১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষ্যে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে। ১৩ জুন বৃহস্পতিবার থেকে এ ছুটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২৯ জুন।
১১ জুন মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যে এ ছুটির নোটিশ টানানো হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ১৭ দিন ক্লাস ছুটি থাকবে। ৩০ জুন থেকে যথারীতি অর্ধদিবস ক্লাস চলবে। তবে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ দিবস ক্লাস চলবে।
মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
সংশ্লিষ্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পবিত্র ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকাল মিলিয়ে মোট ২০ দিনের ছুটি চলছে। ১৩ জুন থেকে শুরু হওয়া এই ছুটি আগামী ২ জুলাই শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।১৯ জুন বুধবার ঈদের ছুটি শেষে খুলবে অফিস আদালত। প্রথম কর্মদিবস বা দ্বিতীয় কর্মদিবসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি এক সপ্তাহ কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষা প্রশাসন। ছুটি সংক্ষিপ্ত করার পরিকল্পনার কারণ হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুক্তি হলো, নতুন কারিকুলামে চলতি বছরের বেশ গ্যাপ রয়েছে। শীত ও অতিগরমের কারণে এবার ১৫ দিনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সেই ক্ষতি পোষাতে গ্রীষ্মের ছুটি কাটছাঁট করা হতে পারে।জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, গ্রীষ্মের ছুটি কমানোর বিষয়ে একটি প্রস্তাব রয়েছে। এখন কী করবে, সেই সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের।তার বক্তব্য, বাংলাদেশে আবহাওয়ার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় জুন-জুলাই মাসে অতি গরম থাকে। এই সময় ছুটি দেওয়া না দেওয়া সমান কথা। আমার প্রস্তাব হলো গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল করে তা শীতের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করা।গত বছর শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, ২০ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন ছুটি ছিল। বাতিল করা গ্রীষ্মকালীন ছুটি পরে শীতকালীন ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষ্যে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে। ১৩ জুন বৃহস্পতিবার থেকে এ ছুটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২৯ জুন।১১ জুন মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যে এ ছুটির নোটিশ টানানো হয়েছে।নোটিশে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ১৭ দিন ক্লাস ছুটি থাকবে। ৩০ জুন থেকে যথারীতি অর্ধদিবস ক্লাস চলবে। তবে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ দিবস ক্লাস চলবে।মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাজ্যের স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউক্ল্যান) সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। ১ জুন শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের ইউসিবি ক্যাম্পাসে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। মূলত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দেশের বাইরে না গিয়েই সাশ্রয়ী খরচে যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি অর্জনের নতুন দ্বার উন্মোচনের লক্ষ্যে দু’টি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই চুক্তি করে। অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ইউসিবি’র চেয়ারম্যান ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস বব কুন্দানমাল এবং ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ক্যাথেরিন জ্যাকসন। এছাড়াও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, এমপি এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, ইউসিবি’র পরিচালক জারিফ মুনির এবং এসটিএস গ্রুপের প্রধান নির্বাহী মানস সিং। অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট অধ্যাপক হিউ গিল। জানা গেছে, তিন বছর মেয়াদী ইউক্ল্যান প্রোগ্রামের সব কার্যক্রম বাংলাদেশেই সম্পন্ন হবে। ইউসিবি’র প্রোগ্রামটি আন্তর্জাতিকীকরণ ও অন্তর্ভুক্তির জন্য ৫ কিউএস স্টার (এক্সিলেন্ট) পুরস্কার অর্জন করেছে। দ্য সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ২০২৩ অনুযায়ী ইউক্ল্যান বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ৭ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অবস্থান করছে। এছাড়াও, প্রোগ্রামটি সবচেয়ে সাশ্রয়ী খরচে অর্জিত যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি হিসেবেও বিবেচিত। শিক্ষার্থীদের অনন্য শিক্ষা অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ইউসিবি আকর্ষণীয় সব শিক্ষা সুবিধা প্রদান করছে; যার মধ্যে রয়েছে স্পোর্টস মেম্বারশিপ, কমপ্যাক্ট ক্যাম্পাস এনভায়রনমেন্ট ও রিসোর্স-সম্পন্ন লাইব্রেরি প্রভৃতি। