এই গরমে প্রশান্তিদায়ক পানীয় হতে পারে পুদিনা ভেজানো পানি
লাইফস্টাইল ডেস্ক: গরমে সবার প্রাণই হাঁসফাঁস। এমন অস্বস্তি গরমে শরীর ও মন ঠান্ডা রাখে এমন খাবারই খেতে চান সবাই। বিভিন্ন ধরনের পানীয় এক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী। তেমনই একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয় হতে পারে পুদিনা ভেজানো পানি। এর রয়েছে নানা উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-
হজমশক্তি ভালো রাখে
গরমের সময়ে খাবারে একটু এদিক-ওদিক হলেই বাড়ে হজমের সমস্যা। তাই এসময় এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পানের অভ্যাস করুন। এটি হজম ক্ষমতা উন্নত করার পাশাপাশি গ্যাস বা পেটে ব্যথার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করবে। বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক তথ্যে বলা হয়েছে, পুদিনা হজম সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কাজ করে।
হাইড্রেটেড রাখে
গরমের সময়ে নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা সবচেয়ে জরুরি। কারণ শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হলে তা বিভিন্ন অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমনকী হিট স্ট্রোকের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় কারণও ডিহাইড্রেশন। নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পান করলে তা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। যে কারণে সুস্থ থাকা সহজ হয়। তাই এই গরমের সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য নিয়মিত এই পানীয় পান করুন।
যেভাবে তৈরি করবেন
পুদিনার পানি তৈরি করার জন্য প্রয়োজন হবে এক কাপ পানি, একটি লেবু, দুই কাপ পুদিনা পাতা, দুই কাপ শসা। একটি বড় পাত্রে পুদিনা পাতা, কেটে রাখা শসা এবং লেবু দিন। এরপর তাতে পানি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাত্রটি ফ্রিজে রেখে দিন। সারারাত এভাবে ফ্রিজে রাখতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এরপর সকালে ফ্রিজ থেকে বের করে নিন। কিছুক্ষণ বাইরের তাপমাত্রায় রেখে তারপর গ্লাসে ঢেলে পান করুন।
সংশ্লিষ্ট
লাইফস্টাইল ডেস্ক: গরমে সবার প্রাণই হাঁসফাঁস। এমন অস্বস্তি গরমে শরীর ও মন ঠান্ডা রাখে এমন খাবারই খেতে চান সবাই। বিভিন্ন ধরনের পানীয় এক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী। তেমনই একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয় হতে পারে পুদিনা ভেজানো পানি। এর রয়েছে নানা উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-হজমশক্তি ভালো রাখেগরমের সময়ে খাবারে একটু এদিক-ওদিক হলেই বাড়ে হজমের সমস্যা। তাই এসময় এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পানের অভ্যাস করুন। এটি হজম ক্ষমতা উন্নত করার পাশাপাশি গ্যাস বা পেটে ব্যথার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করবে। বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক তথ্যে বলা হয়েছে, পুদিনা হজম সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কাজ করে।