পাটগ্রাম (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি: বুড়িমারী স্থলবন্দরের শ্রমিক নেতা সাজ্জাদ হোসেন, আবু হানিফ ও আরিফুল হাসানকে গ্রেফতার করেন পাটগ্রাম থানা পুলিশ।৬ মার্চ বুধবার দুপুরে বুড়িমারী স্থলবন্দরের শ্রমিকদের কাজের তালিকা (সিরিয়াল) দেওয়ার কার্যালয় থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতার সাজ্জাদ হোসেন হলেন পাটগ্রাম উপজেলার বুড়িমারী ইউনিয়নের খিরা আজ্জাটারী গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একই গ্রামের দুলাল হোসেনের ছেলে। সাজ্জাদ হোসেন দীর্ঘদিন ধরে বুড়িমারী স্থলবন্দরে শ্রমিকের একটি অংশের নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন।জানা গেছে, নেতৃত্বের প্রশ্নে দীর্ঘদিন ধরে সরদার গ্রুপের সঙ্গে সাজ্জাদ গ্রুপের দ্বন্দ্ব চলে আসছিল। সরদার গ্রুপের দখলে থাকা বুড়িমারী স্থলবন্দরে শ্রমিক ইউনিয়নের সিরিয়াল ঘরের সামনে সাজ্জাদ হোসেন গ্রুপ হাতে চাইনিজ কুড়াল, রাম দা, লোহার রডসহ বিভিন্ন ধরণের লাঠি, ধারালো ছোরাসহ অস্ত্র সস্ত্রে সজ্জিত হয়ে মহড়া দেয়। এ সময় একাধিক ককটেলের বিস্ফোরণ ঘটানো হয় এবং সংঘর্ষের ঘটনাও ঘটে। এতে বুড়িমারী স্থলবন্দরে ভারত হতে বাংলাদেশে আসা বিভিন্ন পণ্যবাহী ট্রাক রাস্তায় চলাচল বন্ধ করে দেয় তারা। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে জনমনে আতঙ্কের সৃষ্টি হয়। ইতোপূর্বে সেখানে একই ধরনের ঘটনা ঘটেছিলো। এ ঘটনায় সাংবাদিকসহ বেশ কয়েকজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছিলো। সেই ঘটনায় বুড়িমারী স্থলবন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বাদী হয়ে লালমনিরহাট আদালতে দ্রুত বিচার আইনে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলায় ১১ জনকে আসামী করা হয়। আদালত মামলা দায়ের করতে পাটগ্রাম থানার ওসিকে নির্দেশ দেয়। গত ৪ মার্চ পাটগ্রাম থানায় এ মামলা দায়ের করা হয়।বুড়িমারী স্থলবন্দর শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমি বাদী হয়ে গত ২৪ ফেব্রুয়ারি আদালতে মামলা দিয়েছি। বুধবার দুপুরে সাধারণ শ্রমিকেরা স্থলবন্দরে পণ্য বোঝাই ও খালাসের কাজে ব্যস্ত ছিল। এ সুযোগে সাজ্জাদ তার লোকজন ও অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শ্রমিকদের কাজ বণ্টনের কার্যালয় দখল করে। পুলিশ এসে তাকেসহ তিনজনকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেছে।’এ ব্যাপারে পাটগ্রাম থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফেরদৌস ওয়াহিদ বলেন, গ্রেফতার আসামী সাজ্জাদ হোসেনকে পূর্বের দায়ের করা দ্রুত বিচার আইনের মামলায় প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে আদালতে প্রেরণ করা হয়।আসামী সাজ্জাদ হোসেনের বিরুদ্ধে পাটগ্রাম থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটানোর কারণে সাজ্জাদ হোসেন এবং অপর দুইজনসহ ঘটনার সাথে জড়িত অন্যান্য আসামীদের বিরুদ্ধে পাটগ্রাম থানায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানান তিনি।
০৭ মার্চ ২০২৪ ০৯:৪২ এএম
হিলি (দিনাজপুর) প্রতিনিধি: আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে।২১ ফেব্রুয়ারি বুধবার সকাল থেকে হিলি বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি বন্ধ রয়েছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হিলি সিআন্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন সাধারণ সম্পাদক ও মেয়র জামিল হোসেন চলন্ত।তিনি জানান, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে বুধবার সরকারি ছুটি থাকায় বন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। তবে আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে যথারীতি নিয়মে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম চালু হবে।এদিকে হিলি ইমিগ্রশন ওসি শেখ আশরাফুল জানান, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস ও শহীদ দিবস উপলক্ষে বন্দর দিয়ে আমদানি রপ্তানি বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন দিয়ে দুই দেশের মাঝে পাসপোর্ট যাত্রী পারাপার স্বাভাবিক রয়েছে।
২১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০২:৫৪ পিএম
