যশোর প্রতিনিধি: ‘মাদককে না বলুন এবং নিরাপদ সড়ক চাই’ এই প্রতিপাদ্যে যশোরের শার্শায় সচেতনতামূলক র্যালি ও পথসভা করেছে শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের সদস্যবৃন্দ।২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে যশোরের শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আয়োজনে উপজেলার বাগআঁচড়া বাজারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় নেতৃবৃন্দ বলেন, মাদক একটি ভয়ানক ও সমাজের জন্য অভিশাপ। তাই যেখানে মাদক ব্যবসায়ী থাকবে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যুবসমাজকে এই অভিশাপ থেকে বাঁচাতে হলে মাদককে না বলতে হবে।বক্তারা আরও বলেন, সড়কে মৃত্যুর মিছিল রোধ করতে হলে নিরাপদ সড়ক একান্তভাবে প্রয়োজন। অনিরাপদ সড়কে প্রতিনিয়ত ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে একের পর এক তাজা প্রাণ। এ জন্য নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন আরও বেগবান করতে হবে।এ সময় শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের সকল প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সাংবাদিকবৃন্দ এক আলোচনা সভায় সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আগামীর কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেন।
২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৩:৫২ এএম
যশোর প্রতিনিধি: ‘মাদককে না বলুন এবং নিরাপদ সড়ক চাই’ এই প্রতিপাদ্যে যশোরের শার্শায় সচেতনতামূলক র্যালি ও পথসভা করেছে শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের সদস্যবৃন্দ।২৭ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার বিকালে যশোরের শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আয়োজনে উপজেলার বাগআঁচড়া বাজারে এই কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়।এ সময় নেতৃবৃন্দ বলেন, মাদক একটি ভয়ানক ও সমাজের জন্য অভিশাপ। তাই যেখানে মাদক ব্যবসায়ী থাকবে সেখানে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। যুবসমাজকে এই অভিশাপ থেকে বাঁচাতে হলে মাদককে না বলতে হবে।বক্তারা আরও বলেন, সড়কে মৃত্যুর মিছিল রোধ করতে হলে নিরাপদ সড়ক একান্তভাবে প্রয়োজন। অনিরাপদ সড়কে প্রতিনিয়ত ভয়াবহ দুর্ঘটনায় মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে একের পর এক তাজা প্রাণ। এ জন্য নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন আরও বেগবান করতে হবে।এ সময় শার্শা উপজেলা সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের সকল প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের সাংবাদিকবৃন্দ এক আলোচনা সভায় সাংবাদিক ঐক্য পরিষদের আগামীর কর্মপরিকল্পনা নিয়ে বিস্তর আলোচনা করেন।
২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ ০৩:৫২ এএম
নিজস্ব প্রতিবেদক: রংতুলির মাধ্যমে নিরাপদ সড়কের দাবি তুলে ধরে ‘নিরাপদ সড়ক, নিরাপদ আমি’ বিষয়ক শিশু-কিশোর চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়েছে।২৭ জানুয়ারি শনিবার বেলা ১২টায় রাজধানীর বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই অডিটোরিয়ামে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য সেক্টরের আয়োজনে বাংলাদেশের রোডক্র্যাশ অর্ধেকে নামিয়ে আনতে একটি “সড়ক নিরাপত্তা আইন” এর প্রয়োজনীয়তাকে গুরুত্ব দিয়ে এই চিত্রাংকন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. কাজী শরিফুল আলমের সভাপতিত্বে উক্ত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শিশু একাডেমি’র মহাপরিচালক আনজির লিটন। এসময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন স্বাস্থ্য ও ওয়াশ সেক্টরের পরিচালক ইকবাল মাসুদ। উক্ত চিত্রাংকন প্রতিযোগিতায় শতাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।এসময় অতিথিরা বলেন, সড়ক পরিবহন আইন-২০১৮ মূলত মোটরযান আইন। যেখানে মোটরযানের ফিটনেস, লাইসেন্স, রুট পারমিট ও আইন ভঙ্গের জরিমানাকেই প্রাধান্য দেয়া হয়েছে। এই আইনে সড়ক ব্যবহারকারীদের নিরাপত্তার নিশ্চয়তার বিষয়টি অনুপস্থিত। তাই এই আইন ব্যবহার করেও পাওয়া যাচ্ছে না আশানুরূপ ফল। এসডিজি অনুযায়ী বাংলাদেশের রোডক্র্যাশ অর্ধেকে নামিয়ে আনতে একটি “সড়ক নিরাপত্তা আইন” প্রয়োজন বলেও মত দেন বক্তারা।