হাইড্রেটেড রাখেগরমের সময়ে নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা সবচেয়ে জরুরি। কারণ শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হলে তা বিভিন্ন অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমনকী হিট স্ট্রোকের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় কারণও ডিহাইড্রেশন। নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পান করলে তা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। যে কারণে সুস্থ থাকা সহজ হয়। তাই এই গরমের সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য নিয়মিত এই পানীয় পান করুন।যেভাবে তৈরি করবেনপুদিনার পানি তৈরি করার জন্য প্রয়োজন হবে এক কাপ পানি, একটি লেবু, দুই কাপ পুদিনা পাতা, দুই কাপ শসা। একটি বড় পাত্রে পুদিনা পাতা, কেটে রাখা শসা এবং লেবু দিন। এরপর তাতে পানি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাত্রটি ফ্রিজে রেখে দিন। সারারাত এভাবে ফ্রিজে রাখতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এরপর সকালে ফ্রিজ থেকে বের করে নিন। কিছুক্ষণ বাইরের তাপমাত্রায় রেখে তারপর গ্লাসে ঢেলে পান করুন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রতিটি কর্মজীবী নারীই পিরিয়ড নিয়ে এমন দুশ্চিন্তায় ভোগেন। অফিস, ফিল্ড ওয়ার্ক, স্কুল-কলেজ ইত্যাদি নানা কারণে আজকাল অনেক নারীকেই দিনের একটা লম্বা সময় বাইরে কাটাতে হয়। এছাড়া সব জায়গায় পাবলিক টয়লেটের সুব্যবস্থা না থাকার কারণে সাধারণত ৪-৫ ঘন্টা পর পর স্যানিটারি ন্যাপকিন বদলানো সম্ভব হয় না। তাই পিরিয়ডের সময় দীর্ঘ ভ্রমণও অনেক নারীর জন্যই রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়।অন্যদিকে হেভি ফ্লো হলে প্রয়োজনে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা নিয়ে নানা ভ্রান্তধারণা প্রচলিত থাকায়, কর্মজীবী নারীরা পিরিয়ড নিয়ে সবসময়েই উদ্বিগ্ন থাকেন। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন পরে থাকার সাথে গাইনোকোলজিকাল সমস্যার কোনো সম্পর্ক নেই।আসুন জেনে নেই, পিরিয়ডে হেভি ফ্লো-এর সময় কত ঘন্টা পর পর স্যানিটারি ন্যাপকিন বদলানো উচিত?কারও ব্যবহৃত স্যানিটারি ন্যাপকিন যদি ভালো শোষণক্ষমতা সম্পন্ন হয়, তবে হেভি ফ্লো-এর সময়ও কোনোরকম জটিলতা ছাড়াই ১০-১২ ঘন্টা পরে থাকা সম্ভব। তাই শুধুমাত্র গৎবাঁধা ধারণার উপর নির্ভর না করে, কঠিন এই সময়টা স্বস্তি ও সুরক্ষার সাথে কাটাতে এমন স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা উচিত, যা সর্বাধিক সময় ধরে সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে। পাশাপাশি পিরিয়ডের হেভি ফ্লো নিয়ে হ্যাসেল-ফ্রি থাকতে কিছু বিষয় মনে রাখতে পারেন:১। সর্বোচ্চ শোষণক্ষমতা সম্পন্ন স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। ২। ইনফেকশন এড়াতে পরিষ্কার অন্তর্বাস ব্যবহার করুন। ৩। সুগন্ধী অথবা অ্যালকোহলযুক্ত স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করবেন না। ৪। সাইকেল