নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) প্রতিনিধি: কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক পরিবারের সবাইকে খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে ২ লাখ টাকা ও ৭ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার রাতে উপজেলার জোড্ডা পূর্ব ইউপির দক্ষিণ শ্রীহাস্য এলাকার হাজি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ৪ দিন পরও ঘটনার কোনো সুরাহা করতে পারেনি পুলিশ।জানা যায়, দক্ষিণ শ্রীহাস্য (খিল পাড়া) এলাকার হাজি বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মো. হানিফ মিয়ার রান্না ঘরে পরিবারের অজান্তে চেতনানাশক ঔষধ মিশিয়ে চলে যায় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। রাতে তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৩০), মা মমেনা বেগম (৮৫), ছেলে শিফায়েত হোসেন (৮), সৈরব রামিম (৬), মেয়ে রামিজা সুলতানা আক্তার (৩) রাতের খাবার খেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে।১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে হানিফের মিয়ার চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী সুরমা বেগম (৩০) তাদের ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান। পরিবারের কাউকে না দেখায় ঘরে প্রবেশ করে সবাইকে অচেতন হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাদের উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করান।বিষয়টি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানালে পুলিশের উপ-পরির্দশক মো. আবু বক্কর সিদ্দিক হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ সবাইকে দেখেন এবং ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেন।এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্থ সেলিনা বেগম বলেন, সোমবার রাতে খাবার খেয়ে পরিবারের সাবাই গুমিয়ে পড়েন। এরপর থেকে সবাই অচেতন হয়ে পড়ে। একদিন চিকিৎসা করার পর বাড়িতে এসে দেখেন, ঘরে রাখা ২ লাখ টাকা ও ৭ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। সব হারিয়ে নিঃস্ব পড়েছেন তারা। তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।এ বিষয় জানতে চাইলে নাঙ্গলকোট থানা অফিসার ইনচার্জ দেবাশীষ চৌধুরী মুঠোফোনে জানান, তিনি দুইদিন থানায় ছিলেন না। তবে কল পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৫:১০ এএম
নাঙ্গলকোট (কুমিল্লা) প্রতিনিধি: কুমিল্লার নাঙ্গলকোটে এক পরিবারের সবাইকে খাবারের সঙ্গে চেতনানাশক খাইয়ে ২ লাখ টাকা ও ৭ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। ১২ ফেব্রুয়ারি সোমবার রাতে উপজেলার জোড্ডা পূর্ব ইউপির দক্ষিণ শ্রীহাস্য এলাকার হাজি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। ৪ দিন পরও ঘটনার কোনো সুরাহা করতে পারেনি পুলিশ।জানা যায়, দক্ষিণ শ্রীহাস্য (খিল পাড়া) এলাকার হাজি বাড়ির মৃত আব্দুল খালেকের ছেলে মো. হানিফ মিয়ার রান্না ঘরে পরিবারের অজান্তে চেতনানাশক ঔষধ মিশিয়ে চলে যায় অজ্ঞাত দুর্বৃত্তরা। রাতে তার স্ত্রী সেলিনা বেগম (৩০), মা মমেনা বেগম (৮৫), ছেলে শিফায়েত হোসেন (৮), সৈরব রামিম (৬), মেয়ে রামিজা সুলতানা আক্তার (৩) রাতের খাবার খেয়ে অচেতন হয়ে পড়ে।১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সকালে হানিফের মিয়ার চাচাতো ভাইয়ের স্ত্রী সুরমা বেগম (৩০) তাদের ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান। পরিবারের কাউকে না দেখায় ঘরে প্রবেশ করে সবাইকে অচেতন হয়ে পড়ে থাকতে দেখেন। পরে তাদের উদ্ধার করে নাঙ্গলকোট উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে ভর্তি করান।বিষয়টি জাতীয় জরুরি সেবা ৯৯৯ নম্বরে ফোন করে জানালে পুলিশের উপ-পরির্দশক মো. আবু বক্কর সিদ্দিক হাসপাতালে গিয়ে অসুস্থ সবাইকে দেখেন এবং ঘটনার বিস্তারিত তথ্য সংগ্রহ করেন।এ ব্যাপারে ক্ষতিগ্রস্থ সেলিনা বেগম বলেন, সোমবার রাতে খাবার খেয়ে পরিবারের সাবাই গুমিয়ে পড়েন। এরপর থেকে সবাই অচেতন হয়ে পড়ে। একদিন চিকিৎসা করার পর বাড়িতে এসে দেখেন, ঘরে রাখা ২ লাখ টাকা ও ৭ ভরি স্বর্ণালংকার লুট করে নিয়ে গেছে দুর্বৃত্তরা। সব হারিয়ে নিঃস্ব পড়েছেন তারা। তিনি প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেন।এ বিষয় জানতে চাইলে নাঙ্গলকোট থানা অফিসার ইনচার্জ দেবাশীষ চৌধুরী মুঠোফোনে জানান, তিনি দুইদিন থানায় ছিলেন না। তবে কল পেয়ে তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে পুলিশ। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্তা গ্রহণ করা হবে বলেও জানান তিনি।
১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৫:১০ এএম
কেরানীগঞ্জ (ঢাকা) প্রতিনিধি: ঢাকার কেরানীগঞ্জে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয়ে স্বর্ণ ব্যবসায়ীর কাছ থেকে স্বর্ণালংকার লুটের ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ২৯ ভরি স্বর্ণালঙ্কার, ৩০ ভরি রূপার অলংকার ও নগদ ৮০ হাজার টাকা লুট করা হয়।৪ সেপ্টেম্বর সোমবার দিবাগত রাত ৯টার দিকে উপজেলার কলাতিয়া ইউনিয়নের জৈনপুর এলাকায় পায়েল জুয়েলার্সের সামনে এ ঘটনা ঘটে।ঘটনার বিবরণে জানা যায়, পায়েল জুয়েলার্সের মালিক সুনিল মন্ডল তার দোকান ও বাড়ী পাশাপাশি হওয়ায় প্রতিদিন দোকান বন্ধ করে স্বর্ণালংকার একটি ব্যাগে করে বাড়িতে নিয়ে যায়। গতকাল রাতেও দোকান বন্ধ করে স্বর্ণালংকার ভর্তি ব্যাগ নিয়ে বাড়ির গেটের কাছে পৌঁছালে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পরিচয় দিয়ে একটি প্রাইভেটকারে করে জোরপূর্বক তাকে গাড়িতে তুলে নিতে চায়। এ সময় তিনি চিৎকার করলে অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে স্বর্ণালংকার ভর্তি ব্যাগ নিয়ে পালিয়ে যায় তারা।এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার শাহাবুদ্দিন কবির বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে। আশা করি, খুব দ্রুতই আসামিদের গ্রেফতার করতে সক্ষম হবো। এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ ০৫:৫৭ এএম