২৯ জানুয়ারী ২০২৪ ০৩:৪২ এএম
যশোর (দক্ষিণ) প্রতিনিধি: নিরাপদ সড়ক চাই, মায়ের কোল শূন্য হওয়ার বিচার চাই, বেনাপোলে সড়ক পথের অব্যবস্থাপনার অবসান চাই- এসব প্লাকার্ড বহন করে ট্রাক চাপায় ৭ম শ্রেণির মেধাবী স্কুল ছাত্রী আনিকা আক্তার শরিফা নিহতের প্রতিবাদে বেনাপোল মরিয়ম মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয়ের ও বেনাপোল ডিগ্রী কলেজের শত শত শিক্ষার্থীরা মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করেছে।৬ আগস্ট রোববার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১১টা পর্যন্ত শোক র্যালি শেষে বেনাপোল কাস্টমস হাউজের সামনে যশোর বেনাপোলের প্রধান সড়কে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সমাবেশ করে তারা।এ সময় উপস্থিত ছিলেন নিহতের পিতা আলমগীর হোসেন, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকগণ।সমাবেশে শিক্ষার্থীরা বলেন, আমরা আমাদের সহপাঠীর মৃত্যুর দৃষ্টান্তমূলক বিচার চাই। আর যেন কোনো মায়ের কোল শূন্য না হয়, তাই নিরাপদ সড়কের দাবিতে সবাই আন্দোলনে নেমেছি। সরকারের কাছে আমাদের একটাই দাবি, সরকার যেন আমাদের জন্য নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করেন।বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রমজান আলী নিহত স্কুল ছাত্রীর পরিবারের ক্ষতিপূরণ, দোষিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি, সড়ক সংস্কার ও নিরাপদ সড়কের দাবি জানান।প্রতিবাদ সমাবেশে স্কুলের সহকারি প্রধান শিক্ষক ইনতাজুল ইসলাম জানান, বন্দরের জায়গা সংকটের কারণে ভারতে রপ্তানিমূখী ট্রাক টার্মিনালটি এখন ক্রেন ও ফর্কলিফটের গ্যারেজ হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে। যার ফলে বেনাপোলের প্রধান সড়কটির ২ কিলোমিটার জায়গা জুড়ে প্রতিনিয়ত রাখা হচ্ছে শত শত ট্রাক। সে কারণেই স্কুল-কলেজ পড়ুয়া ও এলাকার সাধারণ মানুষেরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে রাস্তা পারাপার হতে গেলে দুর্ঘটনার শিকার হয়ে অকালে প্রাণ হারাচ্ছেন। আমরা বেনাপোল বন্দরের প্রধান সড়কে প্রতিদিনের এ তীব্র যানজটের প্রতিকার চাই। যাতে আমাদের শিক্ষার্থীরা নিরাপদে যাতায়াত করতে পারে। পাশাপাশি স্কুলের সামনে স্পিড ব্রেকার বসানোর দাবি জানান তিনি।এলাকার ব্যবসায়িরা জানান, বেনাপোল বন্দরে আমদানি-রপ্তানি ট্রাকে এর আগেও সড়ক দুর্ঘটনায় শিকার হয়ে অনেক প্রাণ ঝড়েছে। কিন্তু প্রশাসন এ ব্যাপারে কোনো প্রকার নজরদারি করছে না বলে অভিযোগ করেন তারা।টার্মিনাল নির্মাণ করা হলেও সড়কের উপরে বাস ট্রাক রেখে প্রতিনিয়ত যানজট তৈরি করছে একটি মহল। দীর্ঘদিনের নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বন্দরটি চললেও কোনো মাথা ব্যাথা নেই প্রশাসনের।উল্লেখ্য, গত ২ আগস্ট বুধবার সকালে বাড়ি থেকে স্কুলে আসার পথে বেনাপোল চেকপোস্টের বড় আঁচড়া মোড় নামক স্থানে রপ্তানি পণ্য বোঝাই ট্রাক চাপায় আনিকা আক্তার নিহত হয়। নিহত স্কুল ছাত্রী আনিকা বেনাপোল মরিয়ম মেমোরিয়াল বালিকা বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির মেধাবী ছাত্রী। সে বেনাপোল পোর্ট থানার বড় আঁচড়া গ্রামের ফেরি ব্যবসায়ী আলমগীর হোসেনের মেয়ে। পুলিশ ট্রাকসহ চালককে গ্রেফতার করে জেল হাজতে পাঠিয়েছে।
০৭ আগস্ট ২০২৩ ০৭:৫২ এএম