ট্র্যাকিং ও ফ্লো কেমন তা জানার জন্য হেলথ অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: শীর্ষস্থানীয় রাইডশেয়ারিং অ্যাপ উবারের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স-এর ৮ম সংস্করণ প্রকাশ করেছে আজ। উবার ব্যবহারকারীরা কোন জিনিসগুলো গাড়িতে সবচেয়ে বেশি ফেলে রেখে গেছেন এবং দিনের কোন সময়ে, সপ্তাহের কোন দিনে ও বছরের কোন সময়ে হারানো জিনিস রিপোর্ট করেছেন— এ সব তথ্যের একটি স্ন্যাপশট হলো এই ইনডেক্স।গত এক বছরে মে ও জুন মাসে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি জিনিসপত্র ভুলে ফেলে রেখে গেছেন। এবং বেশিরভাগ জিনিসপত্র ফেলে রেখে আসার ঘটনাটি ঘটেছে সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে। গত বছর বাংলাদেশজুড়ে যাত্রীদের ভুলে যাওয়া জিনিসের তালিকায় প্রথম দুটি স্থানে ছিল পোশাক ও ছাতা। তালিকায় এর পরেই ছিল ওয়ালেট, বালিশ এবং হেডফোন। বাংলাদেশিরা উবারে এরকম সাধারণ জিনিসপত্র যেমন ভুলে ফেলে রেখে গেছেন, স্পিকারের মতো অপ্রত্যাশিত জিনিসও তেমনি ভুলে রেখে গেছেন।উবার বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড নাশিদ ফেরদৌস কামাল লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স সম্পর্কে বলেন, ‘যাত্রীদের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্য উবারের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রিপের সময় যাত্রীদের ফেলে যাওয়া জিনিস নিরাপদে তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়াও এর অন্তর্ভুক্ত। হারানো জিনিস খুঁজে পেতে উবারের কিছু ইন-অ্যাপ অপশন আছে। এ ব্যাপারে যাত্রীদের জানানোর জন্য লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স একটি চমৎকার শিক্ষণীয় উপায়। যাত্রীদের আমরা জানাতে চাই যে, রাইডের সময় তারা কিছু ভুলে ফেলে গেলে তাদের সাহায্য করার জন্য আমরা প্রস্তুত।’গাড়িতে ফেলে যাওয়া কোনো জিনিস উদ্ধারের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো চালককে কল করা। কীভাবে করবেন, জেনে নিন: ১। “ইয়োর ট্রিপস” অপশনে ট্যাপ করুন এবং যে ট্রিপে আপনার জিনিসটি হারিয়ে গেছে তা সিলেক্ট করুন২। নিচে স্ক্রোল করে “ফাইন্ড লস্ট আইটেম” অপশনে ট্যাপ করুন ৩। “কন্ট্যাক্ট ড্রাইভার অ্যাবাউট আ লস্ট আইটেম” অপশনে ট্যাপ করুন৪। স্ক্রোল করে নিচে নামুন এবং আপনার সাথে যোগযোগ করা যাবে এমন একটি ফোন নম্বর লিখুন। সাবমিট অপশনে ট্যাপ করুন ৫। যদি নিজের ফোন হারিয়ে যায় তাহলে আপনার বন্ধুর ফোন নম্বর ব্যবহার করুন (এর জন্য আপনাকে কম্পিউটার বা বন্ধুর ফোন থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে হবে) ৬। আপনার ফোন বেজে উঠবে এবং আপনার চালকের মোবাইল নম্বরের সাথে আপনাকে সরাসরি যুক্ত করে দেওয়া হবে৭। যদি চালক ফোন ধরেন এবং নিশ্চিত করেন যে আপনার জিনিসটি পাওয়া গেছে, সেটি ফিরিয়ে নিতে উভয়ের জন্য সুবিধাজনক একটি সময় ও স্থান নির্বাচন করুন৮। যদি চালকের সাথে যোগাযোগ করতে না পারেন, আপনার হারানো জিনিসটির বিস্তারিত বর্ণনা এবং আপনার সাথে যোগাযোগের উপায় জানিয়ে চালককে একটি ভয়েসমেইল পাঠিয়ে রাখুনউবারে কিছু হারিয়ে ফেললে সহজে কীভাবে তা ফিরে পেতে পারেন, এই ভিডিও থেকে তা দেখে নিন।