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন হবে আগামী ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি মাধ্যমে খাগড়াছড়ি রামগড় ইমিগ্রেশন উদ্বোধন করবেন।৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রামগড় স্থলবন্দরের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. সারওয়ার আলম জানান, প্রধানমন্ত্রী ১৪ নভেম্বর ভার্চুয়ালি রামগড় ইমিগ্রেশনটি উদ্বোধন করবেন। এ লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কাস্টমস থেকে যাবতীয় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এছাড়াও সীমান্ত জটিলতার যে সমস্যা ছিল, ইতোমধ্যে সেটি সমাধান হয়ে গেছে। স্থলবন্দরের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজের জন্য প্রায় ২শ’ কোটি টাকার টেন্ডার হয়েছে। ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হতে পারে।রামগড় ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ আবতাব উদ্দিন বলেন, ১৪ নভেম্বর ইমিগ্রেশন উদ্বোধনের ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে যাবতীয় প্রস্ততি নিতে বলা হয়েছে। আমাদের দিক থেকে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে, এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষা।স্থলবন্দরের স্থায়ী কাঠামো তৈরি নিয়ে জটিলতার কারণে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় অস্থায়ী অবকাঠামোয় ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। জটিলতা নিরসন হলে বন্দর দিয়ে পণ্যবাহী গাড়িসহ আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হবে। মূলত ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রমের আগে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু করার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করায় প্রথমে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করছে বাংলাদেশ বন্দর কর্তৃপক্ষ।বন্দরের চার তলা প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, পোর্ট ভবন, চার তলার ডরমেটরি ভবন, এক্সেল কন্ট্রোল কক্ষ, বাংলাদেশ-ভারত ট্রাক টার্মিনালসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ হওয়ার আগে এই বন্দরে পণ্যবাহী পরিবহন যাতায়াতের সুযোগ তৈরি হতে আরও সময় লাগবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।রামগড় স্থলবন্দরটি পুরোপুরি চালু হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে প্রায় ১১২ কিলোমিটার দূরত্বের এই স্থলবন্দর ব্যবহার করে মাত্র তিন ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ট্রান্সশিপমেন্টের পণ্য যেতে পারবে ভারতে। দেশটির সেভেন সিস্টার্স খ্যাত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ত্রিপুরা রাজ্যসহ মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচলের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন হবে এই বন্দর দিয়েই। একইসঙ্গে রামগড় স্থলবন্দর ব্যবহার করে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে পণ্য পরিবহন করতে পারবেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। এতে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ পর্যটনে ব্যাপক পরিবর্তন ও উন্নতি হবে।স্থলবন্দর চালুর লক্ষ্যে রামগড়ে মহামুনি এলাকায় ৪১২ মিটার দীর্ঘ এবং ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের সেতু নিমার্ণ করা হয়েছে। ১৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নিমির্ত এ সেতুটি ২০২১ সালের ৯ মার্চ দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন এবং ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রামগড় ইমিগ্রেশন ভবন ও চেক স্টেশনের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর কিছু লোকবলও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্য মতে, বন্দরটি চালু হলে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে মাছের পোনা, তাজা ফলমূল, গাছ-গাছড়া, বীজ, গম, পাথর (স্টোনস এন্ড বোল্ডারস), কয়লা, রাসায়নিক সার, চায়না ক্লে, কাঠ, টিম্বার, চুনাপাথর, পেঁয়াজ, মরিচ, রসুন, আদা, বলক্লে, কোয়ার্টজ, চাল, ভূষি, ভুট্টা, বিভিন্ন প্রকার খৈল, পোল্ট্রি ফিড, ফ্লাই অ্যাশ, রেলওয়ের স্লিপার, বিল্ডিং স্টোন, রোড স্টোন, স্যান্ড স্টোন, বিভিন্ন প্রকার ক্লে, গ্রানুলেটেড স্লাগ ও জিপসামসহ ইত্যাদি আমদানি করতে পারবে এবং রফতানি করতে পারবেন সকল পণ্য।
১০ নভেম্বর ২০২৩ ০৫:২৮ এএম
খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়ির রামগড় স্থলবন্দরের ইমিগ্রেশন কার্যক্রমের উদ্বোধন হবে আগামী ১৪ নভেম্বর মঙ্গলবার। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভার্চুয়ালি মাধ্যমে খাগড়াছড়ি রামগড় ইমিগ্রেশন উদ্বোধন করবেন।৯ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রামগড় স্থলবন্দরের প্রকল্প পরিচালক (যুগ্মসচিব) মো. সারওয়ার আলম জানান, প্রধানমন্ত্রী ১৪ নভেম্বর ভার্চুয়ালি রামগড় ইমিগ্রেশনটি উদ্বোধন করবেন। এ লক্ষ্যে বন্দর কর্তৃপক্ষ ও কাস্টমস থেকে যাবতীয় প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এছাড়াও সীমান্ত জটিলতার যে সমস্যা ছিল, ইতোমধ্যে সেটি সমাধান হয়ে গেছে। স্থলবন্দরের প্রয়োজনীয় অবকাঠামো নির্মাণসহ অন্যান্য উন্নয়ন কাজের জন্য প্রায় ২শ’ কোটি টাকার টেন্ডার হয়েছে। ডিসেম্বরে এ প্রকল্পের কাজ শুরু হতে পারে।রামগড় ইমিগ্রেশনের ইনচার্জ আবতাব উদ্দিন বলেন, ১৪ নভেম্বর ইমিগ্রেশন উদ্বোধনের ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ থেকে যাবতীয় প্রস্ততি নিতে বলা হয়েছে। আমাদের দিক থেকে সকল প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে, এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষা।স্থলবন্দরের স্থায়ী কাঠামো তৈরি নিয়ে জটিলতার কারণে নির্দিষ্ট সময়ে কাজ শেষ না হওয়ায় অস্থায়ী অবকাঠামোয় ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করছে বন্দর কর্তৃপক্ষ। জটিলতা নিরসন হলে বন্দর দিয়ে পণ্যবাহী গাড়িসহ আমদানি-রফতানি কার্যক্রম শুরু হবে। মূলত ভারতীয় কর্তৃপক্ষ এ স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রফতানি কার্যক্রমের আগে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম শুরু করার জন্য বাংলাদেশ সরকারকে অনুরোধ করায় প্রথমে ইমিগ্রেশন কার্যক্রম চালু করছে বাংলাদেশ বন্দর কর্তৃপক্ষ।বন্দরের চার তলা প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল, পোর্ট ভবন, চার তলার ডরমেটরি ভবন, এক্সেল কন্ট্রোল কক্ষ, বাংলাদেশ-ভারত ট্রাক টার্মিনালসহ অন্যান্য অবকাঠামো নির্মাণ হওয়ার আগে এই বন্দরে পণ্যবাহী পরিবহন যাতায়াতের সুযোগ তৈরি হতে আরও সময় লাগবে বলে জানিয়েছে বন্দর কর্তৃপক্ষ।রামগড় স্থলবন্দরটি পুরোপুরি চালু হলে চট্টগ্রাম বন্দর থেকে প্রায় ১১২ কিলোমিটার দূরত্বের এই স্থলবন্দর ব্যবহার করে মাত্র তিন ঘণ্টায় চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ট্রান্সশিপমেন্টের পণ্য যেতে পারবে ভারতে। দেশটির সেভেন সিস্টার্স খ্যাত উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় ত্রিপুরা রাজ্যসহ মেঘালয়, আসাম, মণিপুর, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড ও অরুণাচলের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপন হবে এই বন্দর দিয়েই। একইসঙ্গে রামগড় স্থলবন্দর ব্যবহার করে চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে পণ্য পরিবহন করতে পারবেন ভারতীয় ব্যবসায়ীরা। এতে চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রামে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিক্ষা, চিকিৎসাসহ পর্যটনে ব্যাপক পরিবর্তন ও উন্নতি হবে।স্থলবন্দর চালুর লক্ষ্যে রামগড়ে মহামুনি এলাকায় ৪১২ মিটার দীর্ঘ এবং ১৪.৮০ মিটার প্রস্থের বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সেতু-১ নামে একটি আন্তর্জাতিক মানের সেতু নিমার্ণ করা হয়েছে। ১৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নিমির্ত এ সেতুটি ২০২১ সালের ৯ মার্চ দু’দেশের প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি উদ্বোধন করেন এবং ১৫ কোটি টাকা ব্যয়ে রামগড় ইমিগ্রেশন ভবন ও চেক স্টেশনের কাজ সম্পন্ন হওয়ার পর কিছু লোকবলও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।বন্দর কর্তৃপক্ষের তথ্য মতে, বন্দরটি চালু হলে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা ভারত থেকে মাছের পোনা, তাজা ফলমূল, গাছ-গাছড়া, বীজ, গম, পাথর (স্টোনস এন্ড বোল্ডারস), কয়লা, রাসায়নিক সার, চায়না ক্লে, কাঠ, টিম্বার, চুনাপাথর, পেঁয়াজ, মরিচ, রসুন, আদা, বলক্লে, কোয়ার্টজ, চাল, ভূষি, ভুট্টা, বিভিন্ন প্রকার খৈল, পোল্ট্রি ফিড, ফ্লাই অ্যাশ, রেলওয়ের স্লিপার, বিল্ডিং স্টোন, রোড স্টোন, স্যান্ড স্টোন, বিভিন্ন প্রকার ক্লে, গ্রানুলেটেড স্লাগ ও জিপসামসহ ইত্যাদি আমদানি করতে পারবে এবং রফতানি করতে পারবেন সকল পণ্য।
১০ নভেম্বর ২০২৩ ০৫:২৮ এএম