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা স্বাগত বক্তব্য দেন। এরপর চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে ভোট অব থ্যাংকস প্রদান করেন ইউসিবি’র ডিন অব অ্যাকাডেমিক অ্যাফেয়ার্স অধ্যাপক মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। এ উদ্যোগের প্রশংসা করে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শুধুমাত্র দেশেই নয়; পাশাপাশি, বৈশ্বিক বাজারের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সময়োপযোগী দক্ষতায় আমাদের তরুণদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ কর্মশক্তিকে সমৃদ্ধ করার ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে। ইউসিবি ও ইউক্ল্যানের মধ্যে অংশীদারিত্ব বৈশ্বিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি অনন্য উদাহরণ। খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যদেরও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, বর্তমানে বৈশ্বিকভাবে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী দেশের বাইরে যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি অর্জনে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে, ভবিষ্যতের ক্যারিয়ার গঠন করছে। যুক্তরাজ্যের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে নিবেদিতভাবে কাজ করছে এবং বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরিতে কাজ করছে। ইউসিবির চেয়ারম্যান ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস বব কুন্দানমাল বলেন, ইউসিবি-তে ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম অ্যাকাডেমিক সাফল্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের চমৎকার সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করে। ইউসিবি -তে আমরা রূপান্তরমূলক শিক্ষার সুযোগের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃত্ব ও উদ্ভাবক তৈরি এবং তাদের পরিচর্যায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা মনে করি, ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরিতে সহায়তা করবে এবং তাদের শিল্পখাতে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ উন্মোচন করবে। এ উদ্যোগ যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য দেশেই মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ তৈরির গুরুত্বকে আরও জোরদার করে তুলবে। ইউসিবিতে নতুন এ প্রোগ্রাম চালু করার ফলে দেশের শিক্ষার্থীরা এখন দেশে থেকেই যুক্তরাজ্যের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম এবং এ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে অনুগ্রহ করে ভিজিট করুন ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশের ওয়েবসাইট: https://ucbbd.org/।
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ৩০ জুনই শুরু হবে আসন্ন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। ১ জুন শনিবার সকালে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।এর আগে, এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে একটি বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই বিজ্ঞপ্তিটিকে ভুয়া আখ্যায়িত করে বিভ্রান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ঢাকা।শনিবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর তারিখ সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শাখা কর্তৃক ইস্যু করা নয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে আগামী ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।আন্তঃশিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর আবুল বাসারও বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পূর্বঘোষিত পরীক্ষা পেছানোর কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান
সংশ্লিষ্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক: দেশের সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পবিত্র ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকাল মিলিয়ে মোট ২০ দিনের ছুটি চলছে। ১৩ জুন থেকে শুরু হওয়া এই ছুটি আগামী ২ জুলাই শেষ হওয়ার কথা রয়েছে।১৯ জুন বুধবার ঈদের ছুটি শেষে খুলবে অফিস আদালত। প্রথম কর্মদিবস বা দ্বিতীয় কর্মদিবসে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি এক সপ্তাহ কমানোর ইঙ্গিত দিয়েছেন শিক্ষা প্রশাসন। ছুটি সংক্ষিপ্ত করার পরিকল্পনার কারণ হিসেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুক্তি হলো, নতুন কারিকুলামে চলতি বছরের বেশ গ্যাপ রয়েছে। শীত ও অতিগরমের কারণে এবার ১৫ দিনের মতো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ছিল। সেই ক্ষতি পোষাতে গ্রীষ্মের ছুটি কাটছাঁট করা হতে পারে।জানতে চাইলে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, গ্রীষ্মের ছুটি কমানোর বিষয়ে একটি প্রস্তাব রয়েছে। এখন কী করবে, সেই সিদ্ধান্ত শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের।তার বক্তব্য, বাংলাদেশে আবহাওয়ার অনেক পরিবর্তন হয়েছে। গ্রীষ্মকালীন ছুটির সময় জুন-জুলাই মাসে অতি গরম থাকে। এই সময় ছুটি দেওয়া না দেওয়া সমান কথা। আমার প্রস্তাব হলো গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিল করে তা শীতের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করা।গত বছর শিক্ষাপঞ্জি অনুযায়ী, ২০ জুলাই থেকে ২ আগস্ট পর্যন্ত গ্রীষ্মকালীন ছুটি ছিল। বাতিল করা গ্রীষ্মকালীন ছুটি পরে শীতকালীন ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করা হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি উপলক্ষ্যে সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১৭ দিনের ছুটিতে যাচ্ছে। ১৩ জুন বৃহস্পতিবার থেকে এ ছুটি শুরু হয়ে শেষ হবে ২৯ জুন।১১ জুন মঙ্গলবার রাজধানীর বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ইতোমধ্যে এ ছুটির নোটিশ টানানো হয়েছে।নোটিশে বলা হয়েছে, গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও পবিত্র ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগামী ১৩ জুন থেকে ২৯ জুন পর্যন্ত ১৭ দিন ক্লাস ছুটি থাকবে। ৩০ জুন থেকে যথারীতি অর্ধদিবস ক্লাস চলবে। তবে ১ জুলাই থেকে পূর্ণ দিবস ক্লাস চলবে।মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতরের পরিচালক (মাধ্যমিক) প্রফেসর সৈয়দ জাফর আলী বলেন, ‘গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে আমাদের ভিন্ন ভাবনা রয়েছে। তবে যেহেতু ঈদের ছুটি আগামী বৃহস্পতিবার থেকে শুরু হয়ে যাবে তাই আপাতত ঈদের ছুটির সঙ্গে সমন্বয় করে কোনো প্রতিষ্ঠান গ্রীষ্মকালীন ছুটি দিতে পারে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি নিয়ে কোনো পরিবর্তন হলে তা পরে জানিয়ে দেওয়া হবে।’
নিজস্ব প্রতিবেদক: যুক্তরাজ্যের স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের (ইউক্ল্যান) সঙ্গে অংশীদারিত্ব করেছে ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশ (ইউসিবি)। ১ জুন শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলশানের ইউসিবি ক্যাম্পাসে একটি চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। মূলত বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য দেশের বাইরে না গিয়েই সাশ্রয়ী খরচে যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি অর্জনের নতুন দ্বার উন্মোচনের লক্ষ্যে দু’টি স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে এই চুক্তি করে। অনুষ্ঠানে নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানের পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন ইউসিবি’র চেয়ারম্যান ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস বব কুন্দানমাল এবং ইউনিভার্সিটি অব সেন্ট্রাল ল্যাঙ্কাশায়ারের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর ক্যাথেরিন জ্যাকসন। এছাড়াও প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী, এমপি এবং গেস্ট অব অনার হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী বেগম শামসুন নাহার, ইউসিবি’র পরিচালক জারিফ মুনির এবং এসটিএস গ্রুপের প্রধান নির্বাহী মানস সিং। অনুষ্ঠানে অতিথিদের স্বাগত জানান ইউসিবি’র প্রেসিডেন্ট ও প্রভোস্ট অধ্যাপক হিউ গিল। জানা গেছে, তিন বছর মেয়াদী ইউক্ল্যান প্রোগ্রামের সব কার্যক্রম বাংলাদেশেই সম্পন্ন হবে। ইউসিবি’র প্রোগ্রামটি আন্তর্জাতিকীকরণ ও অন্তর্ভুক্তির জন্য ৫ কিউএস স্টার (এক্সিলেন্ট) পুরস্কার অর্জন করেছে। দ্য সেন্টার ফর ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিং ২০২৩ অনুযায়ী ইউক্ল্যান বিশ্বব্যাপী শীর্ষ ৭ শতাংশ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে অবস্থান করছে। এছাড়াও, প্রোগ্রামটি সবচেয়ে সাশ্রয়ী খরচে