উবার লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স ২০২৪ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, উবার যাত্রীদের যেসব জিনিস সবচেয়ে বেশি ভুলে ফেলে রেখে গেছেন, সেগুলো হলো- পোশাক, ছাতা, ওয়ালেট, বালিশ, হেডফোন ও স্পিকার।যে শহরগুলোতে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি জিনিস হারিয়েছেন, সেগুলো হলো- ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও বরিশাল।বছরের যে দিনগুলোতে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি সংখ্যক জিনিস ভুলে রেখে গেছেন: ১৩ মে, ৯ জুন ও ১৬ জুন।সপ্তাহের যে ৩টি দিনে সবচেয়ে বেশি জিনিস হারিয়েছে- শুক্রবার, শনিবার ও রোববার।দিনের যে সময়ে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি জিনিস ফেলে রেখে যান, সে সময়গুলো হলো— রাত ৮টা, সন্ধ্যা ৭টা ও রাত ৯টা।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: আপনার এবং আমার সকলের সুস্থ থাকার অনেকটাই নির্ভর করে রাতের খাবার কখন খাচ্ছেন তার ওপর। খাদ্য তালিকায় কী খাবেন তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ হলো কখন খাবেন।বিশেষ করে রাতের খাবারের ক্ষেত্রে সময়ের দিকে খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। কারণ রাতের খাবারের পরপরই ঘুমের সময় হয়ে আসে অনেকের। তাই রাতের খাবার খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নেওয়া জরুরি।কাজের ধরন বুঝে:রাতের খাবারের সময় নির্ধারণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো আপনার দৈনিক সময়সূচি। যদি আপনি ৯-৫টা কাজ করেন, তাহলে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর ৬ বা ৭ টার কাছাকাছি সময়ে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন।অন্যদিকে, আপনি যদি সন্ধ্যার শিফটে কাজ করেন বা সন্ধ্যার পরে আপনার বাইরে কাজ থাকে তবে আপনাকে সেই অনুযায়ী আপনার রাতের খাবারের সময় সামঞ্জস্য করতে হতে পারে।পেটের ক্ষুধা বুঝে খান:আপনার শরীরের ক্ষুধার সংকেত এবং প্রাকৃতিক ছন্দের দিকে মনোযোগ দিন। আপনি যদি প্রতি সন্ধ্যায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজেকে ক্ষুধার্ত বোধ করেন তবে এটি একটি ভালো ইঙ্গিত হতে পারে। তাহলে এটি আপনার রাতের খাবারের সঠিক সময় ধরে নিন।প্রিয়জনের সঙ্গে রাতের খাবার:আবার অনেকের জন্য রাতের খাবার শুধুমাত্র পুষ্টির জন্য নয় বরং সামাজিকীকরণ এবং প্রিয়জনের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য একটি সময় হিসেবে কাজ করে। আপনি যদি পরিবারের সদস্য বা রুমমেটদের সঙ্গে থাকেন তবে এমন একটি সময়ে একসঙ্গে ডিনার করার জন্য বেছে নিতে পারেন যা সবার সময়সূচীর সঙ্গে মেলে।এছাড়া যদি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে রাতের খাবারের পরিকল্পনা থাকে, তবে আপনাকে সেই অনুযায়ী সময় সমন্বয় করতে হবে।
এই গরমে প্রশান্তিদায়ক পানীয় হতে পারে পুদিনা ভেজানো পানি
সংশ্লিষ্ট
