এনআরবি ইসলামিক লাইফের ভারপ্রাপ্ত সিইও হলেন মিজানুর রহমান
নিজস্ব প্রতিবেদক: এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর ভারপ্রাপ্ত সিইও হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন কোম্পানির কনসালটেন্ট মো. মিজানুর রহমান।
গত ২৯ মে বুধবার কোম্পানির ১৭তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
উল্লেখ্য, এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর সিইও মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় পদটি সাময়িকভাবে শূন্য হয়। কোম্পানি মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারকে পুনরায় তিন বছরের জন্যে প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে নিয়োগের লক্ষ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কতৃপক্ষের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে।
এনআরবি ইসলামিক লাইফের চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহামাদের (ভাচুর্য়াল) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপরোক্ত বোর্ড সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান এম. মাহফুজুর রহমান, পরিচালক আফতাব আহমেদ, পরিচালক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, পরিচালক এ.কে.এম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী, পরিচালক আরিফ সিকদার, পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, পরিচালক শহীদ-ই-শিরিন শারমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক ফৌজিয়া ইয়াছমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক মোস্তফা হেলাল কবির, পরিচালক মো. নুরুল আজিম রিফাত (ভাচুর্য়াল)।
সংশ্লিষ্ট
বাকৃবি প্রতিনিধি: রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক রূপালী ব্যাংক পিএলসির ৩১তম উপশাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। ৩ জুন সোমবার সকাল ১২ টার দিকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) সংলগ্ন শেষ মোড়ে কেওয়াটখালী উপশাখাটির উদ্বোধন করা হয়।রূপালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল, ব্যাংকটির ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রধান মো. ইকবাল হোসেন খান খাঁ, ময়মনসিংহ জোনাল প্রধান নাসরীন সুলতানা, জামালপুর জেলা জোনাল প্রধান মো. মনির উদ্দিন ভূঁইয়া, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যলয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. নিজাম উদ্দিন ও ময়মনসিংহ জোনাল কার্যালয়ের এজিএম মো.মঞ্জুরুল ইসলাম, থানাঘাট শাখা ব্যবস্থাপক মো. জিয়াউল হক এবং কেওয়াটখালী উপশাখা ইনচার্জ শুভ্র দেব। এছাড়া অনলাইনে ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন পর্যয়ের গ্রাহকগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।এসময় বাকৃবি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, নতুন কেওয়াটখালী উপশাখাটির মাধ্যমে বাকৃবি ও আশেপাশের এলাকার মানুষের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। এজন্য রূপালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। আশা করবো তারা গ্রাহকের আমানতের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করবে এবং আস্থার সাথে কাজ করবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের হাই পারফরম্যান্স লিডারস কনফারেন্স, পুরস্কার বিতরণ ও বীমা দাবি পরিশোধ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।৩১ মে শুক্রবার কক্সবাজার হোটেল সি প্যালেস অডিটোরিয়াম এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোরশেদ আলম, এমপি। গেস্ট অফ ওনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মন্ডল।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. কাজিম উদ্দিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খসরু চৌধুরী, পরিচালক মিসেস বিলকিস নাহার এবং এফসিও ও ডিএমডি প্রবীর চন্দ্র দাস (এফসিএ)।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কাসেম, এসইভিপি মো. এনামুল হক, এসইভিপি বাহার উদ্দিন মজুমদারসহ অনেকেই।