাজি হলে ভালো, না হলে স্পিন কোচ খোঁজা হবে নতুন করে। তবে যিনিই স্পিন কোচ হোন না কেন, শর্ত একই থাকবে, চুক্তি হবে বছরে ২০০ দিনের জন্য এবং কাজ করতে হবে সব দলের স্পিনারদের সঙ্গে।দিন ভিত্তিতে স্পিন কোচ নেওয়ার সিদ্ধান্তের কারণ ব্যাখ্যা করতে গিয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বিসিবির এক কর্মকর্তা বলেছেন, ‘অনেক সময় দেখা যায়, বিদেশ সফরে আমাদের দলে একজনমাত্র স্পিনার থাকে। এখন একজন স্পিনারের জন্য দলের সঙ্গে একজন স্পিন কোচ রাখাটা যৌক্তিক নয়। সাকিবের মতো স্পিনার হলে তো কোচই লাগে না।’জাতীয় দল বিদেশ সফরে গেলে স্পিন কোচ দেশেই কাজ করবেন অন্যান্য দলের স্পিনারদের সঙ্গে। ‘জাতীয় দলের জন্য আলাদা স্পিন কোচ না নিয়ে আমরা এমনভাবে কাউকে নিতে চাই যেন তাঁর সার্ভিস অন্যান্য দলের স্পিনাররাও পায়। হতে পারে সেটা হাই পারফরম্যান্স বিভাগ, বয়সভিত্তিক দল কিংবা মেয়েদের দলের স্পিনাররাও। আবার যখন প্রয়োজন হবে, জাতীয় দলের সঙ্গেও কাজ করবেন তিনি’—বলেছেন বিসিবির ওই কর্মকর্তা।
০৫ জানুয়ারী ২০২৪ ০৬:০১ এএম
স্পোর্টস ডেস্ক: ভারতের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তাদের পার্ফমেন্সে খুশি হয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। তিনি নারী ক্রিকেটারদের জন্য ঘোষনা করেছেন ৩৫ লাখ টাকা অর্থমূল্যের পুরস্কার।২৩ জুলাই রোববার টিম হোটেলে নারী দলের সঙ্গে দেখা করে তিনি এ বোনাস ঘোষণা করেন। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের জন্য ২৫ লাখ টাকা বোনাস ঘোষনা করা হয়েছে বিসিবির পক্ষ থেকে। এছাড়া ভারত সিরিজের ভালো পারফর্মারদের আলাদা করে দিয়া হয়েছে ১০ লাখ টাকা বোনাস।তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের পক্ষে প্রথমবারের মতো আর্ন্তজাতিক সেঞ্চুটি করেন ফারজানা হক পিংকি। তাকে দেয়া হয়েছে ২ লাখ টাকা বোনাস।সাধারণত বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বড় কোন বিজয়ে বোনাস বা পুরস্কার দেয়া হয়। বিসিবি সবসময় ক্রিকেটারদের মাঠের অবদানকে বড় করে দেখে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার পুরস্কৃত করা হলো বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে।ভারতের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশের মেয়েরা। এটি ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে জয়। তবে পরের ম্যাচে জয় নিয়ে সমতায় ফেরে ভারত। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি টাই হওয়ায় ভাগাভাগি হয় ট্রফি।
২৩ জুলাই ২০২৩ ১১:৩০ এএম
স্পোর্টস ডেস্ক: ভারতের বিপক্ষে সিরিজ ড্র করেছে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দল। তাদের পার্ফমেন্সে খুশি হয়েছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের প্রধান নাজমুল হাসান পাপন। তিনি নারী ক্রিকেটারদের জন্য ঘোষনা করেছেন ৩৫ লাখ টাকা অর্থমূল্যের পুরস্কার।২৩ জুলাই রোববার টিম হোটেলে নারী দলের সঙ্গে দেখা করে তিনি এ বোনাস ঘোষণা করেন। জাতীয় দলের ক্রিকেটারদের জন্য ২৫ লাখ টাকা বোনাস ঘোষনা করা হয়েছে বিসিবির পক্ষ থেকে। এছাড়া ভারত সিরিজের ভালো পারফর্মারদের আলাদা করে দিয়া হয়েছে ১০ লাখ টাকা বোনাস।তৃতীয় ওয়ানডেতে বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলের পক্ষে প্রথমবারের মতো আর্ন্তজাতিক সেঞ্চুটি করেন ফারজানা হক পিংকি। তাকে দেয়া হয়েছে ২ লাখ টাকা বোনাস।সাধারণত বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের বড় কোন বিজয়ে বোনাস বা পুরস্কার দেয়া হয়। বিসিবি সবসময় ক্রিকেটারদের মাঠের অবদানকে বড় করে দেখে। এরই ধারাবাহিকতায় এবার পুরস্কৃত করা হলো বাংলাদেশ নারী ক্রিকেট দলকে।ভারতের বিপক্ষে ৩ ম্যাচ সিরিজের প্রথম ম্যাচে জয় পায় বাংলাদেশের মেয়েরা। এটি ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের প্রথম ওয়ানডে জয়। তবে পরের ম্যাচে জয় নিয়ে সমতায় ফেরে ভারত। সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচটি টাই হওয়ায় ভাগাভাগি হয় ট্রফি।
২৩ জুলাই ২০২৩ ১১:৩০ এএম