লাইফস্টাইল ডেস্ক: গরমে সবার প্রাণই হাঁসফাঁস। এমন অস্বস্তি গরমে শরীর ও মন ঠান্ডা রাখে এমন খাবারই খেতে চান সবাই। বিভিন্ন ধরনের পানীয় এক্ষেত্রে দারুণ কার্যকরী। তেমনই একটি প্রশান্তিদায়ক পানীয় হতে পারে পুদিনা ভেজানো পানি। এর রয়েছে নানা উপকারিতা। চলুন জেনে নেওয়া যাক-হজমশক্তি ভালো রাখেগরমের সময়ে খাবারে একটু এদিক-ওদিক হলেই বাড়ে হজমের সমস্যা। তাই এসময় এ ধরনের সমস্যা থেকে বাঁচার জন্য নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পানের অভ্যাস করুন। এটি হজম ক্ষমতা উন্নত করার পাশাপাশি গ্যাস বা পেটে ব্যথার মতো সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেও সাহায্য করবে। বায়োলজি জার্নালে প্রকাশিত এক তথ্যে বলা হয়েছে, পুদিনা হজম সংক্রান্ত বিভিন্ন সমস্যা থেকে মুক্তি দিতে কাজ করে।হাইড্রেটেড রাখেগরমের সময়ে নিজেকে হাইড্রেটেড রাখা সবচেয়ে জরুরি। কারণ শরীরে পানির ঘাটতি তৈরি হলে তা বিভিন্ন অসুখের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। এমনকী হিট স্ট্রোকের নেপথ্যে সবচেয়ে বড় কারণও ডিহাইড্রেশন। নিয়মিত পুদিনা ভেজানো পানি পান করলে তা শরীরকে হাইড্রেটেড রাখে। যে কারণে সুস্থ থাকা সহজ হয়। তাই এই গরমের সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য নিয়মিত এই পানীয় পান করুন।যেভাবে তৈরি করবেনপুদিনার পানি তৈরি করার জন্য প্রয়োজন হবে এক কাপ পানি, একটি লেবু, দুই কাপ পুদিনা পাতা, দুই কাপ শসা। একটি বড় পাত্রে পুদিনা পাতা, কেটে রাখা শসা এবং লেবু দিন। এরপর তাতে পানি দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। পাত্রটি ফ্রিজে রেখে দিন। সারারাত এভাবে ফ্রিজে রাখতে পারলে সবচেয়ে ভালো। এরপর সকালে ফ্রিজ থেকে বের করে নিন। কিছুক্ষণ বাইরের তাপমাত্রায় রেখে তারপর গ্লাসে ঢেলে পান করুন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: প্রতিটি কর্মজীবী নারীই পিরিয়ড নিয়ে এমন দুশ্চিন্তায় ভোগেন। অফিস, ফিল্ড ওয়ার্ক, স্কুল-কলেজ ইত্যাদি নানা কারণে আজকাল অনেক নারীকেই দিনের একটা লম্বা সময় বাইরে কাটাতে হয়। এছাড়া সব জায়গায় পাবলিক টয়লেটের সুব্যবস্থা না থাকার কারণে সাধারণত ৪-৫ ঘন্টা পর পর স্যানিটারি ন্যাপকিন বদলানো সম্ভব হয় না। তাই পিরিয়ডের সময় দীর্ঘ ভ্রমণও অনেক নারীর জন্যই রীতিমতো আতঙ্কের বিষয়।অন্যদিকে হেভি ফ্লো হলে প্রয়োজনে অপেক্ষাকৃত দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা নিয়ে নানা ভ্রান্তধারণা প্রচলিত থাকায়, কর্মজীবী নারীরা পিরিয়ড নিয়ে সবসময়েই উদ্বিগ্ন থাকেন। যদিও বিশেষজ্ঞদের মতে, দীর্ঘ সময় স্যানিটারি ন্যাপকিন পরে থাকার সাথে গাইনোকোলজিকাল সমস্যার কোনো সম্পর্ক নেই।আসুন জেনে নেই, পিরিয়ডে হেভি ফ্লো-এর সময় কত ঘন্টা পর পর স্যানিটারি ন্যাপকিন বদলানো উচিত?