এসময় প্রায় ৪০ হাজার বীমা কর্মী কক্সবাজার জড়ো হন এবং বিশাল র্যালির মাধ্যমে কোম্পানি পদশোভাযাত্রা করা হয়।লিডারস কনফারেন্সে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি লিমিটেডের সিইও মো. কাজিম উদ্দিন বলেন, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের একটি মাইলফলক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলো। একমাত্র ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে। এজন্য তিনি কোম্পানির সকল কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের কর্মীদেরকে ধন্যবাদ জানান।ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. মোরশেদ আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীমাকে সম্মানজনক মর্যাদা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বীমা পেশায় জড়িত হয়ে বীমাকে আরও সম্মান দিয়েছেন। তাই বীমা পেশা এখন একটি সম্মানের পেশা।উল্লেখ্য, ন্যাশনাল লাইফ এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ লক্ষ লোককে বীমার আওতায় এনেছে, প্রিমিয়াম আয় করেছে ১৭,১৮১ কোটি টাকা এবং দাবী পরিশোধ করেছে ১০,১২৪ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানির লাইফ ফান্ড ৫,৩৫৭ কোটি টাকা, সম্পদ ৬,০৬৪ কোটি টাকা এবং বিনিয়োগ প্রায় ৫,৫৪৫ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানিতে বেতনভিত্তিক প্রায় ৫০০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় দুই লক্ষ লোক কাজ করছে।সর্বোচ্চ বীমা দাবি পরিশোধের জন্য কোম্পানিটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর পর দুই জাতীয় সম্মাননা, শীর্ষ করদাতার সম্মাননা ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য দেশি ও বিদেশি অসংখ্য অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর ভারপ্রাপ্ত সিইও হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন কোম্পানির কনসালটেন্ট মো. মিজানুর রহমান।গত ২৯ মে বুধবার কোম্পানির ১৭তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।উল্লেখ্য, এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর সিইও মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় পদটি সাময়িকভাবে শূন্য হয়। কোম্পানি মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারকে পুনরায় তিন বছরের জন্যে প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে নিয়োগের লক্ষ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কতৃপক্ষের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে।এনআরবি ইসলামিক লাইফের চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহামাদের (ভাচুর্য়াল) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপরোক্ত বোর্ড সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান এম. মাহফুজুর রহমান, পরিচালক আফতাব আহমেদ, পরিচালক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, পরিচালক এ.কে.এম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী, পরিচালক আরিফ সিকদার, পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, পরিচালক শহীদ-ই-শিরিন শারমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক ফৌজিয়া ইয়াছমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক মোস্তফা হেলাল কবির, পরিচালক মো. নুরুল আজিম রিফাত (ভাচুর্য়াল)।
নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত জীবন বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৩৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।২৩ মে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।আগামী ৩০ জুন দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ জুন।ন্যাশনাল লাইফের ৩৮ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণাকে বড় চমক বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। তারা বলছেন, যেসব বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে; তারা মূলত বছর শেষে ডিভিডেন্ট বা লভ্যাংশের দিকে তাকিয়ে থাকে। কোম্পানি কতো শতাংশ লভ্যাংশ দিলো তা মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়।