অর্জিত যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি হিসেবেও বিবেচিত। শিক্ষার্থীদের অনন্য শিক্ষা অভিজ্ঞতা নিশ্চিতে ইউসিবি আকর্ষণীয় সব শিক্ষা সুবিধা প্রদান করছে; যার মধ্যে রয়েছে স্পোর্টস মেম্বারশিপ, কমপ্যাক্ট ক্যাম্পাস এনভায়রনমেন্ট ও রিসোর্স-সম্পন্ন লাইব্রেরি প্রভৃতি। অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা স্বাগত বক্তব্য দেন। এরপর চুক্তি স্বাক্ষর সম্পন্ন হয়। অনুষ্ঠানে ভোট অব থ্যাংকস প্রদান করেন ইউসিবি’র ডিন অব অ্যাকাডেমিক অ্যাফেয়ার্স অধ্যাপক মুহাম্মদ ইসমাইল হোসেন। এ উদ্যোগের প্রশংসা করে শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী বলেন, শুধুমাত্র দেশেই নয়; পাশাপাশি, বৈশ্বিক বাজারের চাহিদার সাথে সামঞ্জস্য রেখে সময়োপযোগী দক্ষতায় আমাদের তরুণদের ক্ষমতায়নের মাধ্যমে দেশের ভবিষ্যৎ কর্মশক্তিকে সমৃদ্ধ করার ব্যাপারে আমাদের মনোযোগী হতে হবে। ইউসিবি ও ইউক্ল্যানের মধ্যে অংশীদারিত্ব বৈশ্বিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তাকে স্বীকৃতি দেওয়ার ক্ষেত্রে একটি অনন্য উদাহরণ। খাতসংশ্লিষ্ট অন্যান্যদেরও এ ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা উচিত।বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বলেন, বর্তমানে বৈশ্বিকভাবে ৫ লাখের বেশি শিক্ষার্থী দেশের বাইরে যুক্তরাজ্যের ডিগ্রি অর্জনে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করছে, ভবিষ্যতের ক্যারিয়ার গঠন করছে। যুক্তরাজ্যের উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলো মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ নিশ্চিতে নিবেদিতভাবে কাজ করছে এবং বিশ্বজুড়ে শিক্ষার্থীদের উজ্জ্বল ভবিষ্যত তৈরিতে কাজ করছে। ইউসিবির চেয়ারম্যান ও বোর্ড অব ডিরেক্টরস বব কুন্দানমাল বলেন, ইউসিবি-তে ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম অ্যাকাডেমিক সাফল্য ও সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্যের চমৎকার সমন্বয়ের প্রতিনিধিত্ব করে। ইউসিবি -তে আমরা রূপান্তরমূলক শিক্ষার সুযোগের মাধ্যমে পরবর্তী প্রজন্মের নেতৃত্ব ও উদ্ভাবক তৈরি এবং তাদের পরিচর্যায় দৃঢ় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। আমরা মনে করি, ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের বৈশ্বিক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরিতে সহায়তা করবে এবং তাদের শিল্পখাতে প্রাসঙ্গিক দক্ষতা অর্জনের সুযোগ উন্মোচন করবে। এ উদ্যোগ যোগ্য শিক্ষার্থীদের জন্য দেশেই মানসম্পন্ন শিক্ষার সুযোগ তৈরির গুরুত্বকে আরও জোরদার করে তুলবে। ইউসিবিতে নতুন এ প্রোগ্রাম চালু করার ফলে দেশের শিক্ষার্থীরা এখন দেশে থেকেই যুক্তরাজ্যের স্বনামধন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। ইউক্ল্যান প্রোগ্রাম এবং এ প্রোগ্রামে ভর্তি হওয়ার পদ্ধতি সম্পর্কে আরও তথ্য জানতে অনুগ্রহ করে ভিজিট করুন ইউনিভার্সাল কলেজ বাংলাদেশের ওয়েবসাইট: https://ucbbd.org/।
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগামী ৩০ জুনই শুরু হবে আসন্ন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। ১ জুন শনিবার সকালে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ডের জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।এর আগে, এইচএসসি পরীক্ষা এক মাস পিছিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে একটি বিজ্ঞপ্তি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। ওই বিজ্ঞপ্তিটিকে ভুয়া আখ্যায়িত করে বিভ্রান্ত না হওয়ার পরামর্শ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড ঢাকা।শনিবার প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ২০২৪ সালের এইচএসসি পরীক্ষা শুরুর তারিখ সম্পর্কিত একটি বিজ্ঞপ্তি প্রচারিত হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিটি ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা শাখা কর্তৃক ইস্যু করা নয়। ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত সময়সূচি অনুসারে আগামী ৩০ জুন থেকে এইচএসসি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। সংশ্লিষ্ট সবাইকে এ ধরনের অপপ্রচার থেকে সতর্ক থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো।আন্তঃশিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের সমন্বয়ক ও ঢাকা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর আবুল বাসারও বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, পূর্বঘোষিত পরীক্ষা পেছানোর কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।
মন্তব্য করুন