বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে শতাধিক কাঁচাপাকা ও টিনের বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে।৭ এপ্রিল রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাগেরহাট পৌরসভা, সদর উপজেলার গোবরদিয়া, পুঁটিমারী ও খেগড়াঘাট গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যায় কালবৈশাখীর তাণ্ডব।ঝড়ে ভেঙে ও উপড়ে গেছে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছপালা। সকাল থেকে পৌরসভা ও পল্লীবিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘরবাড়ি ভেঙে যাওয়ায় পরিবারগুলো দুর্ভোগে পড়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারেনি প্রশাসন।এ বিষয়ে শুভঙ্কর বিশ্বাস নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, সকালে হঠাৎ আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে চারিদিক অন্ধকার হয়ে আসে। কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া। প্রচণ্ড বাতাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার গোবরদিয়া, পুটিমারী ও রাধাবল্লভ গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া বাতাসে কাঁচাপাকা ও টিনের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এসময় বাগেরহাট পৌরসভার বিদ্যুতের বেশকিছু খুঁটি উপড়ে ও ভেঙে পড়ে। এতে বাগেরহাট পৌরসভাসহ আশপাশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যায়।এ বিষয়ে স্বপন হালদার নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘হঠাৎ করে বৃষ্টির মধ্যে ঝড়ো বাতাস শুরু হয়। প্রচণ্ড বাতাসে ঘরের টিনের চাল উড়ে গেছে। এখন থাকার জায়গা নেই। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিপদে পড়েছি। ঈদের সময় এমন ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে উঠব বুঝতে পারছি না।’বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. খালিদ হোসেন বলেন, আকস্মিক ঝড়ে বাগেরহাট সদর উপজেলার বেশকিছু এলাকার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙে গেছে। বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিকাল ৪টার দিকে পৌরসভা এলাকায় বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়েছে। পল্লীবিদ্যুতের সংযোগ দিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করতে ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪ ০২:৩২ এএম
বাগেরহাট প্রতিনিধি: বাগেরহাটে কালবৈশাখী ঝড়ের তাণ্ডবে শতাধিক কাঁচাপাকা ও টিনের বসতঘর বিধ্বস্ত হয়েছে।৭ এপ্রিল রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে বাগেরহাট পৌরসভা, সদর উপজেলার গোবরদিয়া, পুঁটিমারী ও খেগড়াঘাট গ্রামের উপর দিয়ে বয়ে যায় কালবৈশাখীর তাণ্ডব।ঝড়ে ভেঙে ও উপড়ে গেছে বৈদ্যুতিক খুঁটি ও গাছপালা। সকাল থেকে পৌরসভা ও পল্লীবিদ্যুতের সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ঘরবাড়ি ভেঙে যাওয়ায় পরিবারগুলো দুর্ভোগে পড়েছে। তবে কী পরিমাণ ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে তা জানাতে পারেনি প্রশাসন।এ বিষয়ে শুভঙ্কর বিশ্বাস নামে এক স্থানীয় বাসিন্দা বলেন, সকালে হঠাৎ আকাশ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে চারিদিক অন্ধকার হয়ে আসে। কিছুক্ষণ পরেই শুরু হয় বৃষ্টি ও ঝড়ো হাওয়া। প্রচণ্ড বাতাসে বাগেরহাট সদর উপজেলার গোবরদিয়া, পুটিমারী ও রাধাবল্লভ গ্রামের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া বাতাসে কাঁচাপাকা ও টিনের ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়। এসময় বাগেরহাট পৌরসভার বিদ্যুতের বেশকিছু খুঁটি উপড়ে ও ভেঙে পড়ে। এতে বাগেরহাট পৌরসভাসহ আশপাশে বিদ্যুৎ বন্ধ হয়ে যায়।এ বিষয়ে স্বপন হালদার নামের আরেক বাসিন্দা বলেন, ‘হঠাৎ করে বৃষ্টির মধ্যে ঝড়ো বাতাস শুরু হয়। প্রচণ্ড বাতাসে ঘরের টিনের চাল উড়ে গেছে। এখন থাকার জায়গা নেই। পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বিপদে পড়েছি। ঈদের সময় এমন ক্ষতি কীভাবে কাটিয়ে উঠব বুঝতে পারছি না।’বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক মো. খালিদ হোসেন বলেন, আকস্মিক ঝড়ে বাগেরহাট সদর উপজেলার বেশকিছু এলাকার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। অসংখ্য গাছপালা ভেঙে গেছে। বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে বন্ধ হয়ে যায় বিদ্যুৎ সরবরাহ। বিকাল ৪টার দিকে পৌরসভা এলাকায় বিদ্যুৎ স্বাভাবিক হয়েছে। পল্লীবিদ্যুতের সংযোগ দিতে পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি কাজ করছে। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় গিয়ে ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা করতে ইউএনও এবং জনপ্রতিনিধিদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
০৮ এপ্রিল ২০২৪ ০২:৩২ এএম
কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি: রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার ৪নং কাপ্তাই ইউনিয়নের অতি দুর্গম ৩নং ওয়ার্ডের ভাঙা মুড়া এলাকায় আগুনে ৪টি বসতবাড়ি পুড়ে গেছে।৩০ মার্চ শনিবার দুপুর ১টা ৩৯ মিনিটের দিকে এই আগুনের ঘটনা ঘটে বলে জানান ১১৯নং ভাইয্যাতলী মৌজার হেডম্যান থোয়াই অং মারমা।শনিবার রাত ৮টায় মুঠোফোনে যোগাযোগ করা হলে হেডম্যান থোয়াই অং মারমা বলেন, রান্নার চুলা হতে আগুন লেগে ঐ এলাকার আলিয়ামত তঞ্চঙ্গ্যা, প্রেম কুমার তঞ্চঙ্গ্যা, পাকি জয় তঞ্চঙ্গ্যা এবং কাঞ্চন বাবু তঞ্চঙ্গ্যার থাকার মাচাং ঘর পুড়ে ছাই হয়ে যায়।এ সময় ঘরে থাকা সোলারের ব্যাটারি, আদা হলুদ ধানের বীজসহ নিত্য প্রয়োজনীয় ব্যবহৃত সব কিছু আগুনের লেলিহান শিখায় পুড়ে যায়। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৮ লাখ টাকার মতো হতে পারে বলে হেডম্যান জানান।এদিকে একাধিকবার কল করার পরও মোবাইল নেটওয়ার্ক দুর্বল থাকায় ঐ এলাকার ইউপি সদস্য নবীন কুমার তনচংগ্যা এবং সংরক্ষিত মহিলা সদস্য ভানুমতি চাকমার সাথে যোগাযোগ করা সম্ভব হয় নাই।
৩১ মার্চ ২০২৪ ০৫:৪৮ এএম