শুধু ২০২৩ সালের জন্যই নয়, ন্যাশনাল লাইফ ২০২২ সালেও বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিলো। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে ৩৫ শতাংশ, ২০২০ সালে ৩২ শতাংশ, ২০১৯ সালে ২৮ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিলো।টানা ৫ বছর নগদ লভ্যাংশ পেয়ে খুশি বিনিয়োগকারীরাও। তারা বলছেন, কোম্পানির বর্তমান মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো: কাজিম উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন ব্যবস্থাপনার জন্যই লভ্যাংশের এই ধারাবাহিকতা চলছে। আশা করছি, ন্যাশনাল লাইফ আরও এগিয়ে যাবে।বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম জীবন বীমা কোম্পানি হিসেবে ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল যাত্রা শুরু করা ন্যাশনাল লাইফ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯৫ সালে।৩০ এপ্রিল ২০২৪ সালের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, কোম্পানীর মোট শেয়ারের ৫৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ শেয়ার। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে দশমিক ১৮ শতাংশ আর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৯ দশমিক ৩০ শতাংশ শেয়ার।ন্যাশনাল লাইফের প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। গত বৃহস্পতিবার শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ১১২ টাকা ৬০ পয়সায়। কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৮৫ লাখ ২১ হাজার ৯৮১টি। কোম্পানিটির পেইড আপ ক্যাপিটাল ১০৮ কোটি টাকা। আর অথরাইজড ক্যাপিটাল ২০০ কোটি টাকা।জানা গেছে, দেশের প্রথম বেসরকারি জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। গত মাসে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছরে পা দিয়েছে।এম হায়দার চৌধুরীসহ কয়েকজন স্বপ্নবাজ ব্যবসায়ীর হাতে ‘নিশ্চিত ভবিষ্যতের সুহৃদ সাথী’ স্লোগান ধারন করে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যে অবিচল থেকে দৃপ্ত চেতনায় ভর করে চার দশক পার করলো প্রতিষ্ঠানটি।ন্যাশনাল লাইফের সাফল্যের মুকুটে এক এক করে যুক্ত হয়েছে অগণিত পালক। শুধু সাফল্যই নয়, গত চারদশক ধরে জীবন বীমা কোম্পানীটি বীমা খাতের ‘রাহবারের’ ভূমিকা পালন করে আসছে।
এনআরবি ইসলামিক লাইফের ভারপ্রাপ্ত সিইও হলেন মিজানুর রহমান
সংশ্লিষ্ট
বাকৃবি প্রতিনিধি: রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংক রূপালী ব্যাংক পিএলসির ৩১তম উপশাখার উদ্বোধন করা হয়েছে। ৩ জুন সোমবার সকাল ১২ টার দিকে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) সংলগ্ন শেষ মোড়ে কেওয়াটখালী উপশাখাটির উদ্বোধন করা হয়।রূপালী ব্যাংক পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও সিইও মোহাম্মদ জাহাঙ্গীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে অনলাইনে যুক্ত ছিলেন ব্যাংকটির পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান কাজী ছানাউল হক।এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন বাকৃবি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল, ব্যাংকটির ময়মনসিংহ বিভাগীয় প্রধান মো. ইকবাল হোসেন খান খাঁ, ময়মনসিংহ জোনাল প্রধান নাসরীন সুলতানা, জামালপুর জেলা জোনাল প্রধান মো. মনির উদ্দিন ভূঁইয়া, ময়মনসিংহ বিভাগীয় কার্যলয়ের উপ মহাব্যবস্থাপক মো. নিজাম উদ্দিন ও ময়মনসিংহ জোনাল কার্যালয়ের এজিএম মো.মঞ্জুরুল ইসলাম, থানাঘাট শাখা ব্যবস্থাপক মো. জিয়াউল হক এবং কেওয়াটখালী উপশাখা ইনচার্জ শুভ্র দেব। এছাড়া অনলাইনে ব্যাংকটির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন পর্যয়ের গ্রাহকগণ এসময় উপস্থিত ছিলেন।