কারও ব্যবহৃত স্যানিটারি ন্যাপকিন যদি ভালো শোষণক্ষমতা সম্পন্ন হয়, তবে হেভি ফ্লো-এর সময়ও কোনোরকম জটিলতা ছাড়াই ১০-১২ ঘন্টা পরে থাকা সম্ভব। তাই শুধুমাত্র গৎবাঁধা ধারণার উপর নির্ভর না করে, কঠিন এই সময়টা স্বস্তি ও সুরক্ষার সাথে কাটাতে এমন স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করা উচিত, যা সর্বাধিক সময় ধরে সর্বোচ্চ সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারে। পাশাপাশি পিরিয়ডের হেভি ফ্লো নিয়ে হ্যাসেল-ফ্রি থাকতে কিছু বিষয় মনে রাখতে পারেন:১। সর্বোচ্চ শোষণক্ষমতা সম্পন্ন স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করুন। ২। ইনফেকশন এড়াতে পরিষ্কার অন্তর্বাস ব্যবহার করুন। ৩। সুগন্ধী অথবা অ্যালকোহলযুক্ত স্যানিটারি ন্যাপকিন ব্যবহার করবেন না। ৪। সাইকেল ট্র্যাকিং ও ফ্লো কেমন তা জানার জন্য হেলথ অ্যাপ ব্যবহার করতে পারেন।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: শীর্ষস্থানীয় রাইডশেয়ারিং অ্যাপ উবারের লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স-এর ৮ম সংস্করণ প্রকাশ করেছে আজ। উবার ব্যবহারকারীরা কোন জিনিসগুলো গাড়িতে সবচেয়ে বেশি ফেলে রেখে গেছেন এবং দিনের কোন সময়ে, সপ্তাহের কোন দিনে ও বছরের কোন সময়ে হারানো জিনিস রিপোর্ট করেছেন— এ সব তথ্যের একটি স্ন্যাপশট হলো এই ইনডেক্স।গত এক বছরে মে ও জুন মাসে বাংলাদেশের মানুষ সবচেয়ে বেশি জিনিসপত্র ভুলে ফেলে রেখে গেছেন। এবং বেশিরভাগ জিনিসপত্র ফেলে রেখে আসার ঘটনাটি ঘটেছে সাপ্তাহিক ছুটির দিনগুলোতে। গত বছর বাংলাদেশজুড়ে যাত্রীদের ভুলে যাওয়া জিনিসের তালিকায় প্রথম দুটি স্থানে ছিল পোশাক ও ছাতা। তালিকায় এর পরেই ছিল ওয়ালেট, বালিশ এবং হেডফোন। বাংলাদেশিরা উবারে এরকম সাধারণ জিনিসপত্র যেমন ভুলে ফেলে রেখে গেছেন, স্পিকারের মতো অপ্রত্যাশিত জিনিসও তেমনি ভুলে রেখে গেছেন।উবার বাংলাদেশের কান্ট্রি হেড নাশিদ ফেরদৌস কামাল লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স সম্পর্কে বলেন, ‘যাত্রীদের নিরাপত্তা ও স্বাচ্ছন্দ্য উবারের কাছে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ট্রিপের সময় যাত্রীদের ফেলে যাওয়া জিনিস নিরাপদে তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়াও এর অন্তর্ভুক্ত। হারানো জিনিস খুঁজে পেতে উবারের কিছু ইন-অ্যাপ অপশন আছে। এ ব্যাপারে যাত্রীদের জানানোর জন্য লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স একটি চমৎকার শিক্ষণীয় উপায়। যাত্রীদের আমরা জানাতে চাই যে, রাইডের সময় তারা কিছু ভুলে ফেলে গেলে তাদের সাহায্য করার জন্য আমরা প্রস্তুত।’গাড়িতে ফেলে যাওয়া কোনো জিনিস উদ্ধারের সবচেয়ে কার্যকর উপায় হলো চালককে কল করা। কীভাবে করবেন, জেনে নিন: ১। “ইয়োর ট্রিপস” অপশনে ট্যাপ করুন এবং যে ট্রিপে আপনার জিনিসটি হারিয়ে গেছে তা সিলেক্ট করুন২। নিচে স্ক্রোল করে “ফাইন্ড লস্ট আইটেম” অপশনে ট্যাপ করুন ৩। “কন্ট্যাক্ট ড্রাইভার অ্যাবাউট আ লস্ট আইটেম” অপশনে ট্যাপ করুন৪। স্ক্রোল করে নিচে নামুন এবং আপনার সাথে যোগযোগ করা যাবে এমন একটি ফোন নম্বর লিখুন। সাবমিট অপশনে ট্যাপ করুন ৫। যদি নিজের ফোন হারিয়ে যায় তাহলে আপনার বন্ধুর ফোন নম্বর ব্যবহার করুন (এর জন্য আপনাকে কম্পিউটার বা বন্ধুর ফোন থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে হবে) ৬। আপনার ফোন বেজে উঠবে এবং আপনার চালকের