এসময় বাকৃবি ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল বলেন, নতুন কেওয়াটখালী উপশাখাটির মাধ্যমে বাকৃবি ও আশেপাশের এলাকার মানুষের দোড়গোড়ায় সেবা পৌঁছে দেয়া সম্ভব হবে বলে আমি মনে করি। এজন্য রূপালী ব্যাংক কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ জানাই। আশা করবো তারা গ্রাহকের আমানতের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা প্রদান করবে এবং আস্থার সাথে কাজ করবে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের হাই পারফরম্যান্স লিডারস কনফারেন্স, পুরস্কার বিতরণ ও বীমা দাবি পরিশোধ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।৩১ মে শুক্রবার কক্সবাজার হোটেল সি প্যালেস অডিটোরিয়াম এই অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মোরশেদ আলম, এমপি। গেস্ট অফ ওনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের অতিরিক্ত সচিব অমল কৃষ্ণ মন্ডল।বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো. কাজিম উদ্দিন, অতিরিক্ত ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. খসরু চৌধুরী, পরিচালক মিসেস বিলকিস নাহার এবং এফসিও ও ডিএমডি প্রবীর চন্দ্র দাস (এফসিএ)।অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, সহকারী ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আবুল কাসেম, এসইভিপি মো. এনামুল হক, এসইভিপি বাহার উদ্দিন মজুমদারসহ অনেকেই।এসময় প্রায় ৪০ হাজার বীমা কর্মী কক্সবাজার জড়ো হন এবং বিশাল র্যালির মাধ্যমে কোম্পানি পদশোভাযাত্রা করা হয়।লিডারস কনফারেন্সে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের কোম্পানি লিমিটেডের সিইও মো. কাজিম উদ্দিন বলেন, ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্সের একটি মাইলফলক হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিলো। একমাত্র ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড মানুষের আস্থা অর্জন করতে পেরেছে। এজন্য তিনি কোম্পানির সকল কর্মকর্তা ও মাঠপর্যায়ের কর্মীদেরকে ধন্যবাদ জানান।ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেডের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব মো. মোরশেদ আলম বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বীমাকে সম্মানজনক মর্যাদা দিয়েছেন। বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমান বীমা পেশায় জড়িত হয়ে বীমাকে আরও সম্মান দিয়েছেন। তাই বীমা পেশা এখন একটি সম্মানের পেশা।উল্লেখ্য, ন্যাশনাল লাইফ এ পর্যন্ত প্রায় ৬৭ লক্ষ লোককে বীমার আওতায় এনেছে, প্রিমিয়াম আয় করেছে ১৭,১৮১ কোটি টাকা এবং দাবী পরিশোধ করেছে ১০,১২৪ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানির লাইফ ফান্ড ৫,৩৫৭ কোটি টাকা, সম্পদ ৬,০৬৪ কোটি টাকা এবং বিনিয়োগ প্রায় ৫,৫৪৫ কোটি টাকা। বর্তমানে কোম্পানিতে বেতনভিত্তিক প্রায় ৫০০০ কর্মকর্তা-কর্মচারীসহ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে প্রায় দুই লক্ষ লোক কাজ করছে।সর্বোচ্চ বীমা দাবি পরিশোধের জন্য কোম্পানিটি রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ২০২৩ ও ২০২৪ সালে পর পর দুই জাতীয় সম্মাননা, শীর্ষ করদাতার সম্মাননা ও জাতীয় অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের জন্য দেশি ও বিদেশি অসংখ্য অ্যাওয়ার্ড লাভ করে।
নিজস্ব প্রতিবেদক: এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর ভারপ্রাপ্ত সিইও হিসেবে নিয়োগপ্রাপ্ত হয়েছেন কোম্পানির কনসালটেন্ট মো. মিজানুর রহমান।গত ২৯ মে বুধবার কোম্পানির ১৭তম পরিচালনা পর্ষদ সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।উল্লেখ্য, এনআরবি ইসলামিক লাইফ ইন্স্যুরেন্স এর সিইও মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ায় পদটি সাময়িকভাবে শূন্য হয়। কোম্পানি মো. শাহ্ জামাল হাওলাদারকে পুনরায় তিন বছরের জন্যে প্রতিষ্ঠানের সিইও হিসেবে নিয়োগের লক্ষ্যে বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কতৃপক্ষের কাছে অনুমতি চাওয়া হয়েছে।এনআরবি ইসলামিক লাইফের চেয়ারম্যান কিবরিয়া গোলাম মোহামাদের (ভাচুর্য়াল) সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত উপরোক্ত বোর্ড সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন ভাইস চেয়ারম্যান এম. মাহফুজুর রহমান, পরিচালক আফতাব আহমেদ, পরিচালক মোহাম্মদ মঈনুদ্দিন হাসান চৌধুরী, পরিচালক এ.কে.এম মোস্তাফিজুর রহমান, পরিচালক বি এম ইউসুফ আলী, পরিচালক আরিফ সিকদার, পরিচালক মো. জামাল উদ্দিন, পরিচালক শহীদ-ই-শিরিন শারমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক ফৌজিয়া ইয়াছমিন (ভাচুর্য়াল), পরিচালক মোস্তফা হেলাল কবির, পরিচালক মো. নুরুল আজিম রিফাত (ভাচুর্য়াল)।
নিজস্ব প্রতিবেদক: শেয়ারবাজারের তালিকাভুক্ত জীবন বীমা খাতের প্রতিষ্ঠান ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড ৩১ ডিসেম্বর ২০২৩ তারিখে সমাপ্ত হিসাব বছরের জন্য ৩৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ ঘোষণা করেছে।২৩ মে বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত কোম্পানিটির পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে সর্বশেষ হিসাব বছরের নিরীক্ষিত আর্থিক প্রতিবেদন পর্যালোচনা ও অনুমোদনের পর লভ্যাংশের এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।আগামী ৩০ জুন দুপুর ১২টায় ডিজিটাল প্লাটফর্মে কোম্পানিটির বার্ষিক সাধারণ সভা (এজিএম) অনুষ্ঠিত হবে। এর জন্য তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে ১২ জুন।ন্যাশনাল লাইফের ৩৮ শতাংশ লভ্যাংশ ঘোষণাকে বড় চমক বলে মনে করছেন বিনিয়োগকারীরা। তারা বলছেন, যেসব বিনিয়োগকারী দীর্ঘ মেয়াদে শেয়ারবাজারে বিনিয়োগ করে; তারা মূলত বছর শেষে ডিভিডেন্ট বা লভ্যাংশের দিকে তাকিয়ে থাকে। কোম্পানি কতো শতাংশ লভ্যাংশ দিলো তা মুখ্য হয়ে দাঁড়ায়।শুধু ২০২৩ সালের জন্যই নয়, ন্যাশনাল লাইফ ২০২২ সালেও বিনিয়োগকারীদের জন্য ৩৮ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিলো। তার আগের বছর অর্থাৎ ২০২১ সালে ৩৫ শতাংশ, ২০২০ সালে ৩২ শতাংশ, ২০১৯ সালে ২৮ শতাংশ এবং ২০১৮ সালে ৩০ শতাংশ নগদ লভ্যাংশ দিয়েছিলো।টানা ৫ বছর নগদ লভ্যাংশ পেয়ে খুশি বিনিয়োগকারীরাও। তারা বলছেন, কোম্পানির বর্তমান মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) মো: কাজিম উদ্দিনের নেতৃত্বাধীন ব্যবস্থাপনার জন্যই লভ্যাংশের এই ধারাবাহিকতা চলছে। আশা করছি, ন্যাশনাল লাইফ আরও এগিয়ে যাবে।বেসরকারি খাতে দেশের প্রথম জীবন বীমা কোম্পানি হিসেবে ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল যাত্রা শুরু করা ন্যাশনাল লাইফ শেয়ারবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ১৯৯৫ সালে।৩০ এপ্রিল ২০২৪ সালের সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, কোম্পানীর মোট শেয়ারের ৫৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ শেয়ার রয়েছে উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে। প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ১৪ দশমিক ৬৪ শতাংশ শেয়ার। বিদেশি বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে দশমিক ১৮ শতাংশ আর সাধারণ বিনিয়োগকারীদের কাছে রয়েছে ২৯ দশমিক ৩০ শতাংশ শেয়ার।ন্যাশনাল লাইফের প্রতিটি শেয়ারের অভিহিত মূল্য ১০ টাকা। গত বৃহস্পতিবার শেয়ারটি লেনদেন হয়েছে ১১২ টাকা ৬০ পয়সায়। কোম্পানির মোট শেয়ার সংখ্যা ১০ কোটি ৮৫ লাখ ২১ হাজার ৯৮১টি। কোম্পানিটির পেইড আপ ক্যাপিটাল ১০৮ কোটি টাকা। আর অথরাইজড ক্যাপিটাল ২০০ কোটি টাকা।জানা গেছে, দেশের প্রথম বেসরকারি জীবন বীমা প্রতিষ্ঠান হিসেবে ১৯৮৫ সালের ২৩ এপ্রিল যাত্রা শুরু করে ন্যাশনাল লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি লিমিটেড। গত মাসে প্রতিষ্ঠানটি ৪০ বছরে পা দিয়েছে।এম হায়দার চৌধুরীসহ কয়েকজন স্বপ্নবাজ ব্যবসায়ীর হাতে ‘নিশ্চিত ভবিষ্যতের সুহৃদ সাথী’ স্লোগান ধারন করে প্রতিষ্ঠানটির যাত্রা শুরু হয়। প্রতিষ্ঠার পর থেকে উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যে অবিচল থেকে দৃপ্ত চেতনায় ভর করে চার দশক পার করলো প্রতিষ্ঠানটি।ন্যাশনাল লাইফের সাফল্যের মুকুটে এক এক করে যুক্ত হয়েছে অগণিত পালক। শুধু সাফল্যই নয়, গত চারদশক ধরে জীবন বীমা কোম্পানীটি বীমা খাতের ‘রাহবারের’ ভূমিকা পালন করে আসছে।
মন্তব্য করুন