মোবাইল নম্বরের সাথে আপনাকে সরাসরি যুক্ত করে দেওয়া হবে৭। যদি চালক ফোন ধরেন এবং নিশ্চিত করেন যে আপনার জিনিসটি পাওয়া গেছে, সেটি ফিরিয়ে নিতে উভয়ের জন্য সুবিধাজনক একটি সময় ও স্থান নির্বাচন করুন৮। যদি চালকের সাথে যোগাযোগ করতে না পারেন, আপনার হারানো জিনিসটির বিস্তারিত বর্ণনা এবং আপনার সাথে যোগাযোগের উপায় জানিয়ে চালককে একটি ভয়েসমেইল পাঠিয়ে রাখুনউবারে কিছু হারিয়ে ফেললে সহজে কীভাবে তা ফিরে পেতে পারেন, এই ভিডিও থেকে তা দেখে নিন।উবার লস্ট অ্যান্ড ফাউন্ড ইনডেক্স ২০২৪ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, উবার যাত্রীদের যেসব জিনিস সবচেয়ে বেশি ভুলে ফেলে রেখে গেছেন, সেগুলো হলো- পোশাক, ছাতা, ওয়ালেট, বালিশ, হেডফোন ও স্পিকার।যে শহরগুলোতে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি জিনিস হারিয়েছেন, সেগুলো হলো- ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, রাজশাহী ও বরিশাল।বছরের যে দিনগুলোতে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি সংখ্যক জিনিস ভুলে রেখে গেছেন: ১৩ মে, ৯ জুন ও ১৬ জুন।সপ্তাহের যে ৩টি দিনে সবচেয়ে বেশি জিনিস হারিয়েছে- শুক্রবার, শনিবার ও রোববার।দিনের যে সময়ে যাত্রীরা সবচেয়ে বেশি জিনিস ফেলে রেখে যান, সে সময়গুলো হলো— রাত ৮টা, সন্ধ্যা ৭টা ও রাত ৯টা।
লাইফস্টাইল ডেস্ক: আপনার এবং আমার সকলের সুস্থ থাকার অনেকটাই নির্ভর করে রাতের খাবার কখন খাচ্ছেন তার ওপর। খাদ্য তালিকায় কী খাবেন তা যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনই গুরুত্বপূর্ণ হলো কখন খাবেন।বিশেষ করে রাতের খাবারের ক্ষেত্রে সময়ের দিকে খেয়াল রাখা খুবই জরুরি। কারণ রাতের খাবারের পরপরই ঘুমের সময় হয়ে আসে অনেকের। তাই রাতের খাবার খাওয়ার সঠিক সময় জেনে নেওয়া জরুরি।কাজের ধরন বুঝে:রাতের খাবারের সময় নির্ধারণের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কারণগুলোর মধ্যে একটি হলো আপনার দৈনিক সময়সূচি। যদি আপনি ৯-৫টা কাজ করেন, তাহলে কাজ থেকে বাড়ি ফেরার পর ৬ বা ৭ টার কাছাকাছি সময়ে রাতের খাবার খেয়ে নেবেন।অন্যদিকে, আপনি যদি সন্ধ্যার শিফটে কাজ করেন বা সন্ধ্যার পরে আপনার বাইরে কাজ থাকে তবে আপনাকে সেই অনুযায়ী আপনার রাতের খাবারের সময় সামঞ্জস্য করতে হতে পারে।পেটের ক্ষুধা বুঝে খান:আপনার শরীরের ক্ষুধার সংকেত এবং প্রাকৃতিক ছন্দের দিকে মনোযোগ দিন। আপনি যদি প্রতি সন্ধ্যায় একটি নির্দিষ্ট সময়ে নিজেকে ক্ষুধার্ত বোধ করেন তবে এটি একটি ভালো ইঙ্গিত হতে পারে। তাহলে এটি আপনার রাতের খাবারের সঠিক সময় ধরে নিন।প্রিয়জনের সঙ্গে রাতের খাবার:আবার অনেকের জন্য রাতের খাবার শুধুমাত্র পুষ্টির জন্য নয় বরং সামাজিকীকরণ এবং প্রিয়জনের সঙ্গে সংযোগ করার জন্য একটি সময় হিসেবে কাজ করে। আপনি যদি পরিবারের সদস্য বা রুমমেটদের সঙ্গে থাকেন তবে এমন একটি সময়ে একসঙ্গে ডিনার করার জন্য বেছে নিতে পারেন যা সবার সময়সূচীর সঙ্গে মেলে।এছাড়া যদি আপনার বন্ধুদের সঙ্গে রাতের খাবারের পরিকল্পনা থাকে, তবে আপনাকে সেই অনুযায়ী সময় সমন্বয় করতে হবে।
মন্তব্য করুন